ভালোবাসা দুটি মনের সমষ্ঠি। ছেলেরা সাধারণত বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এক
কথায় নম্র-ভদ্র মেয়ে খুজে! বিস্তারিত নাহয় পরে একদিন খুলে বলা যাবে। আজ
নাহয় জেনে নেই মেয়েরা কেমন ধরণের ছেলে পছন্দ করে। সাধারণত, আমাদের দেশে
মেয়েদের মতামতের তোয়াক্কা অতটা না করলেও এখন সময় বদলেছে অনেক। তাহলে
আসুন আজ জেনে নিই, মেয়েরা কি ধরণের পুরুষ পছন্দ করে,
✯ মানসিকভাবে শক্ত: মনে করুন মেয়েটার আঙ্গুল কেটে গেলো! অনেক ভালোবাসেন বুঝাতে, আপনি কেঁদে কেটে তাকে রিকশা করে নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে। এবং চিন্তায় পাগলপ্রায়।মেয়েটা যদি খুব বেশী আহ্লাদী না হয়, সে এটা পছন্দ করবে না। বেশীরভাগ মেয়েরাই পছন্দ করে না। মেয়েরা সাধারণত শক্ত মানসিকতার, মনোবল সমৃদ্ধ পুরুষ পছন্দ করে। তবে তাই বলে, আপনি যে তাকে ছুড়ে ফেলবেন তাও না। বরং নিজের জানা প্রাথমিক চিকিৎসা দিন, অবস্থা গুরুতর হলে বা ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকলে হাসপাতালে নিয়ে যান।
✯ প্রচন্ড হ্যাংলা বা শুকনা মেয়েরা খুব একটা পছন্দ করেনা। তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্য মেয়েদের কাছে খুব বড় একটা ব্যপার না। কিন্তু, শতকরা আটাত্তর ভাগ মেয়ে শক্ত-সামর্থ্য এবং পেশীবহুল পরুষ পছন্দ করে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্য সেটা অতো জরুরী নয়।
✯ মানসিকভাবে শক্ত: মনে করুন মেয়েটার আঙ্গুল কেটে গেলো! অনেক ভালোবাসেন বুঝাতে, আপনি কেঁদে কেটে তাকে রিকশা করে নিয়ে গেলেন ডাক্তারের কাছে। এবং চিন্তায় পাগলপ্রায়।মেয়েটা যদি খুব বেশী আহ্লাদী না হয়, সে এটা পছন্দ করবে না। বেশীরভাগ মেয়েরাই পছন্দ করে না। মেয়েরা সাধারণত শক্ত মানসিকতার, মনোবল সমৃদ্ধ পুরুষ পছন্দ করে। তবে তাই বলে, আপনি যে তাকে ছুড়ে ফেলবেন তাও না। বরং নিজের জানা প্রাথমিক চিকিৎসা দিন, অবস্থা গুরুতর হলে বা ইনফেকশনের সম্ভাবনা থাকলে হাসপাতালে নিয়ে যান।
✯ প্রচন্ড হ্যাংলা বা শুকনা মেয়েরা খুব একটা পছন্দ করেনা। তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্য মেয়েদের কাছে খুব বড় একটা ব্যপার না। কিন্তু, শতকরা আটাত্তর ভাগ মেয়ে শক্ত-সামর্থ্য এবং পেশীবহুল পরুষ পছন্দ করে। বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে অবশ্য সেটা অতো জরুরী নয়।
✯ সুক্ষ্ণ
রসবোধ থাকা মেয়েরা পছন্দ করে। তবে হ্যাংলা নয়। গম্ভীর মুখে সাধারণ কথায়
যিনি অন্যদের হাসিতে লুটোপুটি খাওয়াতে সক্ষম, মেয়েরা তাদেরই পছন্দ করে।
তবে তার মানে এই নয় যে, আপনি কথায় কথায় জোকস বলা শুরু করবেন। বেশীর ভাগ
মেয়েই এটা তেমন একটা পছন্দ করে না।✯ গাম্ভীর্য্য বলতে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে
মানুষ বোঝে মুখ গোমড়া করে থাকা। মোটেই তা নয়। মেয়েরা সাধারণত ছেলেদের
গাম্ভীর্য্য পছন্দ করে যখন ছেলেটাকে তার বান্ধবীদের সাথে পরিচয় করিয়ে
দিতে নিয়ে যায়।কখনোই বান্ধবীদের সাথে সুক্ষ্ণ রসবোধে মেতে উঠবেন না।
হাসির কিছু হলে মুচকি হাসুন। কিন্তু কখনোই তাদের হাসানোর জন্য রসবোধে মেতে
উঠবেন না।✯ মেয়েটি যখন তার পরিধেয় বা গয়না সম্পর্কে কিছু বলতে থাকবে!
