যে ৫টি কারণে মেয়েরা ব্রেক আপে যায়
রফিক স্যার।
আপনার
ব্যবহারের কারণেই আপনার বান্ধবী ব্রেক আপের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। কাজেই
দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্কে জড়াতে চাইলে কয়েকটি বিষয়ের ওপর আলাদা করে আপনাকে
গুরুত্ব দিতে হবে।সবকিছু চাপিয়ে দেওয়া: আপনার স্বভাব যদি হয়, সবকিছু
প্রেমিকার ওপর চাপিয়ে দেওয়ার। তাহলে সে স্বভাব সময় থাকতে বদলে ফেলুন।
প্রেমিকার ওপর সবসময় আপনার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেবেন না। তাকে তার মতো করে
ভাবতে দিন। নয়লে কখনো যদি মনে হয়, আপনার সঙ্গে সময় কাটাতে তার দম বন্ধ হয়ে
আসে। তাহলে সে ব্রেক আপে যাওয়াই শ্রেয় মনে করবে।
সবসময় আঠার মতো লেগে থাকা: সব সময় তার ওপর নজরদারি করবেন না। আপনার অতিমাত্রার সিরিয়াসনেস আসলে অতিমাত্রায় বিরক্তিকর হয়ে উঠতে পারে। ঘন ঘন ফোন দেওয়া। সবকিছুর কারণ জানতে চাওয়া, এসব বদ অভ্যাস ত্যাগ করুন।
অতি নির্ভরশীল হওয়া: আপনি আপনার প্রেমিকার ওপর অতি নির্ভরশীল হলে জেনে রাখুন, অতি নির্ভরশীল ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না। সম্পর্কের শুরুতে হয়ত ঠিক আছে। কিন্তু আস্তে আস্তে তাকে বোঝাতে হবে যে আপনি আত্মবিশ্বাসী। যে কোন বিপদে প্রেমিকার পাশে দাঁড়ানোর ক্ষমতা আপনার আছে।
অতৃপ্ত যৌন জীবন: সারাদিন কাজ শেষে বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে যান। প্রিয়তম স্ত্রীর সাথে হালকা-পাতলা খুনসুটি করেই আপনি ক্লান্ত। অথবা আপনাদের যৌন জীবনে আপনার আগ্রহ একেবারেই কম। তাছাড়া স্ত্রীও এসব বলতে চায় না। এক্ষেত্রে এই একাকীত্ব মেনে নেওয়া মেয়েদের পক্ষে অসম্ভব। প্রেম-ভালবাসার কমতি মেয়েরা মেনে নিতে পারে না।
পরস্ত্রীকাতর: আপনি যদি পরস্ত্রী কাতর হন, তাহলে আপনার সম্পর্কে বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হবে এমন আশা করা ভুল। আপনি আপনার বান্ধবীর কাছে অন্য মেয়েদের প্রশংসা বেশি করবেন না। বন্ধুর স্ত্রীদের তো নাই।
সবসময় আঠার মতো লেগে থাকা: সব সময় তার ওপর নজরদারি করবেন না। আপনার অতিমাত্রার সিরিয়াসনেস আসলে অতিমাত্রায় বিরক্তিকর হয়ে উঠতে পারে। ঘন ঘন ফোন দেওয়া। সবকিছুর কারণ জানতে চাওয়া, এসব বদ অভ্যাস ত্যাগ করুন।
অতি নির্ভরশীল হওয়া: আপনি আপনার প্রেমিকার ওপর অতি নির্ভরশীল হলে জেনে রাখুন, অতি নির্ভরশীল ছেলেদের মেয়েরা পছন্দ করে না। সম্পর্কের শুরুতে হয়ত ঠিক আছে। কিন্তু আস্তে আস্তে তাকে বোঝাতে হবে যে আপনি আত্মবিশ্বাসী। যে কোন বিপদে প্রেমিকার পাশে দাঁড়ানোর ক্ষমতা আপনার আছে।
অতৃপ্ত যৌন জীবন: সারাদিন কাজ শেষে বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে যান। প্রিয়তম স্ত্রীর সাথে হালকা-পাতলা খুনসুটি করেই আপনি ক্লান্ত। অথবা আপনাদের যৌন জীবনে আপনার আগ্রহ একেবারেই কম। তাছাড়া স্ত্রীও এসব বলতে চায় না। এক্ষেত্রে এই একাকীত্ব মেনে নেওয়া মেয়েদের পক্ষে অসম্ভব। প্রেম-ভালবাসার কমতি মেয়েরা মেনে নিতে পারে না।
পরস্ত্রীকাতর: আপনি যদি পরস্ত্রী কাতর হন, তাহলে আপনার সম্পর্কে বেশিদিন দীর্ঘস্থায়ী হবে এমন আশা করা ভুল। আপনি আপনার বান্ধবীর কাছে অন্য মেয়েদের প্রশংসা বেশি করবেন না। বন্ধুর স্ত্রীদের তো নাই।
শরীরে
প্রথম অজানা ডাকের উঁকিঝুঁকি আসতেই বইয়ের পাতায় লুকিয়ে চিলছাদে এককোণে
দুপুর কাটানো। অথবা ফাঁকা বাড়িতে লুকানো সিডিতে বন্ধুরা মিলে উষ্ণতা শিখে
নিতে চাওয়া। শরীর চেনা-জানার প্রথম পাঠ তো বোধহয় পর্নোগ্রাফির হাত ধরেই
আসে। এমনিতে ছেলেদের দিকে পাইকারি আঙুল উঠলেও শরীর আনচান বয়ঃসন্ধির
মেয়েরাই বা লুকিয়ে কম কি নগ্নছবির পাতা উলটেছে? প্রাথমিক অজানাগুলো কেটে
যেতে যেতে আমরা এক সময় উপলব্ধি করি পর্নোগ্রাফির বিজ্ঞানসম্মত দিক। এভাবে
যৌনজীবন নিয়ে নানান ভ্রান্তি কাটার সময়ের সঙ্গেই সঙ্গেই নীল ছবি
ডিপ্রেশনের সঙ্গী হয় মাত্র, যার কোনও বাজে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
কিন্তু সত্যিই কি নেই?
বর্তমান একটি রিপোর্ট বলছে, নীল ছবির আকর্ষণ বয়ঃসন্ধির ওই সময়টুকু ছাড়িয়ে যদি দৈনন্দিন জীবনের আনন্দপূরণের চাহিদা হিসেবে থেকে যায় তবে তো সমূহ বিপদ। পুরুষ-নারী, দু’পক্ষেরই অতিরিক্ত পর্নোপ্রেম ডেকে আনতে পারে সম্পর্কের প্রতি আসক্তিহীনতা থেকে শুরু করে মুহুর্মুহু ভেঙে বেরিয়ে আসার প্রবণতা। আধুনিক জটিল জীবনের আরও নানা অভিশাপের পাশাপাশি এও এক গোপন ব্যাধি বলে ভয় দেখাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আর এরই সঙ্গে সম্পর্ককে যান্ত্রিক করে তুলছে নানান গ্যাজেটের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। আসলে পর্নোগ্রাফি পড়ার চেয়ে দেখার কুফলটাই বেশি, এমনটাই বলছে সেই রিপোর্ট। আর নানান গ্যাজেট হাতে হাতে ঘোরার ফলে পর্নোগ্রাফিও ঢুকে পড়েছে সেসবের মধ্যে। দুয়ে মিলে জীবন ওষ্ঠাগত হওয়ার পক্ষে যথেষ্ট!
আসলে জীবনের বাস্তবিকতা ভুলে ফ্যান্টাসিতে সম্পর্ক নিমগ্ন রাখতে চাইলে অবিলম্বে ফাটল ধরবেই। ঠিক এখানেই বিপদ ঘটাচ্ছে পর্নোগ্রাফি। দেখা যায়, বেশি বয়স অবধি নারীসঙ্গে বঞ্চিত পুরুষদের মধ্যে পর্নোগ্রাফির প্রতি আকর্ষণ তুলনামূলক অনেক বেশি। যৌনজীবনের কল্পনায় এঁরা নীল ছবিকেই মাথায় রাখেন। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে মিল না খেতে খেতে ফল হয় উল্টো। আবার এই ধরনের পুরুষ স্ত্রী বা প্রেমিকার কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেন অধিক উত্তেজিত যৌনেচ্ছার কারণে। অন্যদিকে আবার সেক্সকে প্রায় জলভাত করে ফেলা এই অস্থির প্রজন্ম ভীষণভাবে পর্ন-অ্যাডিক্ট। এই অ্যাডিকশন যৌন ক্ষিদে মুছে ফেলতে সক্ষম। পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে দেখা জুটির প্রফেশনাল চরিত্র না বুঝেই সঙ্গী বা সঙ্গীনির বদলে তাকে কামনা করে যে শারীরিক মিলন ও এক সময় একঘেয়েমি অনুভব করা, তা থেকে সম্পর্কের গভীরতা ফিকে হতে বাধ্য।
সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রজন্মের মধ্যে এমন প্রবণতা বেড়েছে যে তারা পার্টনারের প্রতি মনে মনে এই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই হারিয়ে ফেলছেন উষ্ণতা। এই ডিপ্রেশন থেকে উর্বরহীনতা আসা এমন কিছু অবাস্তবও নয়। পর্নোগ্রাফির আর একটি দোষ হল, অল্প সময়ে উত্তেজনার সব চাহিদাটুকু মিটিয়ে ফের টেবিল গুছিয়ে কাজে লেগে পড়া। সম্পূর্ণ যৌনতা কিন্তু তা বলে না। অর্গ্যাজম হোক বা না হোক, শরীর-মনের প্রশান্তির সময়টুকু যেন একেবারে নিখাদ থাকে। কিন্তু পর্নোগ্রাফির চটকদার সব পাওয়ার হিসেবে এই হিসেব মেলে না। এর ফল সম্পর্কে পড়তে বাধ্য। কেন না, সম্পর্কের রসায়ন শুধু ভালবাসা কল্পনার ফানুসে ভাসতে পারে না। অন্তত বর্তমান জীবনে সম্পর্ক নামক গ্রাফের অঙ্ক কষাও একটা শিল্প। পর্নোগ্রাফির মোটা দাগের আনন্দ ক্ষণিকের চটক দিতে পারে মাত্র, যৌনতা উষ্ণতাকে এতে গুলিয়ে ফেলে নিজেকে আরও বেশি নিস্ব-হতাশ করবেন না যেন।
আর এরই সঙ্গে জুটিরা মন দিন নিজেদের দিকে! চলতি হাওয়ায় অনেক মানুষেরই পরস্পরের প্রতি অভিযোগ যে, তাঁরা নাকি অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেটস্যাভি। ঘুম থেকে উঠে বাসিমুখে সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমুর বদলে ফেসবুকের ওয়াল পোস্টে আকর্ষণ বেশি হলে তো মুশকিল! ঠিক এই জায়গা থেকেই বিয়ের দু’বছরের মধ্যে সম্পর্ক ভাঙতে চলেছে শহরের এক আইটি-সেক্টরকর্মী অপর্ণার। অভিযোগ, অপর্ণার চেয়ে ইন্টারনেট গেমেই বেশি মন সুমনের। এমনকি, রাতের তীব্র বিছানাবিলাসের পর স্বামীকে জড়িয়ে ঘুমানোর সুখটুকুও মেলে না তার। তখন সুমন ব্যস্ত নেটবিশ্বের স্কাইপ দুনিয়ায়। যন্ত্রপ্রেমে এমন মশগুল যন্ত্রমানবের সঙ্গ থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেই অপর্না ছাড়পত্র চায়।
লেখার প্রতি অক্ষরে নিজেকে মিলিয়ে নিতে নিতে আমরা যারা চমকে উঠছি, তাদের বলি, এতে বেশি বিস্ময়ের কিছু নেই। এই দুজনের মতো আরও অনেকেই যন্ত্রপ্রেমে মশগুল হয়ে অজান্তেই হারিয়ে ফেলছেন পাশের মানুষ দোসরকে। সময় কেটে যখন টনক নড়ছে, তখন বন্ধু বলতে সাইকিয়াট্রিস্ট। যন্ত্র আর অ্যাপ্লিকেশনে সদাব্যস্ত এই প্রজন্ম আদতে হারিয়ে ফেলছে সম্পর্ক আর জীবনের আসল চাবিকাঠি। অথচ বছর ৫ আগেও অফিস ফেরত সম্পতি বা কলেজ ফেরত প্রেমিক যুগল, নিভৃতে নিজেদের সময়টুকু নিয়ে নাড়াচাড়া করত। রাতের খাবারের একান্ত নির্জনতা বা সন্ধেঘন পার্কের কোণের অন্ধকারটুকুতে শুধু দুটি মন ছাড়া আর কেউ নেই।
কিন্তু স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে আপনি যে অলওয়েজ বিশ্বনাগরিক ভাই। তাই স্ত্রীর হাতের বাটার পনিরের প্রশংসার আগেই ভেসে আসে ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনাবলী। প্রেমিকের ঘামভেজা শরীরে নাক ডুবিয়ে মগ্নতাকে ছিন্ন করে দেয় আপনার থেকেও স্মার্ট আপনার ফোনের বিভিন্ন চিৎকৃত আপডেট। বাটার পনিরের অমনোযোগী সময় ধীরে ধীরে সম্পর্কের ঘনত্বকে ঠান্ডা মেরে দিতে দিতে নিয়ে যায় ডিভোর্স নামক কয়েক পাতার মর্গে। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, বিশ্বের ৮০ শতাংশ তরুণ কাপল রাতে বা দিনে খাবার টেবিলে খাওয়ার সময়, পরস্পরের সঙ্গে বাক্যালাপের চেয়ে বেশি মগ্ন থাকে নিজ নিজ ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে। অন্যদিকে ৭০ শতাংশ আবার রাতঘুমের আগে বিছানায় আধঘন্টা কাটায় ল্যাপটপ কোলে, নানান সোশ্যাল মিডিয়ার সোশ্যালিজমে। সে সামাজিকতার এমনই নাকি গুণ, যে পাশে স্ত্রী বা স্বামীকে গুডনাইট বলার দস্তুর হল তার অনলাইন অ্যাকাউন্টে।
মানছি, বাস্তব সম্পর্কে বেশি ডুব দিতে গেলেই নিয়ত আপডেটেড ভার্চুয়াল কক্ষপথ থেকে ছিটকে যাবেন! কিন্তু এই যন্ত্রের আজব ফানুস দুনিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে কখন যে বাস্তব থেকে শূন্য যোজন দূরে চলে যাচ্ছে এই প্রজন্ম, সে ক্ষতির হিসেব মিলছে দেওয়ালে পিঠে ঠেকে গেলে। এবার বাকিটুকু বুঝে নিন আপনিই; উপদেশের লক্ষ্য আমাদের একেবারেই নেই। তবু ওই যে ইংরেজিতে বলে না, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’; সেটাও মাথায় রাখলে ক্ষতি কি!
