ফজরের আজান হচ্ছেঃ স্ত্রীঃ এই উঠো,
আজান
হচ্ছে ,মসজিদে যাবে উঠো ...
স্বামীঃ হু আরেক টু ঘুমাই না ...
স্ত্রীঃ হা ঘুমাও তুমি আরাম করে আর
আমি যাচ্ছি পানি আনতে ...
তোমার
মুখে ঢালবো ...
স্বামীঃ আরে আরে এই দেখো আমি উঠে গিয়েছি
স্বামী ঘুম থেকে জাগলেন , আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ
পাকের শোকর , যিনি সুস্থ স্বাভাবিক
ভাবে মরনের
কাছাকাছি থেকে আবার জীবিত করলেন ...
স্ত্রী মুচকি হেসে, সালাম দিলেন স্বামীকে,
অতঃপর
জানতে চাইলেন ,
স্ত্রীঃ ঘুম কেমন হলো ?
স্বামীঃ হুম সেরকম দারুন ঘুম হয়েছে , স্বপ্নও
দেখেছি একটা স্ত্রীঃ ইশ তাই বুঝি ? কি দেখলে ?
স্বামীঃ দেখেছি হাফ ডজন
পিচ্ছি বাচ্চা আমাকে আব্বু আব্বু
আর তোমাকে আম্মু আম্মু বলে চিৎকার
করে ডাকছে ...
স্ত্রীঃ ইশ হয়েছে অনেক দুষ্টামি , এখন উঠো জলদি ...
স্বামীঃ ইশ দেখো কিভাবে ভাগিয়ে দেয়
স্ত্রীঃ ভাগবে নাকি পা ধরে টেনে ফেলে দিবো নিচে ??
স্বামীঃ ইশ দেখো পাগলী রেগে গিয়েছে ...
এই
নেও উঠে গেলাম
স্বামী ওযু করে এসে রেডি হয়ে নামাজের উদ্দেশে বের
হচ্ছিলেন ...
স্ত্রী দরজা ধরে দাঁড়িয়ে আছেন ...
স্বামীঃ তুমি অনেক লক্ষ্মী একটা বউ ,
সেটা জানো ??
স্ত্রীঃ হু হয়েছে দেরী হয়ে যাচ্ছে ...
স্বামীঃ এভাবে রোজ
বকা ঝকা করে আমাকে নামাজে পাঠিও কেমন ?
স্ত্রীঃ তারপরেও নিজ
থেকে উঠে যাবেনা তাইনা ?
স্বামীঃ সকাল সকাল তোমার ডাকে ঘুম
ভাঙবে তারপর তোমার তাড়া খেয়ে নামাজ পড়তে যাবো ,
আর
এর জন্যই
আমি কখনও নিজ থেকে উঠবো না
স্ত্রীঃ তোমাকে নামাজের জন্য
রেডি করে পাঠাতে আমার
অনেক ভাল লাগে স্বামীঃ এই জন্য তুমি লক্ষ্মী
স্ত্রীঃ দেরী হচ্ছে কিন্তু জলদি যাও
আমি চা রেডি করি ...
স্বামীঃ আল্লাহ্ হাফেজ
স্ত্রীঃ ফি আমানিল্লাহ
তারপর স্বামী মুচকি হাসি দিয়ে নামাজের উদ্দেশে অন্ধকার
পথ বেঁয়ে হেঁটে যায় আর মনে মনে বলে ''
হে আল্লাহ্ , কোনও
ভাবেই আমি তোমার শোকর আদায় করে শেষ
করতে পারবোনা ,
কিসের বিনিময়ে আমাকে এমন জীবন সঙ্গিনী দিয়েছ আমি তাও
জানিনা
''
দরজা আটকিয়ে স্ত্রী জায়নামাজে বসে মুনাজাত
শুরু করে ''
হে আল্লাহ্ , এই মানুষটার সাথেই যেন জীবনের
শেষ মুহূর্ত টা কাটে ,
আর আখেরাতের শুরুটাও যেও হয় এই
মানুষটার
হাত ধরেই ''
আজান
হচ্ছে ,মসজিদে যাবে উঠো ...