কখনোই থামিয়ে দেবেন না। বরং তাকে বলুন, কিসে ভালো লাগে, কিসে নয়।✯ তার
কথা সবসময় মন দিয়ে শুনবেন। হয়তো আপনার বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই ওতে।
কিন্তু তবুও শুনে যান।এবং টুকটাক প্রশ্ন করুন! পরে বুদ্ধি খাটিয়ে মোড়
ঘুরিয়ে ফেলুন।✯ মা-বাবার ব্যপারে শ্রদ্ধাশীল হোন।নিজের এবং তার পরিবারের
ক্ষেত্রেও। কিন্তু মা ন্যাঁওটা হবেন না! মেয়েরা সে ধরণের ছেলে পছন্দ করেন
না।
✯ তার ভুলগুলো ধরিয়ে দিন। তবে অবশ্যই পজিটিভ ভাবে।
✯ সবসময় কথা বলুন। ফোনে সে চুপ থাকলেও বলেই যান। তার পছন্দের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা
করুন।তার সাথে গল্প করুন। কখনো মাঝখানে কোনো শুণ্যস্থান রাখতে দেবেন না।
✯ প্রতিটি মেয়েই কিন্তু এক একজন অভিনেত্রী। বিষয় হল এই-জরিপে দেখা গেছে, বেশকিছু বিবাহিত দম্পতির মধ্যে ৮০% স্বামী আবার বিয়ে করার সুযোগ পেলে আগের স্ত্রীকেই বিয়ে করতে চায়। অথচ একই দম্পতিদের মধ্যে স্ত্রীদের ৬০% আগের স্বামীকেই চেয়েছে। এখানে মাত্র ২০% এর গ্যাপ!!! এই ২০% রমণী অতি ভালো অভিনেত্রী!! কেননা তাদের স্বামীরা তাদের নিয়ে সুখী!!! মেয়েদের যাতে অভিনয় করতে না হয় এজন্য পুরুষরা একটা কাজ করতে পারেন, প্রতিদিন জিজ্ঞেস করতে পারেন,’কেমন আছ? কাল ভালো ঘুম হয়েছে?’ হয়ত সে বলবে,’ধুর একই কথা প্রতিদিন!’ কিন্তু আপনাদের বলছি- কথাটা শুনতে সে খুব ভালোবাসবে!! এবং তার অনেক সমস্যা হয়ত আপনাকে জানাবে।
✯ সবসময় তাদের বোঝান কতোটা স্পেশাল তারা। কিন্তু কখনোই সহজভাবে, “তুমি আমার সব! তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি!” বলে শেষ করে দেবেন না! তাদের বুঝান সেটা। অনেক টেনশনের মুহূর্তেও কখনো চুল থাকবেন না।তাদের জানান, বুঝান যে তাদের মতামত আপনার দরকার।
✯ গিফট সম্পর্কের বেশ বড় একটা ধাপ! কেমন গিফট দিতে পারেন সে সম্পর্কে আরেকদিন আলোচনা করবো! সামনেই ভ্যালেন্টাইনস ডে!তার আগেই জানাবো। গিফটের জন্য বিশেষ দিনে প্রয়োজন নেই। হঠাৎ হঠাৎ তাকে গিফট দিয়ে চমকে দিন। পনেরো বিশ টাকা তো রোজ খরচ হয়ই। একটা দিন সিগারেট খাওয়া বন্ধ করে, ফুটপাত থেকেই নাহয় তাকে একটা পায়েল কিনে দিন! দেখুন কি খুশী হয়। আর গিফটের কারণ হিসেবে মজার কিছু বলুন। হয়তো দুজনে গল্প করছেন। তাকে একটু অপেক্ষা করতে বলে, পাশেই কোনো দোকান থেকে একটা মেহেদীর টিউব কিনে আনুন। বলুন তার হাতে মেহেদী দেখতে ইচ্ছে করছে। এরকম হঠাৎ হঠাৎ সারপ্রাইজে চমকে দিন তাকে।
মিষ্টি-মধুর দুষ্টুমিতে মেতে উঠুন