বর্তমান একটি রিপোর্ট বলছে, নীল ছবির আকর্ষণ বয়ঃসন্ধির ওই সময়টুকু ছাড়িয়ে যদি দৈনন্দিন জীবনের আনন্দপূরণের চাহিদা হিসেবে থেকে যায় তবে তো সমূহ বিপদ। পুরুষ-নারী, দু’পক্ষেরই অতিরিক্ত পর্নোপ্রেম ডেকে আনতে পারে সম্পর্কের প্রতি আসক্তিহীনতা থেকে শুরু করে মুহুর্মুহু ভেঙে বেরিয়ে আসার প্রবণতা। আধুনিক জটিল জীবনের আরও নানা অভিশাপের পাশাপাশি এও এক গোপন ব্যাধি বলে ভয় দেখাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। আর এরই সঙ্গে সম্পর্ককে যান্ত্রিক করে তুলছে নানান গ্যাজেটের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। আসলে পর্নোগ্রাফি পড়ার চেয়ে দেখার কুফলটাই বেশি, এমনটাই বলছে সেই রিপোর্ট। আর নানান গ্যাজেট হাতে হাতে ঘোরার ফলে পর্নোগ্রাফিও ঢুকে পড়েছে সেসবের মধ্যে। দুয়ে মিলে জীবন ওষ্ঠাগত হওয়ার পক্ষে যথেষ্ট!
আসলে জীবনের বাস্তবিকতা ভুলে ফ্যান্টাসিতে সম্পর্ক নিমগ্ন রাখতে চাইলে অবিলম্বে ফাটল ধরবেই। ঠিক এখানেই বিপদ ঘটাচ্ছে পর্নোগ্রাফি। দেখা যায়, বেশি বয়স অবধি নারীসঙ্গে বঞ্চিত পুরুষদের মধ্যে পর্নোগ্রাফির প্রতি আকর্ষণ তুলনামূলক অনেক বেশি। যৌনজীবনের কল্পনায় এঁরা নীল ছবিকেই মাথায় রাখেন। কিন্তু বাস্তবের সঙ্গে মিল না খেতে খেতে ফল হয় উল্টো। আবার এই ধরনের পুরুষ স্ত্রী বা প্রেমিকার কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও হারিয়ে ফেলেন অধিক উত্তেজিত যৌনেচ্ছার কারণে। অন্যদিকে আবার সেক্সকে প্রায় জলভাত করে ফেলা এই অস্থির প্রজন্ম ভীষণভাবে পর্ন-অ্যাডিক্ট। এই অ্যাডিকশন যৌন ক্ষিদে মুছে ফেলতে সক্ষম। পাশাপাশি, পর্নোগ্রাফিতে দেখা জুটির প্রফেশনাল চরিত্র না বুঝেই সঙ্গী বা সঙ্গীনির বদলে তাকে কামনা করে যে শারীরিক মিলন ও এক সময় একঘেয়েমি অনুভব করা, তা থেকে সম্পর্কের গভীরতা ফিকে হতে বাধ্য।
সেক্স বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রজন্মের মধ্যে এমন প্রবণতা বেড়েছে যে তারা পার্টনারের প্রতি মনে মনে এই বিশ্বাসঘাতকতা থেকেই হারিয়ে ফেলছেন উষ্ণতা। এই ডিপ্রেশন থেকে উর্বরহীনতা আসা এমন কিছু অবাস্তবও নয়। পর্নোগ্রাফির আর একটি দোষ হল, অল্প সময়ে উত্তেজনার সব চাহিদাটুকু মিটিয়ে ফের টেবিল গুছিয়ে কাজে লেগে পড়া। সম্পূর্ণ যৌনতা কিন্তু তা বলে না। অর্গ্যাজম হোক বা না হোক, শরীর-মনের প্রশান্তির সময়টুকু যেন একেবারে নিখাদ থাকে। কিন্তু পর্নোগ্রাফির চটকদার সব পাওয়ার হিসেবে এই হিসেব মেলে না। এর ফল সম্পর্কে পড়তে বাধ্য। কেন না, সম্পর্কের রসায়ন শুধু ভালবাসা কল্পনার ফানুসে ভাসতে পারে না। অন্তত বর্তমান জীবনে সম্পর্ক নামক গ্রাফের অঙ্ক কষাও একটা শিল্প। পর্নোগ্রাফির মোটা দাগের আনন্দ ক্ষণিকের চটক দিতে পারে মাত্র, যৌনতা উষ্ণতাকে এতে গুলিয়ে ফেলে নিজেকে আরও বেশি নিস্ব-হতাশ করবেন না যেন।
আর এরই সঙ্গে জুটিরা মন দিন নিজেদের দিকে! চলতি হাওয়ায় অনেক মানুষেরই পরস্পরের প্রতি অভিযোগ যে, তাঁরা নাকি অতিরিক্ত পরিমাণ ইন্টারনেটস্যাভি। ঘুম থেকে উঠে বাসিমুখে সঙ্গী বা সঙ্গীনিকে চুমুর বদলে ফেসবুকের ওয়াল পোস্টে আকর্ষণ বেশি হলে তো মুশকিল! ঠিক এই জায়গা থেকেই বিয়ের দু’বছরের মধ্যে সম্পর্ক ভাঙতে চলেছে শহরের এক আইটি-সেক্টরকর্মী অপর্ণার। অভিযোগ, অপর্ণার চেয়ে ইন্টারনেট গেমেই বেশি মন সুমনের। এমনকি, রাতের তীব্র বিছানাবিলাসের পর স্বামীকে জড়িয়ে ঘুমানোর সুখটুকুও মেলে না তার। তখন সুমন ব্যস্ত নেটবিশ্বের স্কাইপ দুনিয়ায়। যন্ত্রপ্রেমে এমন মশগুল যন্ত্রমানবের সঙ্গ থেকে হাঁফ ছেড়ে বাঁচতেই অপর্না ছাড়পত্র চায়।
লেখার প্রতি অক্ষরে নিজেকে মিলিয়ে নিতে নিতে আমরা যারা চমকে উঠছি, তাদের বলি, এতে বেশি বিস্ময়ের কিছু নেই। এই দুজনের মতো আরও অনেকেই যন্ত্রপ্রেমে মশগুল হয়ে অজান্তেই হারিয়ে ফেলছেন পাশের মানুষ দোসরকে। সময় কেটে যখন টনক নড়ছে, তখন বন্ধু বলতে সাইকিয়াট্রিস্ট। যন্ত্র আর অ্যাপ্লিকেশনে সদাব্যস্ত এই প্রজন্ম আদতে হারিয়ে ফেলছে সম্পর্ক আর জীবনের আসল চাবিকাঠি। অথচ বছর ৫ আগেও অফিস ফেরত সম্পতি বা কলেজ ফেরত প্রেমিক যুগল, নিভৃতে নিজেদের সময়টুকু নিয়ে নাড়াচাড়া করত। রাতের খাবারের একান্ত নির্জনতা বা সন্ধেঘন পার্কের কোণের অন্ধকারটুকুতে শুধু দুটি মন ছাড়া আর কেউ নেই।
কিন্তু স্মার্টফোন আর অ্যাপসের যুগে আপনি যে অলওয়েজ বিশ্বনাগরিক ভাই। তাই স্ত্রীর হাতের বাটার পনিরের প্রশংসার আগেই ভেসে আসে ক্যালিফোর্নিয়ার ঘটনাবলী। প্রেমিকের ঘামভেজা শরীরে নাক ডুবিয়ে মগ্নতাকে ছিন্ন করে দেয় আপনার থেকেও স্মার্ট আপনার ফোনের বিভিন্ন চিৎকৃত আপডেট। বাটার পনিরের অমনোযোগী সময় ধীরে ধীরে সম্পর্কের ঘনত্বকে ঠান্ডা মেরে দিতে দিতে নিয়ে যায় ডিভোর্স নামক কয়েক পাতার মর্গে। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা বলছে, বিশ্বের ৮০ শতাংশ তরুণ কাপল রাতে বা দিনে খাবার টেবিলে খাওয়ার সময়, পরস্পরের সঙ্গে বাক্যালাপের চেয়ে বেশি মগ্ন থাকে নিজ নিজ ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে। অন্যদিকে ৭০ শতাংশ আবার রাতঘুমের আগে বিছানায় আধঘন্টা কাটায় ল্যাপটপ কোলে, নানান সোশ্যাল মিডিয়ার সোশ্যালিজমে। সে সামাজিকতার এমনই নাকি গুণ, যে পাশে স্ত্রী বা স্বামীকে গুডনাইট বলার দস্তুর হল তার অনলাইন অ্যাকাউন্টে।
মানছি, বাস্তব সম্পর্কে বেশি ডুব দিতে গেলেই নিয়ত আপডেটেড ভার্চুয়াল কক্ষপথ থেকে ছিটকে যাবেন! কিন্তু এই যন্ত্রের আজব ফানুস দুনিয়ায় ঘুরতে ঘুরতে কখন যে বাস্তব থেকে শূন্য যোজন দূরে চলে যাচ্ছে এই প্রজন্ম, সে ক্ষতির হিসেব মিলছে দেওয়ালে পিঠে ঠেকে গেলে। এবার বাকিটুকু বুঝে নিন আপনিই; উপদেশের লক্ষ্য আমাদের একেবারেই নেই। তবু ওই যে ইংরেজিতে বলে না, ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর’; সেটাও মাথায় রাখলে ক্ষতি কি!
সম্পর্ক
গুলো আমাদের জীবনে অনেক গুরুত্বের।ইদানীং পারিবারিক সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য
হারে বাড়ছে মতানৈক্য সেই সাথে বাড়ছে বিচ্ছেদ।সময়ের আগেই সতর্কতা পারে এমন
উদ্ভট পরিস্থিতি থেকে আমাদের রক্ষা করতে। এখন আর অন্য কোন মাধ্যম নয়,খোদ
জেনে নিতে পারেন আপনার লাইফ পার্টনার আপনার সাথে সম্পর্কের বিশ্বাস কতোটুকু
রক্ষা করছে।সম্প্রতি দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস এর সূত্রে জানা গেছে, স্ত্রী
ঠকাচ্ছে বা প্রতারণা করছে কি-না, তার কিছু লক্ষণ দিয়ে আপনি বুঝতে
পারবেন।বিশেষজ্ঞদের মতে,ফোনকল, বান্ধবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ, স্নান ও ব্যায়াম,
ঘ্রাণ, চক্ষু যোগাযোগ, এবং যৌন বিচ্যুতির লক্ষণের মাধ্যমে আপনার স্ত্রী
সম্পর্কে ধারণা পাবেন। ফোনকল : ফোনে কথা বলার সময় (more…)
প্রেম,
ভালোলাগা কিংবা মন্দ লাগা মানুষ মনের ভেতর বিভিন্নভাবে অনুভব করে। প্রতিটা
মানুষ স্বতন্ত্র বৈশিষ্টের অধিকারী। সুতরাং একজনের যা অসাধারণ
সৌন্দর্য্যমণ্ডিত সেটা অন্য জনের কাছে নাও হতে পারে। তারপরেও গড়পড়তা বলে
একটা ব্যাপারতো থেকেই যায়। চলুন আজ সিম্পল একটা বিষয় ‘পুরুষ কেন দুষ্টু
প্রকৃতির মেয়ে পছন্দ করে’ নিয়ে আলোচনা করলে কেমন হয়! নিশ্চয়ই পুরুষদের কাছ
থেকে পরস্পর বিরোধী নানারকম তথ্য পাওয়া যাবে।ওকে! আলোচনার আগে আপনাকে একটু
খেই ধরিয়ে দেই, আপনি কি জানেন! গুডি গুডি টাইপ মেয়েরা শুধু স্বর্গে যেতে
পারে আর দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা সবখানে যেতে পারে। এখানেই লুকিয়ে থাকতে
পারে কোনো রহস্য। এবার তবে সেই কারণগুলো মন থেকে উগড়ে দিন। অতলষ্পর্শীকে
আবিস্কার করার নেশাতুর আগ্রহ তো সবারই অদম্য। জানিয়ে দিন তবে রহস্যটা কি!