স্বামীঃ হু আরেক টু ঘুমাই না ...
স্ত্রীঃ হা ঘুমাও তুমি আরাম করে আর
আমি যাচ্ছি পানি আনতে ...
তোমার
মুখে ঢালবো ...
স্বামীঃ আরে আরে এই দেখো আমি উঠে গিয়েছি
স্বামী ঘুম থেকে জাগলেন , আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ
পাকের শোকর , যিনি সুস্থ স্বাভাবিক
ভাবে মরনের
কাছাকাছি থেকে আবার জীবিত করলেন ...
স্ত্রী মুচকি হেসে, সালাম দিলেন স্বামীকে,
অতঃপর
জানতে চাইলেন ,
স্ত্রীঃ ঘুম কেমন হলো ?
স্বামীঃ হুম সেরকম দারুন ঘুম হয়েছে , স্বপ্নও
দেখেছি একটা স্ত্রীঃ ইশ তাই বুঝি ? কি দেখলে ?
স্বামীঃ দেখেছি হাফ ডজন
পিচ্ছি বাচ্চা আমাকে আব্বু আব্বু
আর তোমাকে আম্মু আম্মু বলে চিৎকার
করে ডাকছে ...
স্ত্রীঃ ইশ হয়েছে অনেক দুষ্টামি , এখন উঠো জলদি ...
স্বামীঃ ইশ দেখো কিভাবে ভাগিয়ে দেয়
স্ত্রীঃ ভাগবে নাকি পা ধরে টেনে ফেলে দিবো নিচে ??
স্বামীঃ ইশ দেখো পাগলী রেগে গিয়েছে ...
এই
নেও উঠে গেলাম
স্বামী ওযু করে এসে রেডি হয়ে নামাজের উদ্দেশে বের
হচ্ছিলেন ...
স্ত্রী দরজা ধরে দাঁড়িয়ে আছেন ...
স্বামীঃ তুমি অনেক লক্ষ্মী একটা বউ ,
সেটা জানো ??
স্ত্রীঃ হু হয়েছে দেরী হয়ে যাচ্ছে ...
স্বামীঃ এভাবে রোজ
বকা ঝকা করে আমাকে নামাজে পাঠিও কেমন ?
স্ত্রীঃ তারপরেও নিজ
থেকে উঠে যাবেনা তাইনা ?
স্বামীঃ সকাল সকাল তোমার ডাকে ঘুম
ভাঙবে তারপর তোমার তাড়া খেয়ে নামাজ পড়তে যাবো ,
আর
এর জন্যই
আমি কখনও নিজ থেকে উঠবো না
স্ত্রীঃ তোমাকে নামাজের জন্য
রেডি করে পাঠাতে আমার
অনেক ভাল লাগে স্বামীঃ এই জন্য তুমি লক্ষ্মী
স্ত্রীঃ দেরী হচ্ছে কিন্তু জলদি যাও
আমি চা রেডি করি ...
স্বামীঃ আল্লাহ্ হাফেজ
স্ত্রীঃ ফি আমানিল্লাহ
তারপর স্বামী মুচকি হাসি দিয়ে নামাজের উদ্দেশে অন্ধকার
পথ বেঁয়ে হেঁটে যায় আর মনে মনে বলে ''
হে আল্লাহ্ , কোনও
ভাবেই আমি তোমার শোকর আদায় করে শেষ
করতে পারবোনা ,
কিসের বিনিময়ে আমাকে এমন জীবন সঙ্গিনী দিয়েছ আমি তাও
জানিনা
''
দরজা আটকিয়ে স্ত্রী জায়নামাজে বসে মুনাজাত
শুরু করে ''
হে আল্লাহ্ , এই মানুষটার সাথেই যেন জীবনের
শেষ মুহূর্ত টা কাটে ,
আর আখেরাতের শুরুটাও যেও হয় এই
মানুষটার
হাত ধরেই ''
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্য দিন