✯ চিঠি লিখুন। নানা রঙের কিছু কাগজ কিনে আনুন। তার মাঝে লিখুন। নিজেই খাম বানিয়ে ভরে দিন। হয়তো কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে বসেছেন। সেখানের টিস্যু পেপারে লিখুন, আজ তাকে সুন্দর লাগছে। বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে আসার আগে, হাতে ধরিয়ে দিন খুশী হবেন।
✯ রোমান্টিক মুভি দেখুন প্রচুর, ভালো না লাগলে মিউজিক ভিডিও, রোমান্টিক গান, গল্প পড়ুন। তবে তার সাথে সবসময় কাব্য করতে যাবেন না।
✯ যদি এখনো প্রেম না হয়ে থাকে, তাকে সবসময় বোঝানোর দরকার নেই, আপনি তার জন্য পাগল। মাঝে মাঝে চেয়ে থাকুন এক দৃষ্টিতে তার দিকে, ভালোবাসা থাকলে দৃষ্টিই যথেষ্ট খেয়াল করুন, মাঝে মাঝে সে আড়চোখে দেখে কিনা, যে আপনি তাকে দেখছেন কিনা।মেয়েরা খুব একটা হেয়ালী পছন্দ করেনা।
✯ যখন তার পাশে থাকুন,সবসময় হাসি-খুশী থাকুন, ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলুন। নিজের কোনো গোপন কথা তার সাথে বলুন। যাতে সে নিজেকে গুরত্বপূর্ণ মনে করে।
✯ পারলে নিজের বন্ধু এবং আশেপাশের মানুষদের তার সম্পর্কে ওয়াকবিহল করুন। আপনি যদি সম্পর্ক লুকিয়ে রাকাহর চেষ্টা করেন,অবিশ্বাস দানা বাঁধতে পারে যেকোনো সময়।
✯ যখনি সে বলে, সে আপনাকে আপনার চেয়ে বেশী ভালোবাসে।বিরোধতা করুন।তাকে বুঝানো আপনিই তাকে বেশী ভালোবাসেন।
✯ প্রতি সকালে ঘুম থেকে উঠার আগেই তাকে এসএমএস দিন।নতুন একটি দিনের শুভকামনা করুন।
✯ তাকে কোনো কারণে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ মনে হলে জানতে চান। যদি সে বারবার না বলতে চায়, তাকে শক্ত করে ধরুন! বলুন, তাকে আপনি ভালোবাসেন। যতোযাই হোক
গল্প করুন তার সাথে
না কেন, তাকে আপনি কখনো দু্ঃখী করবেন না।
✯ নিজের পাসওয়ার্ড বা ব্যাক্তিগত তথ্য তাকে জানান। যা তাকে বুঝতে সাহাযয় করবে, আপনি তাকে বিশ্বাস করেন।
✯ রোজ যেরকম টেক্সট মেসেজ, বা ফোনে যেমন কথা বলেন। তাকে বলুন, সেরকম কথা বলে ভয়েস রেকর্ড করে আপনাকে পাঠাতে,যাতে রোজ আপনি শোয়ার আগে শুনতে পারেন।
✯আজকেই ওয়ার্ডপ্রেস বা কোনো ব্লগস্পট বা নানান ফ্রি ওয়েবসাইট ওপেন করা যায় এমন সাইটগুলো যেমন উইবলী, ইউকরুল বা আরো নানান ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ফ্রী ওয়েবসাইট খুলতে পারেন।
সেরকম একটি ওয়েবসাইট বানান। রোজ তাকে নিয়ে লিখতে থাকুন।প্রতিদিন দেখা হওয়ার মুহূর্ত, তার ভয়েস মেইল, ছবি সাইটে তুলুন, তার জন্মদিন, বা আ্যনিভার্সারী বা বিশেষ দিনে তাকে দেখান।
বিশ্বাসও করতে পারবেন না,সে কতোটা খুশী হবে। (খেয়াল রাখুন,যাতে সাইটটি প্রাইভেট থাকে,যদি না কারো সাথে শেয়ার করতে চান)