কোনো একটা অজানা কারণে পুরুষেরা দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের পছন্দ করে থাকে। ব্যাপার টা আসলে সেই আবিস্কার হেতু! পুরুষের এই দুষ্টু মেয়ে কেন্দ্রীক ব্যাপার স্যাপার নিয়ে সম্প্রতি জরিপ কাজ পরিচালনা করেছে জি নিউজ। পুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া নানা রকম তথ্য খণ্ডিয়ে গড়পড়তা ছয়টি কারণকে উল্লেখযোগ্য বলে ধারণা করা হয়েছে। চলুন চোখ রাখি।
সম্পর্কের গভীরতা চেয়ে ব্যস্ত হননা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা একটু সতন্ত্র ও স্বাধীনচেতা হয়ে থাকে আর সেকারণেই তারা দীর্ঘকালীন একটি সম্পর্কে নিজেকে আবদ্ধ করে রাখতে চায়না। সম্পর্কের গভীরতার বিষয়টি তাদের কাছে গৌণ। বাবা-মায়ের মাথার বোঝা হয়ে থাকতে নারাজ ওই মেয়েরা পুরুষের নোংরা মানসিকতাকে হেলায় ঠেলে দিতে কখনো পিছপা হয়না। পুরুষরা মেয়েদের বোল্ড মাইন্ড পছন্দ করে।
আকর্ষণীয় পোশাক: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা তাদের নিজস্ব স্বভাব গুণেই পুরুষদের চোখে নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পোশাক পরিচ্ছদ। তারা নিঃর্দ্বিধায় পুরুষদের চোখে আকর্ষণীয় সব উদ্দীপক পোশাক পড়তে পারে। পুরুষদের চোখে হাই হিল, সর্ট স্কার্ট ও সিস্নভলেস পোশাকের থেকে আকর্ষণীয় তো কিছু হতে পারে না।
অসাধারণ সেন্স অব হিউমার: পুরুষদের আসরে জুসি ল্যঙ্গোয়েজ আর ডার্টি জোকস্ থাকবেনা সেটা কি ভাবা যায়! এই পরিস্থিতিতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের অসাধারণ সেন্স অব হিউমার প্রকাশ পায়। হাস্যরসের খানিকটা তাদেরও তো জানা। সুতরাং পাল্টা জুসি ল্যাঙ্গোয়েজ দিয়ে তারাও আসর জমাতে সক্ষম। নিজেকে যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা তাদের মধ্যে দুর্দান্ত।
এটা দরকার, এটা চাই: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা কখনোই বলবে না মিউজিকটা উচ্চস্বরে হয়েছে, ক্ষুধা লেগেছে অথবা তাদের ঠাণ্ডা কিংবা গরম লাগছে। তারা কথা বলে অথবা ব্যাখ্যা দিয়ে সময় নষ্ট করতে পছন্দ করেন না। তারা উঠবে- রেডিওটা বন্ধ করবে, নিজের জন্য স্যান্ডউইচের ব্যবস্থা করবে, হ্যাঙ্গার থেকে নিজের জন্য জ্যাকেট নামিয়ে নেবে।
চিন্তাশীলতায় সমমনা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা মানসিক দিক দদিয়ে পুরুষের অনেক কাছাকাছি চলে আসতে পারে। তারা পুরুষের প্রতিপক্ষ হতে পছন্দ করেন না। পুরুষরাও তাদের সঙ্গে নিজের মানসিকতাকে সম্পৃক্ত করতে অনেক সহজবোধ করেন। পুরুষরা তাদের কেবলমাত্র ভালোবাসার উপাদান হিসেবে নয় প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পায়।
স্ত্রী হিসেবে অনন্য: বেশির ভাগ পুরুষের কাছে দুষ্টু মেয়েরা স্ত্রী হিসেবে বিছানাতেও খুব দুষ্টু হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের একান্ত সময়কে গুণগত মানসম্পন্ন করে তুলতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে কখনো কুন্ঠিত কিংবা লজ্জিত হন না।
কোনো একটা অজানা কারণে পুরুষেরা দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের পছন্দ করে থাকে। ব্যাপার টা আসলে সেই আবিস্কার হেতু! পুরুষের এই দুষ্টু মেয়ে কেন্দ্রীক ব্যাপার স্যাপার নিয়ে সম্প্রতি জরিপ কাজ পরিচালনা করেছে জি নিউজ। পুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া নানা রকম তথ্য খণ্ডিয়ে গড়পড়তা ছয়টি কারণকে উল্লেখযোগ্য বলে ধারণা করা হয়েছে। চলুন চোখ রাখি।
সম্পর্কের গভীরতা চেয়ে ব্যস্ত হননা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা একটু সতন্ত্র ও স্বাধীনচেতা হয়ে থাকে আর সেকারণেই তারা দীর্ঘকালীন একটি সম্পর্কে নিজেকে আবদ্ধ করে রাখতে চায়না। সম্পর্কের গভীরতার বিষয়টি তাদের কাছে গৌণ। বাবা-মায়ের মাথার বোঝা হয়ে থাকতে নারাজ ওই মেয়েরা পুরুষের নোংরা মানসিকতাকে হেলায় ঠেলে দিতে কখনো পিছপা হয়না। পুরুষরা মেয়েদের বোল্ড মাইন্ড পছন্দ করে।
আকর্ষণীয় পোশাক: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা তাদের নিজস্ব স্বভাব গুণেই পুরুষদের চোখে নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে। উল্লেখযোগ্য কারণ হলো পোশাক পরিচ্ছদ। তারা নিঃর্দ্বিধায় পুরুষদের চোখে আকর্ষণীয় সব উদ্দীপক পোশাক পড়তে পারে। পুরুষদের চোখে হাই হিল, সর্ট স্কার্ট ও সিস্নভলেস পোশাকের থেকে আকর্ষণীয় তো কিছু হতে পারে না।
অসাধারণ সেন্স অব হিউমার: পুরুষদের আসরে জুসি ল্যঙ্গোয়েজ আর ডার্টি জোকস্ থাকবেনা সেটা কি ভাবা যায়! এই পরিস্থিতিতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েদের অসাধারণ সেন্স অব হিউমার প্রকাশ পায়। হাস্যরসের খানিকটা তাদেরও তো জানা। সুতরাং পাল্টা জুসি ল্যাঙ্গোয়েজ দিয়ে তারাও আসর জমাতে সক্ষম। নিজেকে যে কোনো পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা তাদের মধ্যে দুর্দান্ত।
এটা দরকার, এটা চাই: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা কখনোই বলবে না মিউজিকটা উচ্চস্বরে হয়েছে, ক্ষুধা লেগেছে অথবা তাদের ঠাণ্ডা কিংবা গরম লাগছে। তারা কথা বলে অথবা ব্যাখ্যা দিয়ে সময় নষ্ট করতে পছন্দ করেন না। তারা উঠবে- রেডিওটা বন্ধ করবে, নিজের জন্য স্যান্ডউইচের ব্যবস্থা করবে, হ্যাঙ্গার থেকে নিজের জন্য জ্যাকেট নামিয়ে নেবে।
চিন্তাশীলতায় সমমনা: দুষ্টু প্রকৃতির মেয়েরা মানসিক দিক দদিয়ে পুরুষের অনেক কাছাকাছি চলে আসতে পারে। তারা পুরুষের প্রতিপক্ষ হতে পছন্দ করেন না। পুরুষরাও তাদের সঙ্গে নিজের মানসিকতাকে সম্পৃক্ত করতে অনেক সহজবোধ করেন। পুরুষরা তাদের কেবলমাত্র ভালোবাসার উপাদান হিসেবে নয় প্রকৃত বন্ধু হিসেবে পায়।
স্ত্রী হিসেবে অনন্য: বেশির ভাগ পুরুষের কাছে দুষ্টু মেয়েরা স্ত্রী হিসেবে বিছানাতেও খুব দুষ্টু হিসেবে স্বীকৃত হয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী দুজনের একান্ত সময়কে গুণগত মানসম্পন্ন করে তুলতে দুষ্টু প্রকৃতির মেয়ে কখনো কুন্ঠিত কিংবা লজ্জিত হন না।
মেয়েদের যৌনতা নিয়ে কিছু তথ্য
Posted: সেপ্টেম্বর 6, 2012 in না জানা ঘটনা, ভালবাসার টিপস, সেক্স, স্বাস্থ্য টিপস, Top News
১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার
মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা
কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন মাল বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. যৌনি পথে পুরুষ লিংজ্ঞ ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা লিংজ্ঞের চেয়ে মোটা লিংজ্ঞে মজা বেশী। লম্বা লিংজ্ঞে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন মাল বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।
৬. যৌনি পথে পুরুষ লিংজ্ঞ ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা লিংজ্ঞের চেয়ে মোটা লিংজ্ঞে মজা বেশী। লম্বা লিংজ্ঞে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যৌনিতে সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, লিংজ্ঞের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় লিংজ্ঞের দরকার হয় না।
নারীদের তুলনায় পুরুষরাই বেশি প্রথম দেখায় প্রেমে বিশ্বাসী। এ সংখ্যা প্রতি ৫ জনে একজন। নতুন এক জরিপে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
দ্য হিন্দুস্তান টাইমস এ প্রকাশিত এ জরিপের ফলে দেখা গেছে, প্রতি পাঁচ জনে একজন পুরুষ বলেছেন, তারা প্রথম দেখায় প্রেমে পড়েছেন।
অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ বলেছেন, প্রথম দেখার পরই তারা মেয়েটির প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছেন। আর তিনদিন ডেটিং এর পর মন হারিয়েছেন এমন পুরুষের সংখ্যা প্রায় তিন-চতুর্থাংশ।
অন্যদিকে, প্রতি দশ জনে মাত্র একজন নারী বলেছেন, তারা প্রথম দেখায় প্রেমে পড়েছেন। বেশির ভাগ নারীই ভালোলাগার মানুষের কাছে প্রকৃত চাওয়া পেয়েছেন কিনা তা
জানতে ষষ্ঠবারের মতো দেখা করা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন মনোবিজ্ঞানী ও ব্রিটিশ সাইকোলজিক্যাল
সোসাইটির সদস্য অধ্যাপক অ্যালেকজান্ডার গর্ডন। গবেষণার এ ফলে লিঙ্গভেদে যে বৈপরীত্য ধরা পড়েছে তাতে অবাক হয়েছেন তিনি।
গর্ডন বলেন, পুরুষের চেয়ে নারীরা সামাজিক পরিস্থিতি বেশি বুঝতে
পারে এবং কোনো পুরুষের সঙ্গে প্রথম দেখার পর তাদের মনে নানা প্রশ্ন উদয় হয়।
এর মধ্য দিয়ে তারা বোঝার চেষ্টা করে ওই পুরুষকে ভালোবাসা কতটা নিরাপদ? সে তার সন্তানের জন্য কেমন বাবা হবেন?- এরকম আরো অনেক কিছু।
সারা জীবনের জন্য কাউকে পছন্দের ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে
নারীরা অনেক বেশি বিচক্ষণ, বলেন গর্ডন।
জরিপের ফলে আরো দেখা গেছে, ব্রিটেনে পুরুষরা গড়ে জীবনে তিন বারের
বেশি প্রেমে পড়ে। অন্যদিকে, নারীরা গড়ে প্রেমে পড়ে একবারই।
এ গবেষণার জন্য ১৬ থেকে ৮৬ বছর বয়স্ক ১ হাজার ৫০০ নারী ও ১ হাজার ৫০০
পুরুষের ওপর জরিপ চালানো হয়েছে।
দ্য হিন্দুস্তান টাইমস এ প্রকাশিত এ জরিপের ফলে দেখা গেছে, প্রতি পাঁচ জনে একজন পুরুষ বলেছেন, তারা প্রথম দেখায় প্রেমে পড়েছেন।
অর্ধেকেরও বেশি পুরুষ বলেছেন, প্রথম দেখার পরই তারা মেয়েটির প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছেন। আর তিনদিন ডেটিং এর পর মন হারিয়েছেন এমন পুরুষের সংখ্যা প্রায় তিন-চতুর্থাংশ।
অন্যদিকে, প্রতি দশ জনে মাত্র একজন নারী বলেছেন, তারা প্রথম দেখায় প্রেমে পড়েছেন। বেশির ভাগ নারীই ভালোলাগার মানুষের কাছে প্রকৃত চাওয়া পেয়েছেন কিনা তা
জানতে ষষ্ঠবারের মতো দেখা করা পর্যন্ত অপেক্ষা করেন।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন মনোবিজ্ঞানী ও ব্রিটিশ সাইকোলজিক্যাল
সোসাইটির সদস্য অধ্যাপক অ্যালেকজান্ডার গর্ডন। গবেষণার এ ফলে লিঙ্গভেদে যে বৈপরীত্য ধরা পড়েছে তাতে অবাক হয়েছেন তিনি।
গর্ডন বলেন, পুরুষের চেয়ে নারীরা সামাজিক পরিস্থিতি বেশি বুঝতে
পারে এবং কোনো পুরুষের সঙ্গে প্রথম দেখার পর তাদের মনে নানা প্রশ্ন উদয় হয়।
এর মধ্য দিয়ে তারা বোঝার চেষ্টা করে ওই পুরুষকে ভালোবাসা কতটা নিরাপদ? সে তার সন্তানের জন্য কেমন বাবা হবেন?- এরকম আরো অনেক কিছু।
সারা জীবনের জন্য কাউকে পছন্দের ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে
নারীরা অনেক বেশি বিচক্ষণ, বলেন গর্ডন।
জরিপের ফলে আরো দেখা গেছে, ব্রিটেনে পুরুষরা গড়ে জীবনে তিন বারের
বেশি প্রেমে পড়ে। অন্যদিকে, নারীরা গড়ে প্রেমে পড়ে একবারই।
এ গবেষণার জন্য ১৬ থেকে ৮৬ বছর বয়স্ক ১ হাজার ৫০০ নারী ও ১ হাজার ৫০০
পুরুষের ওপর জরিপ চালানো হয়েছে।
বিশেষ
কিছু আচরণ বা বৈশিষ্ট্যের কারণে কিছু পুরুষকে মেয়েরা কখনোই পছন্দ করেন
না। নিজেদের স্মার্ট ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ভাবলেও মেয়েরা কিন্তু তাঁদের
এড়িয়ে চলেন। জেনে নিন, এসব বৈশিষ্ট্য আপনার মধ্যে আছে কি না।
—যেসব পুরুষ শিশুসুলভ আচরণ করে। যারা যেকোনো ছোট সমস্যায়ও নিজেরা সমাধান না করে মায়েদের পরামর্শে চলে।
—যারা ধূমপান ও মদ্যপান করেন।
—যাঁরা সবকিছুতেই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেন।
—যাঁরা কখনোই অন্যের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করতে পারেন না।
—যাঁরা নিজেদের প্রেমিকা নিয়ে গর্ববোধ করেন না।
—যাঁরা প্রেমিকার অবস্থান মূল্যায়ন করতে পারেন না।
—গত্বাঁধা পোশাকেই যাঁরা মেয়েদের দেখতে চান।
—যাঁরা অর্থ ব্যয় করে নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে চান এবং অন্যের ওপর প্রভাব খাটাতে চান।
—যাঁরা মেয়েদের সঙ্গে রাজনীতি, ব্যবসা ও খেলাধুলা নিয়ে আলোচনা করেন না। ভাবেন যে মেয়েরা কিছুই জানেন না।
—যাঁরা কখনোই কথা শোনেন না, শুধু বলেই যান।
দ্য টা অ ই।
মালয় থেকে চৈনিক দেশ , সব খানে তোর প্রিয়ে
বাঙাল মেয়েও ভাল্লাগে তোর করতে মজা নিয়ে
সবাই তোকে চায় বলে তুই মহান হয়েই থাকিস
যেদিন যাকে চাইলে পাবি তাহার দিকেই বাকিস
সবাইকে তোর আপন লাগে , প্রেমের এমন লীলা
এক জনকেও হারালে তোর শরীর পরাণ বিলা
বউটা কিন্তু অন্যরকম , এক্কেবারে ভিজে
বান্ধবীরাই বেশ্যা হলো, থাকলি সাধু নিজে !
