বয়স নাই, রং নাই, ঢং আছে ঢং নাই, বাচ্চা নাই বুড়ো নাই, অবিবাহিত বিবাহিত নাই। সকলে কেবলি প্রেমে পড়তে ব্যস্ত। মেয়ে একটা দেখলে চোখে চোখে গেলা,হজমে শেষ আর সুন্দর একটা ছেলের আস্ত আস্ত চাপা শুনলে মেয়েরা গলে,ঢলে শেষ। আমি বুঝি না, কেন এমন হয়, স্বামী, বাচ্চা পরিবার রেখে কিভাবে একটি মেয়ে অন্য একটি ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যায় (এমনও দেখা গেছে এই বিবাহ টাও প্রেমের ছিল)। আমার এক বন্ধু বলত- "প্রেম একবার এসেছিল জীবনে, আরেক বার এসেছিল জীবনে, বার বার আসে জীবনে" আমি ওর কথা শুনে হাসতা, কিন্তু এখন ভাবি, আসলেই তো ও ভাল কথা বলেছিল। কিন্তু এটা ভাবি না যে, প্রেম কিভাবে এতবার আসে, আসলে এগুলো হলো শরীরের তাড়না, মনের চাহিদা না কিন্তু মস্তিস্কের ক্ষুধা। এগুলোকে যারা প্রেম বলে তারা বা তাদের ব্যাখ্যা আমার জানা নাই। আমি অনেকগুলো মহিলাকে দেখেছি (পরে জেনেছি সেই পুরুষের কাছ থেকে) সংসার-ঘর ছেড়ে, স্বামীর বাহু থেকে উঠে, গোসল সেরে, স্বামীর বেরিয়ে যাবার সাথে সাথে আবার অন্যের বাহুতে ঢলতে। অনেক পুরুষকে দেখেছি (চাক্ষুস নই কিন্তু সত্য জানি) পর মহিলার সাথে বাহিরে বাহিরে ঘুরে বেড়াতে প্রেমে ঢলে পড়তে। একসাথে এক বাসায় দিন কাটাতে। আমি অবাক হয়ে যাই মানুষ এভাবে কিভাবে পারে। সে কি সোজা-সাপ্টা হতে পারে না, কিছুদিন পর একজন আরেকজনকে ভাল নাও লাগতে পারে, সো সেটেল করে আলাদা হয়ে যাক। কিন্তু একসাথে বহু প্রেম কিভাবে। তাই আমি এখন আর কোন কিছুকেই প্রেম বলি না, এ কেবলই ভুক্ষ, ক্ষুধা, হাওয়াস,
আর এরজন্য দায়ী আমাদের নাটক, সিনেমার পরিচালক বৃন্দ, যারা গোপন, অবৈধ প্রেম ছাড়া অন্য কোন সুস্থ্য সর্ম্পকের কোন গল্প জানেন না। এর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন, মোস্তফা সারোয়ার ফারুকী যার সব সিনেমার গল্পই যেন অবৈধ প্রেমের স্বীকৃতি।
হায়! রে আমার প্রেমের জয়গান।
কোথায় সুস্থ্যতা, শুদ্ধতা, কোথায় গোপন-কালচার, লালসার দোকান।
প্রেম ব্যাধি হয়ে গ্রাস করে ফেলছে গোটা জাতি গত চরিত্র। মোবাইল ইন্টারনেট এর অবৈধভাবে ব্যবহার চরিত্রকে করছে কলংকিত, অনৈতিকতাকে অনুপ্রানিত। সিনেমা নাটকে আজ ভাল গল্পের সমাহার চোখে পড়ে না, সুস্থ্য ধারার ব্যবহার আজ রুদ্ধ। টিভি সিনেমার যারা আইকন তারাই আজ নোংরা উপস্থাপনে কলংকিত করে রাখেন দেশ। যাদের দিয়ে আগামী প্রজন্ম কিছু শিখবে তারাই দিক্ষা দিচ্ছেন ধ্বংসের।
আর এরজন্য দায়ী আমাদের নাটক, সিনেমার পরিচালক বৃন্দ, যারা গোপন, অবৈধ প্রেম ছাড়া অন্য কোন সুস্থ্য সর্ম্পকের কোন গল্প জানেন না। এর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হচ্ছেন, মোস্তফা সারোয়ার ফারুকী যার সব সিনেমার গল্পই যেন অবৈধ প্রেমের স্বীকৃতি।
হায়! রে আমার প্রেমের জয়গান।
কোথায় সুস্থ্যতা, শুদ্ধতা, কোথায় গোপন-কালচার, লালসার দোকান।
প্রেম ব্যাধি হয়ে গ্রাস করে ফেলছে গোটা জাতি গত চরিত্র। মোবাইল ইন্টারনেট এর অবৈধভাবে ব্যবহার চরিত্রকে করছে কলংকিত, অনৈতিকতাকে অনুপ্রানিত। সিনেমা নাটকে আজ ভাল গল্পের সমাহার চোখে পড়ে না, সুস্থ্য ধারার ব্যবহার আজ রুদ্ধ। টিভি সিনেমার যারা আইকন তারাই আজ নোংরা উপস্থাপনে কলংকিত করে রাখেন দেশ। যাদের দিয়ে আগামী প্রজন্ম কিছু শিখবে তারাই দিক্ষা দিচ্ছেন ধ্বংসের।
No comments:
Post a Comment
আপনার মন্তব্য দিন