উপরের বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করুন। সত্যিকার ভালোভাসলে খুব একটা কঠিন হবে না। আরো বিষয়গুলো নিয়ে পরে একদিন নাহয় আলাপ করা যাবে। ততোদিন পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্তে তাকে বোঝান, তাকে কতোটা ভালোবাসেন। ফেসবুকে আমি
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
✯ সবসময় কথা বলুন। ফোনে সে চুপ থাকলেও বলেই যান। তার পছন্দের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা
করুন।তার সাথে গল্প করুন। কখনো মাঝখানে কোনো শুণ্যস্থান রাখতে দেবেন না।
✯ প্রতিটি মেয়েই কিন্তু এক একজন অভিনেত্রী। বিষয় হল এই-জরিপে দেখা গেছে, বেশকিছু বিবাহিত দম্পতির মধ্যে ৮০% স্বামী আবার বিয়ে করার সুযোগ পেলে আগের স্ত্রীকেই বিয়ে করতে চায়। অথচ একই দম্পতিদের মধ্যে স্ত্রীদের ৬০% আগের স্বামীকেই চেয়েছে। এখানে মাত্র ২০% এর গ্যাপ!!! এই ২০% রমণী অতি ভালো অভিনেত্রী!! কেননা তাদের স্বামীরা তাদের নিয়ে সুখী!!! মেয়েদের যাতে অভিনয় করতে না হয় এজন্য পুরুষরা একটা কাজ করতে পারেন, প্রতিদিন জিজ্ঞেস করতে পারেন,’কেমন আছ? কাল ভালো ঘুম হয়েছে?’ হয়ত সে বলবে,’ধুর একই কথা প্রতিদিন!’ কিন্তু আপনাদের বলছি- কথাটা শুনতে সে খুব ভালোবাসবে!! এবং তার অনেক সমস্যা হয়ত আপনাকে জানাবে।
✯ সবসময় তাদের বোঝান কতোটা স্পেশাল তারা। কিন্তু কখনোই সহজভাবে, “তুমি আমার সব! তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসি!” বলে শেষ করে দেবেন না! তাদের বুঝান সেটা। অনেক টেনশনের মুহূর্তেও কখনো চুল থাকবেন না।তাদের জানান, বুঝান যে তাদের মতামত আপনার দরকার।
✯ গিফট সম্পর্কের বেশ বড় একটা ধাপ! কেমন গিফট দিতে পারেন সে সম্পর্কে আরেকদিন আলোচনা করবো! সামনেই ভ্যালেন্টাইনস ডে!তার আগেই জানাবো। গিফটের জন্য বিশেষ দিনে প্রয়োজন নেই। হঠাৎ হঠাৎ তাকে গিফট দিয়ে চমকে দিন। পনেরো বিশ টাকা তো রোজ খরচ হয়ই। একটা দিন সিগারেট খাওয়া বন্ধ করে, ফুটপাত থেকেই নাহয় তাকে একটা পায়েল কিনে দিন! দেখুন কি খুশী হয়। আর গিফটের কারণ হিসেবে মজার কিছু বলুন। হয়তো দুজনে গল্প করছেন। তাকে একটু অপেক্ষা করতে বলে, পাশেই কোনো দোকান থেকে একটা মেহেদীর টিউব কিনে আনুন। বলুন তার হাতে মেহেদী দেখতে ইচ্ছে করছে। এরকম হঠাৎ হঠাৎ সারপ্রাইজে চমকে দিন তাকে।
মিষ্টি-মধুর দুষ্টুমিতে মেতে উঠুন
✯ চিঠি লিখুন। নানা রঙের কিছু কাগজ কিনে আনুন। তার মাঝে লিখুন। নিজেই খাম বানিয়ে ভরে দিন। হয়তো কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে বসেছেন। সেখানের টিস্যু পেপারে লিখুন, আজ তাকে সুন্দর লাগছে। বাড়িতে নামিয়ে দিয়ে আসার আগে, হাতে ধরিয়ে দিন খুশী হবেন।