কবিতাটা পড়েছিলাম অনেকদিন আগে। হেসে ফেলেছিলাম। আবার একটু ভাবলাম। নাহ! একেবারে সত্যি কথা।.একটা ব্লগ পড়লাম, নারীর সতিচ্ছদ নিয়ে। লেখক বলেছেন- “মেয়েদের সতীত্বের প্রধান এবং একমাত্র প্রমাণ হচ্ছে তার সতীচ্ছদ পর্দা। বিধাতার পরম ভালবাসায় সৃষ্ট মানব জাতিঃ পুরুষ এবং নারী। কিন্তু স্রষ্টার আজব খেলা, পুরুষের বিবাহ পূর্ব যৌণ মিলনের কোন চিহ্ন থাকে না। আর নারী, তার সতীত্ব হারানোর চিহ্ন রেখে যায় তার সতীচ্ছদ পর্দা হারানোর মাধ্যমে।”
মানলাম। কিন্তু, সতীত্বের সংজ্ঞা কি? আসেন দেখি-
Hymen: A thin membrane which completely or partially occludes the vaginal opening. The hymen is a fold of mucous membrane usually present at birth at the orifice of the vagina. It is also called the vaginal membrane (or, sometimes, the virginal membrane).
“Hymen” is a Greek word meaning “skin” or “membrane.” The ancient Greeks applied the word to all kinds of membranes including, for example, the membrane that surrounds the heart (the pericardium). Starting in the 1500s the word was restricted to refer only to the vaginal membrane.
পুরুষের তো কোন ঐ পর্দা জাতীয় ব্যাপার স্যাপার নেই। তাহলে পুরুষের ক্ষেত্রে কি হবে??
যে নারী তার নিজের অনিচ্ছায় সংগমে লিপ্ত হতে বাধ্য হয়েছে, তারও কি সতীত্ব নেই?? সতী শব্দটা বাংলায় আসলো কোথা থেকে? হিন্দু ধর্মের মহাভারত থেকে আমরা জানতে পারি যে, সীতাকে তার বাবা পেয়েছিলেন মাঠে লাঙল দিতে গিয়ে। লাঙলের ফলার যে দাগ, সেই দাগকে সীতা বলা হয়। সেই দাগের মাঝ থেকে প্রাপ্ত মেয়েকে নাম দেয়া হয় “সীতা”। তাঁকে যখন রাবন চুরি করে নিয়ে যায়, তখন রামের মনে সন্দেহ না থাকলেও উদ্ধারের পর প্রজাদের দাবিতে সীতা যে পবিত্র, তার পরীক্ষা দেয়া লাগে। অগ্নিপরীক্ষা নামেই সেটা খ্যাতো। তো সীতার সেই পরীক্ষাই প্রমাণ করেছিলো সে পবিত্র। সেই সীতা থেকেই বিবর্তিত হয়ে সতী শব্দটা বাংলায় যুক্ত হয়। এখনো নারীরা সতীর উদাহরণ হিসেবে সীতাকেই মানে। যে দীর্ঘ কয়েক বছর রাবনের সাহচর্যে থেকেও নিজেকে পবিত্র রাখতে সমর্থ হয়েছে।
তো, সতীত্ব আসলে কোথায়?? সীতার তো তখন বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো। স্বাভাবিক কারণেই হাইমেন থাকার কথা নয়। তাহলে কিভাবে এটা নিরুপন করা হলো?? এইখানেই মূলত আমার মতামত। হয়তো সবার কাছে গ্রহন যোগ্য হবেনা। আমি মনে করি সতীত্ব মানুষের মনে। একজন যদি কারো সাথে দৈহিক সম্পর্ক করেও, তারপরও যদি সে সেই মানুষ টিকে মনে স্থান না দিয়ে তার ভালোবাসার মানুষটিকেই স্থান দেয়, সেটিই সতীত্ব। তবে সেটা একসাথে দুইজন কে নয়। একটি মেয়েকে রেপ করা হয়েছে। সে কি অসতী?? না। আমি বলবো না। তার তথাকথিত হাইমেন না থাকতে পারে, কিন্তু সে সতী। মামারা, নিজের বুকে হাত দিয়ে বলেন তো আপনি সতী কিনা?? এ সমাজে পুরুষরাই বড়ো অসতী। আর একজন মেয়ে তার হাইমেন হারানোর দোষে হয়ে যায় কুলটা, সমাজছাড়া। শুধু মাত্র ঐ এক হাইমেনের কারণে পাকিস্তানে, আফগানিস্তানে, ইরানে আজ “সম্মান রক্ষার জন্য হত্যা(!!)” আদৃত, সমাদৃত! হাজারে হাজারে নারীকে পচতে হচ্ছে জেলে। কয়জন পুরুষ এর ফল ভোগ করে?? কয়জন পুরুষকে মরতে হয় এই তথাকথিত কৌমার্য হারিয়ে?
আজকাল নয়া ব্যাবসা শুরু হয়েছে। নকল হাইমেন লাগানো। চীনে তো মাত্র ২৩ ইউরো দিয়ে কুমারিত্ব ফেরানোর কথা বলে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে ওয়েবসাইটে। তবে তারা এক্ষেত্রে যে ইলাস্টিক ব্যবহার করে এবং তাতে যে রক্ত দেয়া থাকে তা ভুয়া। যখন তা একজন নারীর প্রজনন অঙ্গে স্থাপন করা হয় তখন তিনি নানা রকম জটিলতায় ভুগতে পারেন। এই ভোগান্তি শুধু নারীদের। আর আমরা পুরুষরা?? গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরে বেড়াই একটা বেশ্যার চেয়েও জীবনে বেশী যৌনসংসর্গ করে!
ধিক এই সতী প্রথা, ধিক এই হাইমেন, ধিক এই সমাজ। আসুন শরীরে সতী না হয়ে মনে সতী হই।
কথায়
আছে, জন্ম-মৃত্যু আর বিয়ে নাকি একেবারে ওপর থেকে নির্ধারিত। মানে কেন
হচ্ছে না, কবে হবে- এ নিয়ে কাঁদুনি গেয়ে লাভ নেই। ঈশ্বর নামের সেই অলৌকিক
পুরুষ (?) বিবাহের সুতো যার সঙ্গে এবং যবে ঠিক করে রেখেছেন, তবেই তার সঙ্গে
হবে। এ নিয়ে অযথা মাথার চুল ছিঁড়ে কোনও লাভ নেই।যেদিন থেকে মানুষ-সমাজ
বুঝেছে, ইভের আপেল খাওয়ার স্বীকৃতি পেতে বিবাহ নিয়ে তাই মাতামাতি কাণ্ড
শুরু করেছে। কল্লোল যুগের বিবাহযোগ্য তরুণরা নাকি ডবল বেড খাট অর্ধেক করে
বিবাহেচ্ছা জানান দিত। তৎপরবর্তী ৯০-এর দশকে নারী যখন লজ্জাকে আবরণ থেকে
আভরণে পরিণত করছে, তখন নিজেরাই প্রেমিকের নাম ম্যাট্রিমনিতে দিয়ে সেই
বিজ্ঞাপন পরিবারের সামনে পেশ করত। মোট কথা ঈশ্বরকে বেমালুম ভুলে মেরে দিয়ে
বিয়ে নিয়ে পাগলামি বাড়ির লোককে তিষ্ঠোতে দিত না।
এ ব্যাপারে সেই যুগকে টেক্কা দিয়েছে জেন ওয়াই। যতই নাস্তিক-উচ্চিঙ্গে-অপসংস্কৃতিবান বলে এই জেনারেশনকে অপবাদ দেওয়া হোক, এই একটি ব্যাপারে কিন্তু সারমর্ম বুঝে নিয়েছে তারা। সে কারণেই বিয়ে নয়, বরং ‘ইয়ে’ নিয়েই বেশি মাথাব্যথা জেন ওয়াইয়ের। সময় হলে বিয়েটাও নিশ্চয় হবে- ধরে নিয়েই ফলের চিন্তায় (এক্ষেত্রে ইভের আপেল) মগ্ন তারা। বয়স পেরিয়ে গেলেও কবে বিয়ে হচ্ছে, সে প্রশ্নে যথেষ্ট বিরক্ত হয় জেন ওয়াই। কারণ, বিয়ের মাধ্যমে শরীর শরীর খেলার সামাজিক স্বীকৃতির প্রতি এত নির্লিপ্ত এ প্রজন্ম যে, বিয়ের নাগপাশে ধরা দিতে তারা বিশেষ রাজি নয়।
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস ইত্যাদি মার্কা হেডলাইন খবরের কাগজে প্রায়শই চোখে পড়ে। এতে কিন্তু ঘোর আপত্তি আছে জেন ওয়াই-এর। কোনও গায়ের জোর না। একেবারে সহমত পোষণে শুধু সহবাসে সাধটুকু মেটাতে রাজি ইয়ং বং। ‘বিয়ে মানে কী? দুজন মানুষকে একটা সামাজিক নিয়মে বেঁধে দেওয়া। যার মাধ্যমে তারা নিজেদের সেক্সুয়াল চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি পারিবারিক কিছু দায়, মোরওভার নেক্সট জেনারেশনের দায়িত্ব নিয়ে থাকে। বিয়েটা আমার কাছে আদৌ কোনও সম্পর্ক নয়। সামাজিক চাপ। এই চাপ নিতে আমি বা আমরা পাতি রাজি নই। মানে আমার মনে হয় না, সম্পর্ক বা ইচ্ছে মেটানোর জন্য কোনও ধরনের স্বীকৃতিরই প্রয়োজন আছে। জোর করে চাপিয়ে দিয়ে তো কিছু হয় না। বয়স অনু্যায়ী আমার একটা সেক্সুয়াল চাহিদা আছে। সেটা মেটানোর জন্য বিয়ে কেন করতে যাব? বিয়ে মানেই তো হাজারও জটিলতা, কমিটমেন্ট। আমি নিজেকে জানি। মন তার ইচ্ছে অনু্যায়ী বদলায়। তাই বিয়ে বা লিভ ইনের কমিটমেন্ট মানে একটা অনিশ্চয়তা। তার চেয়ে পছন্দের মানুষের সঙ্গে শুধু সহবাসের সম্পর্ক অনেক বেটার। অন্তত ঝাড়া হাত-পা থেকে ভাল মতো বাঁচা যায়’-স্পষ্ট জানিয়েছে পাবলিক রিলেশনকর্মী অনুক্তা গুপ্ত। সুত্র :এবিপি।
এ ব্যাপারে সেই যুগকে টেক্কা দিয়েছে জেন ওয়াই। যতই নাস্তিক-উচ্চিঙ্গে-অপসংস্কৃতিবান বলে এই জেনারেশনকে অপবাদ দেওয়া হোক, এই একটি ব্যাপারে কিন্তু সারমর্ম বুঝে নিয়েছে তারা। সে কারণেই বিয়ে নয়, বরং ‘ইয়ে’ নিয়েই বেশি মাথাব্যথা জেন ওয়াইয়ের। সময় হলে বিয়েটাও নিশ্চয় হবে- ধরে নিয়েই ফলের চিন্তায় (এক্ষেত্রে ইভের আপেল) মগ্ন তারা। বয়স পেরিয়ে গেলেও কবে বিয়ে হচ্ছে, সে প্রশ্নে যথেষ্ট বিরক্ত হয় জেন ওয়াই। কারণ, বিয়ের মাধ্যমে শরীর শরীর খেলার সামাজিক স্বীকৃতির প্রতি এত নির্লিপ্ত এ প্রজন্ম যে, বিয়ের নাগপাশে ধরা দিতে তারা বিশেষ রাজি নয়।
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস ইত্যাদি মার্কা হেডলাইন খবরের কাগজে প্রায়শই চোখে পড়ে। এতে কিন্তু ঘোর আপত্তি আছে জেন ওয়াই-এর। কোনও গায়ের জোর না। একেবারে সহমত পোষণে শুধু সহবাসে সাধটুকু মেটাতে রাজি ইয়ং বং। ‘বিয়ে মানে কী? দুজন মানুষকে একটা সামাজিক নিয়মে বেঁধে দেওয়া। যার মাধ্যমে তারা নিজেদের সেক্সুয়াল চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি পারিবারিক কিছু দায়, মোরওভার নেক্সট জেনারেশনের দায়িত্ব নিয়ে থাকে। বিয়েটা আমার কাছে আদৌ কোনও সম্পর্ক নয়। সামাজিক চাপ। এই চাপ নিতে আমি বা আমরা পাতি রাজি নই। মানে আমার মনে হয় না, সম্পর্ক বা ইচ্ছে মেটানোর জন্য কোনও ধরনের স্বীকৃতিরই প্রয়োজন আছে। জোর করে চাপিয়ে দিয়ে তো কিছু হয় না। বয়স অনু্যায়ী আমার একটা সেক্সুয়াল চাহিদা আছে। সেটা মেটানোর জন্য বিয়ে কেন করতে যাব? বিয়ে মানেই তো হাজারও জটিলতা, কমিটমেন্ট। আমি নিজেকে জানি। মন তার ইচ্ছে অনু্যায়ী বদলায়। তাই বিয়ে বা লিভ ইনের কমিটমেন্ট মানে একটা অনিশ্চয়তা। তার চেয়ে পছন্দের মানুষের সঙ্গে শুধু সহবাসের সম্পর্ক অনেক বেটার। অন্তত ঝাড়া হাত-পা থেকে ভাল মতো বাঁচা যায়’-স্পষ্ট জানিয়েছে পাবলিক রিলেশনকর্মী অনুক্তা গুপ্ত। সুত্র :এবিপি।
একটি
বিষয় পুরুষ সবসময় জানতে চায় আসলে নারী কোন বিষয় ভালবাসে বা শুনতে
চায়। অনেকেই বলবে, নারী আসলে যত পায় তত চায়। স্বয়ং স্টিফেন হকিংসও
নারীকে রহস্যময়ী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
যদি আপনি কোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সর্ম্পকে আবদ্ধ হন এবং আপনি আশঙ্কা করেন, সে আপনার মধ্যে কোন আগ্রহ খুঁজে পাচ্ছেনা কিংবা সে আপনার সঙ্গে সর্ম্পক দীর্ঘস্থায়ী করতে চায়না। সেক্ষেত্রে আপনার জানা দরকার নারী আসলে কী চায়। তাই এ পর্বে আপনাকে একটি দিক নির্দেশনা দেয়া হলো যাতে আপনি জানতে পারেন নারীর পছন্দের বিষয়গুলো।১. ‘তুমি দেখতে অনেক গর্জিয়াস বা চমৎকার।’ যেসব বিষয় ছাড়া নারী বাঁচতে পারেনা যদি কেউ এর তালিকা তৈরি করে তার মধ্যে রয়েছে ভাল খাবার, সুন্দর পোশাক পরিচ্ছেদ, দিলখোলা প্রশংসা। তাই এ তিনটি বিষয়ে প্রশংসা করতে কৃপণতা করবেন না। যতই আপনি দিবেন, ততই আপনি বিনিময় ফিরে পাবেন। তাই সে যা শুনতে চায় সেসব বিষয় বলুন। হতে পারে সেটা নারীর সৌন্দর্য, পোশাক পরিচ্ছেদ, চেহারা, কর্মক্ষেত্রে, পেশাদারিত্ব, রন্ধন সর্ম্পকিত দক্ষতার প্রশংসা।
