হযরত
জাবির (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, যে শরীর হারাম
থেকে গঠিত, তা বেহেশতে প্রবেশ করবে না। যে সকল গোশত হারাম মালথেকে গঠিত
তারজন্য দোযখই শ্রেষ্ঠ স্থান।
(মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১৩৯১৯)
প্রসঙ্গ : এ হাদীসে মহানবী(স) ঘোষণা করেছেন, অবৈধ খাদ্যের দ্বারা হৃষ্ট-পুষ্ট শরীরা জাহান্নামের ইন্দন হবে।
হাদিসের শিক্ষা :
এ মহান বাণী থেকে আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি, তাহলো :
১। হালাল উপার্জন করে হালাল রিয্ক খেয়ে জীবিকা গ্রহণ করতে হবে।
২। হারাম উপায়ে অর্জিত ও উপার্জিত জীবিকা দ্বারা গঠিত শরীরের রক্ত-মাংস অপরিত্র।
৩। হারামের শরীর কখনও বেহেশতে প্রবেশ করবে না।
৪। হারাম দ্বারা গঠিত শরীর জাহান্নামেরই উপযুক্ত। জাহান্নামের আগুনে তা দগ্ধ হবে।
৫। হারাম উপায়ে উপার্জিত খাদ্য দ্বারা স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ও পরিজনের শরীর গঠিত হলে তাও জাহান্নামের ইন হবে। এজন্য প্রত্যেক স্ত্রী ও পুত্র-কন্যা-পরিজনের উচিতস্বামী বা পিতাকে হারাম উপার্জনে বাধা দেয়া।
৬। হারাম উপার্জন ত্যাগ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সর্বতোভাবে হারাম থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
৭। হারাম থেকে বেঁচে না থাকলে কেউই জান্নাতে যেতেপারবে না। জাহান্নামই হারাম শরীরের ঠিকান হবে।
৮। কাজেই ইসলাম যাবতীয় অন্যায়, অবৈধ পন্থায় আয়-উপার্জনকে হারাম ঘোষণাকরেছে।
৯। আর হারাম পন্থায় অর্জিত সম্পদকে অপবিত্র ওনাপাক আখ্যা দেয়া হয়েছে।
১০। অবৈধ সম্পদ দ্বারা লালিত-পালিত দেহ জাহান্নামের ইন্দন হবে। তাই হারাম উপার্জন সর্বতোভাবে বর্জন করতে হবে। হালাল উপার্জনের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতে হবে। যত কষ্টই হোক, হারাম উপার্জন ত্যাগ করে হালালের দিকে সকলেরই আসা অপরিহার্য। এতেই ব্যক্তি ও সমাজের উন্নতি ও মুক্তি নিহিত।
এসবেরই প্রকৃষ্ট উদাহরণ আজকের ঐশির পরিবার, তাই আসুন হারাম পরিহার করে হালাল রিজিকের অনুসন্ধান করে নিজেকে ও পরিবারকে দোজখের আগুন থেকে রক্ষা করি....
(মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং-১৩৯১৯)
প্রসঙ্গ : এ হাদীসে মহানবী(স) ঘোষণা করেছেন, অবৈধ খাদ্যের দ্বারা হৃষ্ট-পুষ্ট শরীরা জাহান্নামের ইন্দন হবে।
হাদিসের শিক্ষা :
এ মহান বাণী থেকে আমরা যে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারি, তাহলো :
১। হালাল উপার্জন করে হালাল রিয্ক খেয়ে জীবিকা গ্রহণ করতে হবে।
২। হারাম উপায়ে অর্জিত ও উপার্জিত জীবিকা দ্বারা গঠিত শরীরের রক্ত-মাংস অপরিত্র।
৩। হারামের শরীর কখনও বেহেশতে প্রবেশ করবে না।
৪। হারাম দ্বারা গঠিত শরীর জাহান্নামেরই উপযুক্ত। জাহান্নামের আগুনে তা দগ্ধ হবে।
৫। হারাম উপায়ে উপার্জিত খাদ্য দ্বারা স্ত্রী-পুত্র-কন্যা ও পরিজনের শরীর গঠিত হলে তাও জাহান্নামের ইন হবে। এজন্য প্রত্যেক স্ত্রী ও পুত্র-কন্যা-পরিজনের উচিতস্বামী বা পিতাকে হারাম উপার্জনে বাধা দেয়া।
৬। হারাম উপার্জন ত্যাগ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সর্বতোভাবে হারাম থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
৭। হারাম থেকে বেঁচে না থাকলে কেউই জান্নাতে যেতেপারবে না। জাহান্নামই হারাম শরীরের ঠিকান হবে।
৮। কাজেই ইসলাম যাবতীয় অন্যায়, অবৈধ পন্থায় আয়-উপার্জনকে হারাম ঘোষণাকরেছে।
৯। আর হারাম পন্থায় অর্জিত সম্পদকে অপবিত্র ওনাপাক আখ্যা দেয়া হয়েছে।
১০। অবৈধ সম্পদ দ্বারা লালিত-পালিত দেহ জাহান্নামের ইন্দন হবে। তাই হারাম উপার্জন সর্বতোভাবে বর্জন করতে হবে। হালাল উপার্জনের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করতে হবে। যত কষ্টই হোক, হারাম উপার্জন ত্যাগ করে হালালের দিকে সকলেরই আসা অপরিহার্য। এতেই ব্যক্তি ও সমাজের উন্নতি ও মুক্তি নিহিত।
এসবেরই প্রকৃষ্ট উদাহরণ আজকের ঐশির পরিবার, তাই আসুন হারাম পরিহার করে হালাল রিজিকের অনুসন্ধান করে নিজেকে ও পরিবারকে দোজখের আগুন থেকে রক্ষা করি....
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্য দিন