✯ রোমান্টিক মুভি দেখুন প্রচুর, ভালো না লাগলে মিউজিক ভিডিও, রোমান্টিক গান, গল্প পড়ুন। তবে তার সাথে সবসময় কাব্য করতে যাবেন না।
✯ যদি এখনো প্রেম না হয়ে থাকে, তাকে সবসময় বোঝানোর দরকার নেই, আপনি তার জন্য পাগল। মাঝে মাঝে চেয়ে থাকুন এক দৃষ্টিতে তার দিকে, ভালোবাসা থাকলে দৃষ্টিই যথেষ্ট খেয়াল করুন, মাঝে মাঝে সে আড়চোখে দেখে কিনা, যে আপনি তাকে দেখছেন কিনা।মেয়েরা খুব একটা হেয়ালী পছন্দ করেনা।
✯ যখন তার পাশে থাকুন,সবসময় হাসি-খুশী থাকুন, ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলুন। নিজের কোনো গোপন কথা তার সাথে বলুন। যাতে সে নিজেকে গুরত্বপূর্ণ মনে করে।
✯ পারলে নিজের বন্ধু এবং আশেপাশের মানুষদের তার সম্পর্কে ওয়াকবিহল করুন। আপনি যদি সম্পর্ক লুকিয়ে রাকাহর চেষ্টা করেন,অবিশ্বাস দানা বাঁধতে পারে যেকোনো সময়।
✯ যখনি সে বলে, সে আপনাকে আপনার চেয়ে বেশী ভালোবাসে।বিরোধতা করুন।তাকে বুঝানো আপনিই তাকে বেশী ভালোবাসেন।
✯ প্রতি সকালে ঘুম থেকে উঠার আগেই তাকে এসএমএস দিন।নতুন একটি দিনের শুভকামনা করুন।
✯ তাকে কোনো কারণে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ মনে হলে জানতে চান। যদি সে বারবার না বলতে চায়, তাকে শক্ত করে ধরুন! বলুন, তাকে আপনি ভালোবাসেন। যতোযাই হোক
গল্প করুন তার সাথে
না কেন, তাকে আপনি কখনো দু্ঃখী করবেন না।
✯ নিজের পাসওয়ার্ড বা ব্যাক্তিগত তথ্য তাকে জানান। যা তাকে বুঝতে সাহাযয় করবে, আপনি তাকে বিশ্বাস করেন।
✯ রোজ যেরকম টেক্সট মেসেজ, বা ফোনে যেমন কথা বলেন। তাকে বলুন, সেরকম কথা বলে ভয়েস রেকর্ড করে আপনাকে পাঠাতে,যাতে রোজ আপনি শোয়ার আগে শুনতে পারেন।
✯আজকেই ওয়ার্ডপ্রেস বা কোনো ব্লগস্পট বা নানান ফ্রি ওয়েবসাইট ওপেন করা যায় এমন সাইটগুলো যেমন উইবলী, ইউকরুল বা আরো নানান ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ফ্রী ওয়েবসাইট খুলতে পারেন।
সেরকম একটি ওয়েবসাইট বানান। রোজ তাকে নিয়ে লিখতে থাকুন।প্রতিদিন দেখা হওয়ার মুহূর্ত, তার ভয়েস মেইল, ছবি সাইটে তুলুন, তার জন্মদিন, বা আ্যনিভার্সারী বা বিশেষ দিনে তাকে দেখান।
বিশ্বাসও করতে পারবেন না,সে কতোটা খুশী হবে। (খেয়াল রাখুন,যাতে সাইটটি প্রাইভেট থাকে,যদি না কারো সাথে শেয়ার করতে চান)
উপরের বিষয়গুলো ভালোভাবে আয়ত্ত করুন। সত্যিকার ভালোভাসলে খুব একটা কঠিন হবে না। আরো বিষয়গুলো নিয়ে পরে একদিন নাহয় আলাপ করা যাবে। ততোদিন পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্তে তাকে বোঝান, তাকে কতোটা ভালোবাসেন। ফেসবুকে আমি
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্য দিন