নারীকে বলতে পারেন ‘‘তোমার এই পোশাকে অনেক সুন্দর লাগছে ” কিংবা ,‘ তুমি অন্য যে কোনো নারীর তুলনায় অনেক সুন্দরী” ইত্যাদি। ক্লিনিক্যাল সাইকোলোজিষ্ট ড. শুসমা দায়েল বলেন, প্রত্যেক নারী প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে। যেহেতু তা নারীর ইমেজকে বাড়িতে তোলে এবং নারীর ব্যক্তিত্ব ও কাজের গতিশীলতা বাড়িয়ে দেয় ।
২. ‘তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী’ একথা বললে আপনার প্রেমিকা অবশ্যই মনে করবে, আপনি ‘‘ওয়ান উইমেন ম্যান ”। তবে তার কাছে বেশি চাপাবাজি বা তোষামোদ করবেন না । একথা তখনই বলবেন যখন এটা বলার সময়। অযথা বারবার বললে সে আপনার আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। এমনভাবে বলুন যাতে সে আপনাকে সন্দেহ করতে না পারে।
তবে নারীর কাছে চাটুকারীতা করবেন না। যদি সে আপনার চাপাবাজী ধরতে পারে তাহলে আপনার রিলেশন খতম। তাহলে সে ভাববে আপনি আপনার প্রকৃত আবেগ লুকিয়ে তাকে অন্ধকারে রাখছেন।
৩. ‘তুমি অনেক সুন্দর মা হতে পারবে’। প্রতেক নারীর সন্তানের প্রতি একটি দূর্বলতা রয়েছে।এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, একজন নারী ভালো মা হবে এবং মা হওয়ার মত তার যথেষ্ট গুণ রয়েছে। যেমন: সমবেদনা, সহ্য করার ক্ষমতা। এটা নারীকে তার নিজের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস বাড়াতে সাহাজ্য করে এবং সে অনুযায়ী সে ভূমিকা নিতে প্রস্ত্তত হয়।
৪. ‘তুমি কি সারাজীবন আমার সঙ্গে থাকবে’। নারী অনেক সংবদেনশীল। তাকে বলুন, সে ছাড়া আপনার জীবন অসম্পূর্ণ এবং সে আপনার জীবনের একটি অবিচ্ছেদ অংশ। এতে সে খুশি হবে এবং আপনার প্রতি ভাল ধারণা হবে।
৫. ‘এই বিষয়টা তোমার কাছে কেমন লাগে’। নারীর কাছে কোন বিষয়ে পরার্মশ জানার চেষ্টা করুন। হতে পারে এটা নতুন গাড়ি বা আপনি কোন পোশাকে অফিসে যাবেন। এর মাধ্যমে সে বুঝবে আপনি তার মতামতকে অনেক প্রাধান্য দেন এবং তার মতামতের গুরুত্ব দেন।
৬. ‘তুমি আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ একজন’। তাকে নিশ্চিত করুন যে, আপনি শুধু তার সৌন্দর্যের কারণে বা নিজের সময় ব্যয় করার জন্য ব্যবহার করেন না । আপনি তার সত্যিকারেরই কাছের একজন। এর মাধ্যমে আপনি তার কাছে ভালো আস্থা তৈরি করতে পারেন।
৭. ‘তোমাকে পেয়ে আমি খুব ভাগ্যবান’। তাকে বলুন, সে আপনার জন্য কেবলই একজন এবং অতুলনীয়। নারী সেসব পুরুষদের পছন্দ করে যার আচরণ মধুর ও সৌহার্দ্যপূর্ণ। তাকে বুঝাতে চেষ্টা করুন, আপনি খুবই ভদ্র এবং তাকে বলুন, সে আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ
৮. ‘আমি তোমাকে ভালবাসি’। নারী এই তিনটি যাদুকারী শব্দের ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব আরোপ করে। তাই ঠিক সময় এই কথাটি বলুন।
যদি আপনি কোন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সর্ম্পকে আবদ্ধ হন এবং আপনি আশঙ্কা করেন, সে আপনার মধ্যে কোন আগ্রহ খুঁজে পাচ্ছেনা কিংবা সে আপনার সঙ্গে সর্ম্পক দীর্ঘস্থায়ী করতে চায়না। সেক্ষেত্রে আপনার জানা দরকার নারী আসলে কী চায়। তাই এ পর্বে আপনাকে একটি দিক নির্দেশনা দেয়া হলো যাতে আপনি জানতে পারেন নারীর পছন্দের বিষয়গুলো।১. ‘তুমি দেখতে অনেক গর্জিয়াস বা চমৎকার।’ যেসব বিষয় ছাড়া নারী বাঁচতে পারেনা যদি কেউ এর তালিকা তৈরি করে তার মধ্যে রয়েছে ভাল খাবার, সুন্দর পোশাক পরিচ্ছেদ, দিলখোলা প্রশংসা। তাই এ তিনটি বিষয়ে প্রশংসা করতে কৃপণতা করবেন না। যতই আপনি দিবেন, ততই আপনি বিনিময় ফিরে পাবেন। তাই সে যা শুনতে চায় সেসব বিষয় বলুন। হতে পারে সেটা নারীর সৌন্দর্য, পোশাক পরিচ্ছেদ, চেহারা, কর্মক্ষেত্রে, পেশাদারিত্ব, রন্ধন সর্ম্পকিত দক্ষতার প্রশংসা।
নারীকে বলতে পারেন ‘‘তোমার এই পোশাকে অনেক সুন্দর লাগছে ” কিংবা ,‘ তুমি অন্য যে কোনো নারীর তুলনায় অনেক সুন্দরী” ইত্যাদি। ক্লিনিক্যাল সাইকোলোজিষ্ট ড. শুসমা দায়েল বলেন, প্রত্যেক নারী প্রশংসা শুনতে পছন্দ করে। যেহেতু তা নারীর ইমেজকে বাড়িতে তোলে এবং নারীর ব্যক্তিত্ব ও কাজের গতিশীলতা বাড়িয়ে দেয় ।
২. ‘তুমি আমার জীবনের প্রথম নারী’ একথা বললে আপনার প্রেমিকা অবশ্যই মনে করবে, আপনি ‘‘ওয়ান উইমেন ম্যান ”। তবে তার কাছে বেশি চাপাবাজি বা তোষামোদ করবেন না । একথা তখনই বলবেন যখন এটা বলার সময়। অযথা বারবার বললে সে আপনার আনুগত্য নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারে। এমনভাবে বলুন যাতে সে আপনাকে সন্দেহ করতে না পারে।
তবে নারীর কাছে চাটুকারীতা করবেন না। যদি সে আপনার চাপাবাজী ধরতে পারে তাহলে আপনার রিলেশন খতম। তাহলে সে ভাববে আপনি আপনার প্রকৃত আবেগ লুকিয়ে তাকে অন্ধকারে রাখছেন।
৩. ‘তুমি অনেক সুন্দর মা হতে পারবে’। প্রতেক নারীর সন্তানের প্রতি একটি দূর্বলতা রয়েছে।এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, একজন নারী ভালো মা হবে এবং মা হওয়ার মত তার যথেষ্ট গুণ রয়েছে। যেমন: সমবেদনা, সহ্য করার ক্ষমতা। এটা নারীকে তার নিজের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস বাড়াতে সাহাজ্য করে এবং সে অনুযায়ী সে ভূমিকা নিতে প্রস্ত্তত হয়।
৪. ‘তুমি কি সারাজীবন আমার সঙ্গে থাকবে’। নারী অনেক সংবদেনশীল। তাকে বলুন, সে ছাড়া আপনার জীবন অসম্পূর্ণ এবং সে আপনার জীবনের একটি অবিচ্ছেদ অংশ। এতে সে খুশি হবে এবং আপনার প্রতি ভাল ধারণা হবে।
৫. ‘এই বিষয়টা তোমার কাছে কেমন লাগে’। নারীর কাছে কোন বিষয়ে পরার্মশ জানার চেষ্টা করুন। হতে পারে এটা নতুন গাড়ি বা আপনি কোন পোশাকে অফিসে যাবেন। এর মাধ্যমে সে বুঝবে আপনি তার মতামতকে অনেক প্রাধান্য দেন এবং তার মতামতের গুরুত্ব দেন।
৬. ‘তুমি আমার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ একজন’। তাকে নিশ্চিত করুন যে, আপনি শুধু তার সৌন্দর্যের কারণে বা নিজের সময় ব্যয় করার জন্য ব্যবহার করেন না । আপনি তার সত্যিকারেরই কাছের একজন। এর মাধ্যমে আপনি তার কাছে ভালো আস্থা তৈরি করতে পারেন।
৭. ‘তোমাকে পেয়ে আমি খুব ভাগ্যবান’। তাকে বলুন, সে আপনার জন্য কেবলই একজন এবং অতুলনীয়। নারী সেসব পুরুষদের পছন্দ করে যার আচরণ মধুর ও সৌহার্দ্যপূর্ণ। তাকে বুঝাতে চেষ্টা করুন, আপনি খুবই ভদ্র এবং তাকে বলুন, সে আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ
৮. ‘আমি তোমাকে ভালবাসি’। নারী এই তিনটি যাদুকারী শব্দের ওপর সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব আরোপ করে। তাই ঠিক সময় এই কথাটি বলুন।
সফোক্লেস-এর
‘ইডিপাস রেক্স’ পড়ে নাক সিটকে বিদ্বজ্জনদের শুদ্ধিকরণের বুলি কপচাতে
দেখেছি। আবার ফ্রয়েড উগরে দিলে,’বেড়ে পাকা এ প্রজন্ম’ বলে হাতঘুরিয়ে
ফ্রয়েডকেও শাপান্ত করে ফেলেন তারা। কিন্তু এ প্রজন্ম যে এই ‘ইডিপাস’
কমপ্লেক্স নিয়ে জন্মেছে বলে জানাচ্ছেন মনোবিদরা। বয়ঃসন্ধির ঠিক শুরুয়াত
থেকে একেবারে মধ্যযৌবন অবধি পুরুষ হৃদয় প্রেমে পড়তে চাইছে বয়সে বেশ খানিকটা
বড় মহিলার। স্কুলে পিঠখোলা ব্লাউজের ইংলিশ মিসকে দেখে যে দুরুদুরু বক্ষে
প্রথম ব্যক্তিগত কলাম পড়া শুরু, সেই আকর্ষণ কলেজের সিনিয়র দিদি থেকে অফিসের
বেশি বয়স্ক কলিগ পর্যন্ত। মনোবিদরা বলছেন, চিরকালীন নেকুপুসু থাকতে চাওয়া
পুরুষ, এক ছাদের তলায় সব কিছুর মতো প্রেমিকার কাছ থেকেও মমতামাখানো যৌনতার
স্বাদ চাইছে। কখনও বা ডারলিং-কভু তুমি জননীর এই হাওয়া বেশ চলতি বলে দাবি
মনোবিদদেরই।’সমবয়সী মেয়েরা ভীষণ immatured. আসলে, চারপাশটা তো বড্ড শ্যালো।
সারাদিন ঘেমে কাজ করার পর, ভীষণ অগভীর এই মানুষজনকে কাটিয়ে এমন কারও
কোল-স্পর্শ-চুমু পেতে ইচ্ছে করে, যে আমার চোখের ভাষা বুঝবে। আমার বয়সী একটি
মেয়ের সেই সেন্সনটাই গ্রো করে না। দাবি-চাহিদা সবমিলিয়ে নাজেহাল করে দেয়।
প্রেমিকা বয়সে বড় মানেই,সে আমার এজের প্রবলেমগুলো বুঝবে আর নীরবে সলভ করে
দেবে-যেমনটা মা করে দিত। মোরওভার, রাতটাও তার সঙ্গে ততটাই রোমাঞ্চকর কাটে।
কোনও বাড়তি চাপ নেই। যেটা একজন মানুষ চেয়ে আসে। খুব লাইটলি, রাতে মল্লিকা
শেরাওয়াত,কিচেনে সঞ্জীব কপূর। আর বয়সে বড়রা অনেক বোঝে, দায়িত্বশীল হয়’-দাবি
টিসিএস-এর কর্মী প্রসূন দত্তর (২৯)। সহমত হচ্ছে মিত্র ইনস্টিটিউশনের ক্লাস
নাইনের ছাত্র সোহম চন্দও।
‘বিয়ে অবধি জানি না। কারণ সমাজে তো এটা এখনও লোকে অন্যরকম ভাবে দেখে। কিন্তু প্রেমিকা বয়সে বড়ই বেশ ভাল লাগে। মানে আমার প্রথম ক্রাশ আমার ইতিহাস কোচিংয়ের সুদেষ্ণা মিস। আমি যেভাবে ভাবি বা যেভাবে ভাবাতে চাই, সেটা আমার বয়সী মেয়েরা বুঝবে না। তার জন্য গভীরতা প্রয়োজন। আর প্রেমিকা বড় মানে, আমার ইচ্ছে হলে আদর করব। আবার কান্না পেলে সে নিজেই বুঝতে পেরে আমার মাথা টেনে নেবে কোলে’-জানাচ্ছে সোহম। মনোবিদ অনিতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোটাইকেই স্বাভাবিক মেনে নিয়ে বলছেন, ‘ছেলেদের একটা নেচার থাকে। প্যাম্পারড হওয়ার। মেয়েদের-ও থাকে,কিন্তু সমাজব্যবস্থা-পরিস্থিতি মেয়েদের সহিষ্ণু হতে শেখায়। ছেলেদের সেটা কম। ফলে ওই ঝামেলা মানেই টিন-এজার থেকে মধ্যবয়স্ক, কোলে-বুকে মাথা গুজে দেওয়ার প্রবণতা। সেক্ষেত্রে প্রেমিকা বয়সে বড় হলে সে সুবিধে বেশি। প্রেমের সঙ্গে এক্সট্রা হল স্নেহ। আর পৃথিবী এত দ্রুত যাচ্ছে যে, ও আমার কেউ নেই মানসিকতা বেশি প্রবল। আমরা দেখছি, মনে মধ্যে ওই চেপে থাকা ইডিপাস কমপ্লেক্স থেকে ছেলেরা বয়সে বড় মহিলাদের প্রতি আকৃষ্ট হয় দ্রুত। ‘দুম করে প্রেমিকের মাথায় একটা চাঁটি কষাবে না। সমবয়সীরা সাবধান। এখানেই যে ওল্ড ইজ গোল্ড। বেশ করে গভীরভাবে গভীরতা খোঁজার চেষ্টা করুন দেখি। সুত্র: ব্লক।
‘বিয়ে অবধি জানি না। কারণ সমাজে তো এটা এখনও লোকে অন্যরকম ভাবে দেখে। কিন্তু প্রেমিকা বয়সে বড়ই বেশ ভাল লাগে। মানে আমার প্রথম ক্রাশ আমার ইতিহাস কোচিংয়ের সুদেষ্ণা মিস। আমি যেভাবে ভাবি বা যেভাবে ভাবাতে চাই, সেটা আমার বয়সী মেয়েরা বুঝবে না। তার জন্য গভীরতা প্রয়োজন। আর প্রেমিকা বড় মানে, আমার ইচ্ছে হলে আদর করব। আবার কান্না পেলে সে নিজেই বুঝতে পেরে আমার মাথা টেনে নেবে কোলে’-জানাচ্ছে সোহম। মনোবিদ অনিতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুরোটাইকেই স্বাভাবিক মেনে নিয়ে বলছেন, ‘ছেলেদের একটা নেচার থাকে। প্যাম্পারড হওয়ার। মেয়েদের-ও থাকে,কিন্তু সমাজব্যবস্থা-পরিস্থিতি মেয়েদের সহিষ্ণু হতে শেখায়। ছেলেদের সেটা কম। ফলে ওই ঝামেলা মানেই টিন-এজার থেকে মধ্যবয়স্ক, কোলে-বুকে মাথা গুজে দেওয়ার প্রবণতা। সেক্ষেত্রে প্রেমিকা বয়সে বড় হলে সে সুবিধে বেশি। প্রেমের সঙ্গে এক্সট্রা হল স্নেহ। আর পৃথিবী এত দ্রুত যাচ্ছে যে, ও আমার কেউ নেই মানসিকতা বেশি প্রবল। আমরা দেখছি, মনে মধ্যে ওই চেপে থাকা ইডিপাস কমপ্লেক্স থেকে ছেলেরা বয়সে বড় মহিলাদের প্রতি আকৃষ্ট হয় দ্রুত। ‘দুম করে প্রেমিকের মাথায় একটা চাঁটি কষাবে না। সমবয়সীরা সাবধান। এখানেই যে ওল্ড ইজ গোল্ড। বেশ করে গভীরভাবে গভীরতা খোঁজার চেষ্টা করুন দেখি। সুত্র: ব্লক।
প্রাচীন
রোমে ১৪ ফেব্রুয়ারি ছিল রোমান দেব-দেবীর রানী জুনোর সম্মানে ছুটির দিন।
জুনোকে নারী ও প্রেমের দেবী বলে লোকে বিশ্বাস করত। কোনো কোনো মুনির মতে ১৪
ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস হওয়ার কারণ এটিই। আবার কেউ বলেন, রোমের সম্রাট
ক্লডিয়াস ২০০ খ্রিস্টাব্দে দেশে বিয়েপ্রথা নিষিদ্ধ করেন। তিনি ঘোষণা দেন,
আজ থেকে কোনো যুবক বিয়ে করতে পারবে না। যুবকদের জন্য শুধুই যুদ্ধ। তার মতে,
যুবকরা যদি বিয়ে করে তবে যুদ্ধ করবে কারা? সম্রাট ক্লডিয়াসের এ অন্যায়
ঘোষণার প্রতিবাদ করলেন এক যুবক। নাম _ভ্যালেন্টাইন। অসীম সাহসী এ যুবকের
প্রতিবাদে খেপে উঠলেন সম্রাট। রাজদ্রোহের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া
হলো তাকে। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোরবেলা মাথা কেটে ফেলা হলো তার। ভালোবাসার জন্য
ভ্যালেন্টাইনের আত্মত্যাগকে স্মরণ করতে তখন থেকেই পালিত হয় এ দিনটি। তবে
এটিও সর্বজন স্বীকৃত নয়। এখানেও দ্বিমত আছে। কারও কারও মতে, প্রাচীন রোমে
ভ্যালেন্টাইন নামে একজন চিকিৎসক ছিলেন। তিনি রোগীদের প্রতি ছিলেন ভীষণ সদয়।
অসুস্থ মানুষের ওষুধ খেতে কষ্ট হয় বলে তিনি তেঁতো ওষুধ ওয়াইন, দুধ বা
মধুতে মিশিয়ে খেতে দিতেন। সেই ডাক্তার খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন। প্রাচীন
রোমে খ্রিস্টধর্ম তখন মোটেও জনপ্রিয় ছিল না। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের শাস্তি
দেওয়া হতো। একদিন রোমের এক কারাপ্রধান তার অন্ধ মেয়েকে ভ্যালেন্টাইনের কাছে
নিয়ে এলেন চিকিৎসার জন্য। ভ্যালেন্টাইন কথা দিলেন তিনি তার সাধ্যমতো
চিকিৎসা করবেন। চিকিৎসা চলছিল। হঠাৎ একদিন রোমান সৈন্যরা ভ্যালেন্টাইনকে
বেঁধে নিয়ে গেল। ভ্যালেন্টাইন বুঝতে পেরেছিলেন, খ্রিস্টান হওয়ার অপরাধে
তাকে মেরে ফেলা হবে। ২৬৯ (কারও মতে ২৭০) খ্রিস্টাব্দের ১৪ ফেব্রুয়ারি রোম
সম্রাট ক্লডিয়াসের আদেশে ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। তার
আগে ভ্যালেন্টাইন অন্ধ মেয়েটিকে বিদায় জানিয়ে একটি চিরকুট লিখেছিলেন।
কারাপ্রধান চিরকুটটি দিলেন মেয়েকে। তাতে লেখা ছিল, ‘ইতি তোমার
ভ্যালেন্টাইন।’ মেয়েটি চিরকুটের ভেতরে বসন্তের হলুদ ত্রৌকস ফুলের আশ্চর্য
সুন্দর রং দেখলো। তার অন্ধ দু’চোখে তখন ঝলমলে আলো। ৪৯৬ খ্রিস্টাব্দে পোপ
জেলাসিয়ুস ফেব্রুয়ারি ১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে ঘোষণা করেন। সেই থেকে
ভ্যালেন্টাইন্স ডে পালন করছে মানুষ। আরেকটি সম্পূর্ণ ভিন্নমত আছে। এই মতের
লোকেরা বলেন, ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে প্রিয়জনকে ভালোবাসার বার্তা পাঠানোর
আদৌ কোনো সম্পর্ক নেই। প্রাচীনকালে মানুষের বিশ্বাস ছিল, ১৪ ফেব্রুয়ারি
হলো পাখিদের বিয়ের দিন। পাখিরা বছরের দ্বিতীয় মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে ডিম
পাড়তে বসে। আবার কেউ বলেন, মধ্যযুগের শেষদিকে মানুষ বিশ্বাস করত এদিন থেকে
পাখিদের মিলন ঋতু শুরু হয়। পাখিরা সঙ্গী খুঁজে বেড়ায়। পাখিদের দেখাদেখি
মানুষও তাই সঙ্গী নির্বাচন করে এ দিনে। কারণ যাই হোক, ভালোবাসা প্রকাশের
জন্য এ দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সম্ভবত ১৪০০ শতক থেকে ভ্যালেন্টাইন্স
ডে উদযাপন শুরু হয় মহাসমারোহে।
ভালোবাসা
প্রকাশের এক গুরুত্বপূর্ণ দিক শারীরিক মিলন৷ আবার শারীরিক প্রয়োজনীয়তার
একপ্রকার বহিঃপ্রকাশ সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি৷ কিন্তু আপনি জানেন কি
শারীরিক চাহিদা বা ভালোবাসা প্রকাশের দিক ছাড়াও এর অনেক গুণ আছে যার ফলে
আপনার ব্যক্তিজীবন আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠতে পারে—
* ভালো ব্যায়াম : শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়, শারীরিক মিলন কার্যে আপনি 30 মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার 85 ক্যালোরি খরচ হয়৷ আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়, সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে 75 মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায় : রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷
* জীবন কাল বাড়ে : নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷ কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
* ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় : বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷ ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
* পিরিয়ডের সময় ব্যাথা কম হয় : যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
* মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তি : মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে মানসিক অশান্তি কম হয়৷
ভালোবাসা বাড়ে : শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
* কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে : শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
* ভালো ঘুম হয় : শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
* আত্মবিশ্বাস বাড়ে : শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
* ওজন কমে : শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
* সৌন্দর্য্য বাড়ে : শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷ আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷
* ভালো ত্বক : শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত হতে থাকে৷
* প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয় : নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
* হাপানি বা জ্বর থেকে মুক্তি : শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
* কার্ডিওভাস্কুলার এর ক্ষেত্রে উন্নতি : মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে৷
* বিস্বস্ত তা বাড়ে : স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
* রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায় : শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
* ভালো ব্যায়াম : শারীরিক মিলনের সময়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেভাবে সঞ্চালিত হয় তার মাধ্যমে ব্যয়াম কার্য খুব ভালো ভাবে সম্পাদিত হয়৷ এর দ্বারা প্রচুর ক্যালোরি খরচ হয়, ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়, রক্তপ্রবাহ ভালো হয়, শারীরিক মিলন কার্যে আপনি 30 মিনিট লিপ্ত থাকলে আপনার 85 ক্যালোরি খরচ হয়৷ আপনি এক সপ্তাহ নিয়মিত হাঁটা-চলা করলে যে পরিমান ক্যালোরি খরচ হয়, সপ্তাহে তিন দিন নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হলে আপনার সেই পরিমান ক্যালোরি খরচ হবে৷ সারা বছর নিয়মিত রূপে শারীরিক মিলনে লিপ্ত হতে পারলে 75 মাইল জগিং করার সমান ক্যালোরি আপনার শরীর থেকে নির্গত হবে৷
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায় : রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ক্ষেত্রে অর্থাত আমাদের ইমিয়্যুন সিস্টেম ঠিক রাখতে সাহায্য করে আমদের শারীরিক মিলন প্রক্রিয়া৷ রোগ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি থেরাপির মত কাজ করে, এর মাধ্যমে পাচন কার্য ঠিক হওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা সুদৃঢ় হয়৷
* জীবন কাল বাড়ে : নিয়মিত সেক্স্যুয়াল অ্যাক্টিভিটি আপনার আয়ু বাঁড়ায়৷ এর মাধ্যমে শরীরের সব অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং সব তন্ত্র খুব ভালো ভাবে কাজ করে৷ কারণ শারীরিক কার্যকলাপ শরীরের বিভিন্ন কোষের মধ্যে অক্সিজেনের মাত্রা বৃদ্ধি করে বিভিন্ন অঙ্গগুলিকে সচল রাখতে সাহায্য করে৷ একদিকে যেখানে সেক্স্যুয়াল অ্যক্টিভিটির দ্বারা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা সঠিক থাকে তেমনি কোলেস্টেরলের মাত্রা ধীরে ধীরে কমতে থাকে৷ সপ্তাহের তিন বার বা তার থেকে বেশী বার শারীরিক মিলন হার্টঅ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়৷
* ব্যাথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় : বিভিন্ন অধ্যয়নের দ্বারা জানা গেছে শারীরিক মিলনের ফলে মাথা এবং হাড়ের জয়েণ্টের ব্যাথার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়৷ ওর্গাজমের আগে অক্সিটোসিন হর্মোনের স্তর সামান্য থেকে পাঁচ গুন বেঁড়ে যাওয়ায় এণ্ড্রোফিন হর্মোন নিংসৃত হতে থাকার ফলে মাথা ব্যাথা, মাইগ্রেন আর আর্থারাইটিসএর ব্যাথা থেকে আরাম পাওয়া যায়৷ তাই ব্যাথা কমানোর ওষুধ না খেয়ে শারীরিক মিলনের আনন্দ উপভোগ করুন আর ব্যাথা থেকে নিষ্কৃতি পান৷
* পিরিয়ডের সময় ব্যাথা কম হয় : যে সব মহিলাদের সেক্স্যুয়াল লাইফ খুব ভালো হয় তাদের পিরিয়ডের ক্ষেত্রে সমস্যা কম হয়৷ সাধারণতঃ পিরিয়ডের সময় মহিলাদের খুব বেশী ব্যাথা হযে থাকে৷ যাদের সেক্স্যুয়াল লাইফে কোন প্রকার অসুবিধা থাকে না তাদের এই সময়ে ব্যাথার অনুভুতি কম হয়৷ আর শরীরিক মিলনের দিক ঠিক থাকলে পিরিয়ডের আগে মহিলাদের মধ্যে অনেক সময় যে সমস্যা দেখা যায় তাও থাকে না৷
* মানসিক অশান্তি থেকে মুক্তি : মানসিক প্রশান্তি আনার দিক থেকে নিয়মিত শারীরিক মিলনের অভ্যাস সবথেকে ভালো৷ কারণ শারীরিক মিলনের ফলে মন উত্ফুল্ল থাকে ফলে মানসিক অশান্তি কম হয়৷
ভালোবাসা বাড়ে : শারীরিক মিলনের আকর্ষনের ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মনে খুশী সঞ্চারিত হয়৷ মনের উদাসিনতা দূর করতে এই কার্যকারীতা ভীষণ জরূরী৷ মানসিক দিক থেকে বিরক্তির নানা কারণ শারীরিক মিলনের ফলে দূর হয়ে যায়৷ এই সান্নিধ্যের ফলে সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হয় এবং দুজনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়ে৷ যে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক উন্নতমানের তারা তাদের সম্পর্কের ক্ষেত্রে কোন সমস্যায় পড়লে তার সমাধান একসঙ্গে করতে পারেন৷
* কাজ করার ক্ষমতা বাড়ে : শারীরিক মিলনের সময় হরমোন নিঃসরণ হয় তাই মন শান্ত থাকে আর নিরন্তর কাজের ক্ষমতা বাড়তে থাকে৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তির যৌবন অনেক দিন পর্যন্ত বর্তমান থাকে৷ এর মাধ্যমে ফিটনেস লেবেল বাড়ে৷ শারীরিক মিলনের ফলে ব্যক্তি সারাদিন স্ফুর্তি অনুভব করে৷ সারাদিনের কাজে এই স্ফুর্তির প্রভাব দেখা যায়৷ এর দ্বারা সারাদিনের ক্লান্তি থেকে এবং নানা রোগের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
* ভালো ঘুম হয় : শারীরিক মিলনের ফলে অক্সিটোসিন হরমোন রিলিজ হয়, ফলে মিলনের পরে ঘুমও খুব ভালো হয়৷ তাই যাদের ঘুমের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধা আছে তারা অতি অবশ্যই এই পদ্ধতি অবলম্বন করে দেখতে পারেন৷
* আত্মবিশ্বাস বাড়ে : শারীরিক মিনলের ফলে ব্যক্তির মনে স্বকারাত্মক চিন্তা করার ক্ষমতা বাড়ে৷ তার ভেতর কার সন্তুষ্টি তার মানসিক প্রশান্তি তার মধ্যে আত্মবিশ্বাসের পরিমান বাড়িয়ে তোলে৷
* ওজন কমে : শারীরিক মিলনের ফলে প্রচুর পরিমান ক্যালোরি কম হয় তার ফলে ব্যক্তির ওজন কম হয়৷ নিয়মিত ভাবে শারীরিক মিলনের ফলে পেটের স্থূলতা কম হয়, আর মাংসপেশীতে জড়তা কম দেখা যায়৷
* সৌন্দর্য্য বাড়ে : শারীরিক মিলন কালে হরমোন নিঃসরনের ফলে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যাওয়াতে তার প্রভাব পড়ে ত্বকের ওপরে৷ তার ফলে সৌন্দর্য্য বেড়ে ওঠে৷ আপনার সারা শরীরের মাদকতা আপনার মধ্যে গ্লো আনে৷ শারীরিক মিলন কালে মহিলাদের শরীর থেকে এস্ট্রোজেন হরমোন নিংসৃত হতে থাকে, যার দ্বারা তাদের চুল এবং ত্বক আকর্ষনীয় হয়ে ওঠে৷
* ভালো ত্বক : শারীরিক মিলনের সময় সারা শরীরে একপ্রকার ম্যাসাজ চলে তার দ্বারা রিল্যাক্সেশনের ফলে শরীরে কোন প্রকার দাগ থাকে না বা তা ধীরে ধীরে লুপ্ত হতে থাকে৷
* প্রোস্টেটে ক্যান্সার প্রবণতা কম হয় : নিয়মিত শারীরিক মিলনের ফলে প্রোস্টেটে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়৷
* হাপানি বা জ্বর থেকে মুক্তি : শারীরিক মিলনকে ন্যাচারাল অ্যাণ্টি হিস্টামাইন রূপে দেখা হয়৷ এর দ্বারা নাক বন্ধ থাকলে তা খুলে যায়৷ আর যাদের ফুসফুসের সমস্যা বা জ্বর হয় তাদের সমস্যার সমাধানও হয়ে থাকে৷
* কার্ডিওভাস্কুলার এর ক্ষেত্রে উন্নতি : মহিলারা শারীরিক মিলনের সময় উত্তেজিত হয়ে উঠলে তাদের হার্টের গতি বেড়ে যায়, ফলে তাদের কার্ডিওভাস্কুলার এর সমস্যার সমাধান হয়ে থাকে৷
* বিস্বস্ত তা বাড়ে : স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক মিলনের বোঝা পড়া ঠিক থাকলে তার একে ওপরকে কখনও ঠকায় না৷ তাদের ঘনিষ্ঠতা তাদের এমন কাজ করতে দেয় না৷
* রক্তের প্রবাহ বৃদ্ধি পায় : শারীরিক মিলনের সময় ব্যক্তির উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে তার সারা শরীরে রক্তপ্রবাহের মাত্রা বেড়ে যায়৷ এর ফলে সারা শরীরের প্রতিটি কোষে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছায়৷
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
সত্যিই, প্রেম করলে শরীরও ফার্স্ট ক্লাস থাকে। রিসার্চ বলছে।
সত্যি হোক, মিথ্যে হোক, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করুন, শরীর না সারুক, প্রেমটা তো হবে!
তবু মনে রেখো
এই হরমোনটির নামটি খটমট। ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন। তবে স্বভাবে বড় রোম্যান্টিক। প্রেমে হাবুডুবু খেলেই সে বেদম উৎসাহে শিরায়-উপশিরায় বইতে থাকে। মনটাও তখনই আহ্লাদে ভরে ওঠে। স্নায়ুরাও সতেজ, চনমনিয়ে ওঠে, কর্মক্ষমতাও বেড়ে যায়। আখেরে লাভ হয় স্মৃতিশক্তির। ওই যে! ‘এই ব্যাগটাই তুমি সরস্বতী পুজোর ভাসানের দিন, হলদে সালোয়ারটার সঙ্গে নিয়েছিলে না?’ ‘তুমি এটাও মনে রেখেছ? সো সুইটটট!!!’ সবই প্রেম-হরমোনের দয়া!
ক্যান্সারের অ্যান্সার
জানেন, বিবাহিতদের মধ্যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হার, অবিবাহিতদের তুলনায় বেশ কম। আর আইওয়া ইউনিভার্সিটি সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। ফল বেশ চমকপ্রদ। জরায়ু’র ক্যানসারে আক্রান্ত কয়েক জন মহিলা চিকিৎসায় দারুণ সাড়া দিচ্ছেন। ঘটনাচক্রে এঁরা বিবাহিত জীবনে ভীষণ সুখী। তাতেই নাকি এঁদের শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদনের ক্ষমতা বেড়ে গেছে। এই রক্তকণিকাগুলিই ক্যান্সার কোষদের বাড়াবাড়ি তো বন্ধ করেই, একেবারে খতম করে দম নেয়।
স্ট্রেস গন কেস
ধরা যাক, আপনার ও আপনার সঙ্গী’র সম্পর্ক যারপরনাই মজবুত, অন্তরঙ্গ। নিজেদের নিয়েই মশগুল। তবে আর বাইরের দুনিয়ার টেনশন, চিন্তা-ভাবনায় আপনাদের কী আসে যায়? এক জনের জীবনে কোনও ঝামেলা এলেও সে একা নয়। সঙ্গী পাশে আছে সব সময়। ব্যস, স্ট্রেস বাছাধন জব্দ। আসল ব্যাপারটা বলি। ‘ইন আ রিলেশনশিপ’ হলেই, অ্যাড্রেনালিন গ্রন্থি ভেল্কি দেখায়, শরীরে জন্ম নেয় ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন। এই প্রেম স্পেশ্যাল হরমোনই হল স্ট্রেসের যম। এরই আশীর্বাদে, দু’জনার এই একটাই প্রেমময় জীবন কিন্তু, পরম সুখময় হয়।
নো চিনচিন নো টনটন
প্রেম করলেই মস্তিষ্কের একটা বিশেষ অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই অংশটিই ব্যথা, বেদনা, যন্ত্রণাগুলোকে লাগাম পরিয়ে রাখে। কয়েক দিন আগে, প্রায় ১,২৭,০০ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে নিয়ে সমীক্ষা করা হয়েছিল। জানা গেছে, বিবাহিত মানুষের মাথাব্যথা, পিঠে কোমরে যন্ত্রণা কম হয়। যার বিয়ে যত বেশি পরিতৃপ্তির, তার জীবনে যন্ত্রণা তত কম। এমন পুলকিত, হরষিত দাম্পত্যে, দুঃখ-চিন্তা-স্ট্রেসের জায়গা কই? তা নষ্টের গোড়াই যেখানে নাই, তখন ঘাড় ব্যথা, মাথা ব্যথা এ সব সমস্যাই বা আসবে কোত্থেকে?
চেঁচিয়ে মাত BP কাত
যাঁরা বিয়ে করে বেজায় সুখী, তাঁদের রক্তচাপটাও নাকি কখনও ঝামেলা করে না। নিজেরা যেমন সঙ্গীর শাসনে চলেন, তেমনি এঁদের রক্তচাপও সব সময়ে নিয়ন্ত্রণে বাঁধা থাকে। তবে যে সব অবিবাহিত মানুষ খুব মিশুকে, প্রচুর বন্ধু-বান্ধব নিয়ে হল্লা করে দিন কাটান, তাঁদেরও ব্লাডপ্রেশার নিয়ে চিন্তা নেই, বলেছেন বিজ্ঞানীরা।
ও সুইটহার্ট
হিউম্যান কমিউনিকেশন রিসার্চ বলছে, বন্ধু, আত্মীয় বা জীবনসঙ্গীকে নিয়ে সময় কাটান। তাদের সঙ্গে দু’টো ভালবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন। তাতে কোলেস্টেরল লেভেল বাড়বে না। ফলে হার্ট অ্যাটাক বা অন্যান্য কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ-ব্যাধিও ধারে কাছে ঘেঁষবে না।
ভাইরাস ভেগে যা
খিটখিটে মনমরা দম্পতিদের থেকে হাসিখুশি সুখী যুগলদের জীবনটাই বেশি আরামের। বলে কী? আরে হ্যাঁ, ওদের চোট-আঘাত লাগলেও নাকি দ্বিগুণ তাড়াতাড়ি সেরে যায়। এমন কী ঠান্ডা লাগা, ফ্লু ভাইরাসও সহজে কাবু করতে পারে না ওদের। সব রকম ‘অসুখ’ ভ্যানিশ। প্রেমের এমনি মহিমা। জানতেন?
ফুটন্ত রক্ত ছুটন্ত রক্ত
কারওর সঙ্গে থাকতে, তার সঙ্গে কথা বলতে দারুণ ভাল লাগছে? মস্তিষ্ক বুঝলেই হৃদয়ে সঙ্কেত পাঠিয়ে দেয়। ওই জন্যেই তো হৃদ্পিণ্ডটি ধকধক করে, খুশিতে বুকের খাঁচায় হার্টটি তুড়ুক তুড়ুক লাফায়। আর বুকের ধুকপুকুনি বাড়লে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালনও ভাল হয়। সব জায়গায় রক্ত পৌঁছায় ভাল ভাবে, দৌড়ে দৌড়ে, তাড়াতাড়ি। তখন শরীরের সব কলকব্জাও তেড়ে-ফুঁড়ে কাজ করে।
চিরগ্রিন সভা
ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন বা প্রেম হরমোন ‘অ্যান্টি এজিং’-এর কাজটাও সামলে দেয়। মনে প্রেম থাকলেই শরীরে যৌবন থাকবে। ভালবাসলে এন্ডরফিন হরমোন ক্ষরণ হয় একটু বেশি। তাতে ত্বকে রক্ত চলাচল হয়। ত্বক নরম, মসৃণ থাকে। ফলে বলিরেখা, কুঁচকানো চামড়া থেকেও রেহাই মেলে। ‘ওর’ চোখে সুন্দর থাকতে হবেই, এই মনের জোরটুকু থাকলেই বার্ধক্য হেরে ভূত।
একা বোকা থাকব না
প্রেম নইলে বিমর্ষ চিত্ত। মানুষটি নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। সমাজের মূল স্রোত থেকে দূরে সরে যায়। আর একা একা থাকলে, মৃত্যুও সময়ের আগেই হানা দেয়। সত্যি! এতে অকালমৃত্যুর সম্ভাবনা পাঁচ গুণ বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, একা বোকাদের তুলনায়, জোড়ায় জোড়ায় মানুষ অনেক দিন হেসে-খেলে বেঁচে থাকে। তাদের জীবনে কত ভালোবাসা, খালি পরস্পরকে আঁকড়ে থাকা! সেই সুন্দর ভুবনে বাঁচার ইচ্ছেটাই সব অসুখকে হারিয়ে দেয়। সেই ১৯৭৯ সাল থেকে ন্যাশনাল লঙ্গিটিউডিনাল মর্টালিটি স্টাডি এই বিষয়ে গবেষণা করছে। দেখা গেছে, বেশি দিন বেঁচে থাকার রেসে, বিবাহিতরাই চ্যাম্পিয়ন। আর একটি রিসার্চ বলছে, কোনও হাসপাতাল এদের বেশি দিন আটকে রাখতে পারে না, ডাক্তার-বদ্যিও তেমন দরকার লাগে না। একে-অপরকে এরা যত্ন করে, ভালবাসে, ভাল রাখে। তাই অসুখ-বিসুখের বালাই নেই। কম বয়সে ড্রাগের নেশায় চুর হয়ে থাকত, সকাল-বিকেল বারে গিয়ে বসে থাকত, এ রকম লোকজনও বিয়ের পর শুধরে যায়। স্বাভাবিক জীবন কাটায়। এমন নজিরও চার পাশেই প্রচুর পাবেন।
সত্যি হোক, মিথ্যে হোক, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করুন, শরীর না সারুক, প্রেমটা তো হবে!
তবু মনে রেখো
এই হরমোনটির নামটি খটমট। ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন। তবে স্বভাবে বড় রোম্যান্টিক। প্রেমে হাবুডুবু খেলেই সে বেদম উৎসাহে শিরায়-উপশিরায় বইতে থাকে। মনটাও তখনই আহ্লাদে ভরে ওঠে। স্নায়ুরাও সতেজ, চনমনিয়ে ওঠে, কর্মক্ষমতাও বেড়ে যায়। আখেরে লাভ হয় স্মৃতিশক্তির। ওই যে! ‘এই ব্যাগটাই তুমি সরস্বতী পুজোর ভাসানের দিন, হলদে সালোয়ারটার সঙ্গে নিয়েছিলে না?’ ‘তুমি এটাও মনে রেখেছ? সো সুইটটট!!!’ সবই প্রেম-হরমোনের দয়া!
ক্যান্সারের অ্যান্সার
জানেন, বিবাহিতদের মধ্যে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার হার, অবিবাহিতদের তুলনায় বেশ কম। আর আইওয়া ইউনিভার্সিটি সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল। ফল বেশ চমকপ্রদ। জরায়ু’র ক্যানসারে আক্রান্ত কয়েক জন মহিলা চিকিৎসায় দারুণ সাড়া দিচ্ছেন। ঘটনাচক্রে এঁরা বিবাহিত জীবনে ভীষণ সুখী। তাতেই নাকি এঁদের শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদনের ক্ষমতা বেড়ে গেছে। এই রক্তকণিকাগুলিই ক্যান্সার কোষদের বাড়াবাড়ি তো বন্ধ করেই, একেবারে খতম করে দম নেয়।
স্ট্রেস গন কেস
ধরা যাক, আপনার ও আপনার সঙ্গী’র সম্পর্ক যারপরনাই মজবুত, অন্তরঙ্গ। নিজেদের নিয়েই মশগুল। তবে আর বাইরের দুনিয়ার টেনশন, চিন্তা-ভাবনায় আপনাদের কী আসে যায়? এক জনের জীবনে কোনও ঝামেলা এলেও সে একা নয়। সঙ্গী পাশে আছে সব সময়। ব্যস, স্ট্রেস বাছাধন জব্দ। আসল ব্যাপারটা বলি। ‘ইন আ রিলেশনশিপ’ হলেই, অ্যাড্রেনালিন গ্রন্থি ভেল্কি দেখায়, শরীরে জন্ম নেয় ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন। এই প্রেম স্পেশ্যাল হরমোনই হল স্ট্রেসের যম। এরই আশীর্বাদে, দু’জনার এই একটাই প্রেমময় জীবন কিন্তু, পরম সুখময় হয়।
নো চিনচিন নো টনটন
প্রেম করলেই মস্তিষ্কের একটা বিশেষ অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে। এই অংশটিই ব্যথা, বেদনা, যন্ত্রণাগুলোকে লাগাম পরিয়ে রাখে। কয়েক দিন আগে, প্রায় ১,২৭,০০ প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিকে নিয়ে সমীক্ষা করা হয়েছিল। জানা গেছে, বিবাহিত মানুষের মাথাব্যথা, পিঠে কোমরে যন্ত্রণা কম হয়। যার বিয়ে যত বেশি পরিতৃপ্তির, তার জীবনে যন্ত্রণা তত কম। এমন পুলকিত, হরষিত দাম্পত্যে, দুঃখ-চিন্তা-স্ট্রেসের জায়গা কই? তা নষ্টের গোড়াই যেখানে নাই, তখন ঘাড় ব্যথা, মাথা ব্যথা এ সব সমস্যাই বা আসবে কোত্থেকে?
চেঁচিয়ে মাত BP কাত
যাঁরা বিয়ে করে বেজায় সুখী, তাঁদের রক্তচাপটাও নাকি কখনও ঝামেলা করে না। নিজেরা যেমন সঙ্গীর শাসনে চলেন, তেমনি এঁদের রক্তচাপও সব সময়ে নিয়ন্ত্রণে বাঁধা থাকে। তবে যে সব অবিবাহিত মানুষ খুব মিশুকে, প্রচুর বন্ধু-বান্ধব নিয়ে হল্লা করে দিন কাটান, তাঁদেরও ব্লাডপ্রেশার নিয়ে চিন্তা নেই, বলেছেন বিজ্ঞানীরা।
ও সুইটহার্ট
হিউম্যান কমিউনিকেশন রিসার্চ বলছে, বন্ধু, আত্মীয় বা জীবনসঙ্গীকে নিয়ে সময় কাটান। তাদের সঙ্গে দু’টো ভালবাসার মিষ্টি মিষ্টি কথা বলুন। তাতে কোলেস্টেরল লেভেল বাড়বে না। ফলে হার্ট অ্যাটাক বা অন্যান্য কার্ডিয়োভাসকুলার রোগ-ব্যাধিও ধারে কাছে ঘেঁষবে না।
ভাইরাস ভেগে যা
খিটখিটে মনমরা দম্পতিদের থেকে হাসিখুশি সুখী যুগলদের জীবনটাই বেশি আরামের। বলে কী? আরে হ্যাঁ, ওদের চোট-আঘাত লাগলেও নাকি দ্বিগুণ তাড়াতাড়ি সেরে যায়। এমন কী ঠান্ডা লাগা, ফ্লু ভাইরাসও সহজে কাবু করতে পারে না ওদের। সব রকম ‘অসুখ’ ভ্যানিশ। প্রেমের এমনি মহিমা। জানতেন?
ফুটন্ত রক্ত ছুটন্ত রক্ত
কারওর সঙ্গে থাকতে, তার সঙ্গে কথা বলতে দারুণ ভাল লাগছে? মস্তিষ্ক বুঝলেই হৃদয়ে সঙ্কেত পাঠিয়ে দেয়। ওই জন্যেই তো হৃদ্পিণ্ডটি ধকধক করে, খুশিতে বুকের খাঁচায় হার্টটি তুড়ুক তুড়ুক লাফায়। আর বুকের ধুকপুকুনি বাড়লে সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালনও ভাল হয়। সব জায়গায় রক্ত পৌঁছায় ভাল ভাবে, দৌড়ে দৌড়ে, তাড়াতাড়ি। তখন শরীরের সব কলকব্জাও তেড়ে-ফুঁড়ে কাজ করে।
চিরগ্রিন সভা
ডিহাইড্রোপিয়ানড্রোস্টেরন বা প্রেম হরমোন ‘অ্যান্টি এজিং’-এর কাজটাও সামলে দেয়। মনে প্রেম থাকলেই শরীরে যৌবন থাকবে। ভালবাসলে এন্ডরফিন হরমোন ক্ষরণ হয় একটু বেশি। তাতে ত্বকে রক্ত চলাচল হয়। ত্বক নরম, মসৃণ থাকে। ফলে বলিরেখা, কুঁচকানো চামড়া থেকেও রেহাই মেলে। ‘ওর’ চোখে সুন্দর থাকতে হবেই, এই মনের জোরটুকু থাকলেই বার্ধক্য হেরে ভূত।
একা বোকা থাকব না
প্রেম নইলে বিমর্ষ চিত্ত। মানুষটি নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। সমাজের মূল স্রোত থেকে দূরে সরে যায়। আর একা একা থাকলে, মৃত্যুও সময়ের আগেই হানা দেয়। সত্যি! এতে অকালমৃত্যুর সম্ভাবনা পাঁচ গুণ বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, একা বোকাদের তুলনায়, জোড়ায় জোড়ায় মানুষ অনেক দিন হেসে-খেলে বেঁচে থাকে। তাদের জীবনে কত ভালোবাসা, খালি পরস্পরকে আঁকড়ে থাকা! সেই সুন্দর ভুবনে বাঁচার ইচ্ছেটাই সব অসুখকে হারিয়ে দেয়। সেই ১৯৭৯ সাল থেকে ন্যাশনাল লঙ্গিটিউডিনাল মর্টালিটি স্টাডি এই বিষয়ে গবেষণা করছে। দেখা গেছে, বেশি দিন বেঁচে থাকার রেসে, বিবাহিতরাই চ্যাম্পিয়ন। আর একটি রিসার্চ বলছে, কোনও হাসপাতাল এদের বেশি দিন আটকে রাখতে পারে না, ডাক্তার-বদ্যিও তেমন দরকার লাগে না। একে-অপরকে এরা যত্ন করে, ভালবাসে, ভাল রাখে। তাই অসুখ-বিসুখের বালাই নেই। কম বয়সে ড্রাগের নেশায় চুর হয়ে থাকত, সকাল-বিকেল বারে গিয়ে বসে থাকত, এ রকম লোকজনও বিয়ের পর শুধরে যায়। স্বাভাবিক জীবন কাটায়। এমন নজিরও চার পাশেই প্রচুর পাবেন।
হাশিখুশি নয়, বরং গম্ভীর ছেলেদের পছন্দ করে মেয়েরা। অন্যদিকে, ছেলেদের ভাললাগার ব্যাপারটি পুরোপুরি বিপরীত, তারা হাশিখুশি মেয়েই পছন্দ করে। নতুন এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
গবেষণায় আরো দেখা গেছে, যেসব ছেলের চেহারায় গর্ব ও লজ্জার অনুভূতি ফুটে উঠে তারা সহজেই নারী হৃদয় জয় করতে পারে।
গবেষকরা বলেছেন, হাশিখুশি মেয়েদের অনুগত ও অবলা হিসেবে দেখা হয় বলে সম্ভবত ছেলেরা তাদের পছন্দ করে।
অন্যদিকে, গবেষক জেসিকা ট্রেসি বলেছেন, “গর্ব হতে পারে পুরুষের আত্মবিশ্বাস এবং জীবনসঙ্গিনী ও সন্তান ভরণ পোষণ করার মত সামর্থ্যরে ইঙ্গিতবাহী সূচক।”
আর তাই চেহারায় গর্বের ছাপ থাকলে তাকে পছন্দ করে মেয়েরা।
গবেষণাটি পরিচালনা করেছেন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানীরা।
আমেরিকান সাইকোলোজিক্যাল এ্যাসোসিয়েশনের প্রকাশিত ‘ইমোশন’ নামক সাময়িকী গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে। আর গবেষণাটি প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করেছে ‘দ্য হিন্দুস্তান টাইমস’।
গবেষণায় ১ হাজারের বেশি নারী-পুরুষকে এমন কিছু ছবি দেখানো হয় যেগুলোতে বিভিন্ন অভিব্যক্তির চেহারা ফুটে উঠেছে।
এরপর ভাললাগার ভিত্তিতে ছবিগুলোকে নাম্বার দিতে বলা হয়। ছবিগুলোতে কিছু ভাবলেশহীন চেহারাও ছিল।
এরপর দেখা যায়, মেয়েরা সবচেয়ে কম আকৃষ্ট হয়েছে হাশিখুশি পুরুষদের প্রতি। অন্যদিকে, গর্বে যাদের মাথা উঁচু তাদের প্রতি সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছে তারা।
এছাড়া লাজুক চেহারার ছেলেদের প্রতিও তাদের আকর্ষণ দেখা গেছে।
[ ভাল লাগলে পোস্ট এ অবশ্যই লাইক দিবেন , লাইক দিলে আমাদের কোনো লাভ অথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহ পাই, তাই অবশ্যই লাইক দিবেন । ]
রফিক স্যার।
আপনি একটি কিডনি কিনতে চান অথবা আপনি আপনার কিডনি বিক্রি করতে চান? আপনি
ReplyDeleteকারণে অর্থের জন্য আপনার কিডনি বিক্রি করার সুযোগ খোঁজে
আর্থিক ভাঙ্গিয়া এবং আপনাকে যা করতে হবে তা জানি না, তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ
আজ ও আমরা আপনার কিডনি জন্য আপনি ভাল পরিমাণ দিতে হবে. আমার নাম
ডাক্তার ড্যানিয়েল UBTH মেডিকেল সেন্টারের একটি কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ নই. আমাদের
ক্লিনিকে কিডনি সার্জারি বিশেষ হয় এবং আমরা উদাহরণ কেনার সঙ্গে মোকাবেলা
এবং একটি একটি সংশ্লিষ্ট দাতা জীবন্ত সঙ্গে কিডনি প্রতিস্থাপনের.
আমরা ভারতীয়, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া অবস্থিত হয়. যদি তুমি হও
বিক্রয় বা কিডনি কেনার আগ্রহী করতে বিব্রত বোধ করবেন না দয়া করে
ইমেইলের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন.
ইমেইল: Doctordaniel95@outlook.com
শুভেচ্ছান্তে.
ডাঃ ড্যানিয়েল.
আপনি ঋণ আছে? আপনি স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার খরচ বা পরিশোধ ঋণ জন্য বা আর্থিক ভাঙ্গন অবস্থায় নগদ বাড়াতে হবে না? অপেক্ষা করুন! একটি বিকল্প হিসাবে আপনার কিডনি বিক্রি বিবেচনা করুন. আপনি আজ আপনার কিডনি বিক্রি করতে চান. বার্তা আমাদের immediately.A কিডনি বর্তমানে সুস্থ kidney.My নাম কেনার হয় $ 100,000.00US Dollars.The ন্যাশনাল ফাউন্ডেশন সর্বোচ্চ পরিমাণ জন্য কেনা হয় ডঃ মার্চ, কিডনি একটি কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ জাতীয় hospital.Our হাসপাতালের কিডনি সার্জারি বিশেষ হয় করছি এবং আমরা একটি একটি সংশ্লিষ্ট দাতা বাস ক্রয় ও কিডনি প্রতিস্থাপনের সঙ্গে মোকাবেলা. আমরা ভারতীয়, কানাডা, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ইত্যাদি অবস্থিত আপনি বিক্রি বা কেনার আগ্রহী কিডনি দয়া ইমেল মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ বিব্রত বোধ করবেন না: (dr.marchbaida@gmail.com)
ReplyDeleteআপনার সাড়া জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে ....
শুভেচ্ছান্তে….