Pages

**ভাল হতে পয়সা লাগে না **


$
0.00    
 
 
জীবন কে সুন্দর করে সাজাতে হলে । ভাল কাজ করা দরকার ।
আপনি একবার ভেবে দেখুনত আপনার আমার জীবনত এখুনি শেষ নয় মাত্র শুরু । আমাদের জীবনটা অনেক বড় । তাকে উপভূগ করতে হবে । আর তার সাথে সাথে এমন কিছু কাজ করতে হবে যা এ কালেও শান্তি আখে রাতেও শান্তি দিবে । তাই আমরা সবাই প্রতি দিন কম পক্ষে একটি ভাল কাজ করার চেষ্টা করবো ।
ইনশল্লা......... 

ইসলাম মানেই শান্তি

মুমিনদের গুনাহ

একদিন এক যুবক একজন আলেমের
কাছে এসে বললঃ "হুযুর, আমি একজন
তরুণ যুবক ।
কিন্তু সমস্যা হল, আমার
মাঝে মাঝে প্রবল
খায়েশ কাজ করে । আমি যখন
রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করি, তখন
আমি মেয়েদের
দিকে না তাকিয়ে পারি না।
আমি এখন কি করতে পারি ?"
তখন ঐ আলেম কিছুক্ষন
চিন্তা করলেন ।
চিন্তা করার পর তাকে একটা দুধ
ভর্তি গ্লাস
দিলেন । গ্লাস পুরোটায়
দুধে কানায় কানায়
পরিপুর্ণ ছিল ।
অতঃপর ঐ আলেম
তাকে বললেনঃ "আমি তোমাকেবাজারের
একটি ঠিকানা দিচ্ছি, তুমি এই
দুধটুকু
সোজা সেখানে পৌছিয়ে দিয়ে আসবে ।
ঐ আলেম
তাকে আরও নির্দেশ দিলেন যে,
গ্লাস থেকে এক
ফোঁটা দুধও যাতে না পরে । অতঃপর
ঐ আলেম,
উনার এক ছাত্রকে ঐ যুবকের
সহযোগী করে আদেশ
দিলেনঃ "তুমি এই যুবকের
সাথে বাজারে যাও
এবং সে যদি যাওয়ার সময়
এই গ্লাস থেকে এক ফোঁটা দুধও
ফেলে দেয়,
তাহলে তুমি তাকে চরমভাবে পিটাতে থাকবে ।
ঐ যুবকটি সহজেই দুধটুকু
বাজারে পৌছিয়ে দিল
এবং এই সংবাদ হুযুরকে জানানোর
জন্য দৌড়ে ছুটে আসল ।
হুযুর
জিজ্ঞাসা করলেনঃ "তুমি যাওয়ারসময়
কয়টি মেয়ের চেহারা দেখেছ?"
যুবকটি সবিস্ময়ে বললঃ "হুযুর,
আমি তোবুঝতেই
পারি নি আমার
চারপাশে কি চলছিল । আমি তো এই
ভয়েই তটস্থ ছিলাম যে,
আমি যদি দুধ ফেলে দিই
তবে রাস্তায় সমবেত
সকল মানুষের
সামনে আমাকে মারা হবে ।
হুযুর হাসলেন
এবং বললেনঃ "মুমিনরা ঠিক
এভাবেই আল্লাহকে ভয় করে ।
এবং মুমিনরা সবসময় চিন্তা করে,
যদি সে আল্লাহর উপর বিশ্বাস ঐ
দুধের ন্যায়
ছিটকে ফেলে তবে তিনি সুবহানাহু
ওয়া তায়ালা কিয়ামত
দিবসে সমগ্র
সৃষ্টিজগতের
সামনে তাকে অপমানিত করবেন ।
এভাবে সর্বদাই বিচার দিবসের
চিন্তা,
মুমিনদের গুনাহ
হওয়া থেকে বাঁচিয়ে রাখে ।"

ফজরের নামাযে মসজিদে যাওয়ার সময় পড়তে হয়,

ফজরের নামাযে মসজিদে যাওয়ার সময় পড়তে হয়,

اللهم اجعل في قلبي نورا، وفي لساني نورا، واجعل في سمعي نورا، واجعل في بصري نورا، واجعل من خلفي نورا، ومن أمامي نورا، واجعل من فوقي نورا، ومن تحتي نورا، اللهم أعطني نورا

অর্থাৎ হে আল্লাহ! আমার অন্তরে নূর দান করুন। আমার দৃষ্টিতে নূর দান করুন। আমার ডানে-বায়ে, সামনে-পিছনে, উপরে-নিচে সবদিকে নূর দান করুন এবং আমাকে নূরে নূরান্বিত করুন।’

ভেবে দেখুন, এই দুআটি যদি কবুল হয়ে যায় তাহলে কল্যাণের আর কী বাকি থাকে?

হাদীস শরীফে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

Picture
হাদীস শরীফে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-

”কেউ কোনো জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন করলে সে তাদেরই দলভুক্ত।”

-সুনানে আবু দাউদ, হাদীস : ৪০২৭; মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ১৯৭৪৭; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ৫১১৪

আজকাল মুসলিম দেশগুলোতে সভ্যতা-সংস্কৃতি, শিক্ষা-দীক্ষা, আইন-বিচার, রাজনীতি এবং বেশভূষা ও জীবন যাপনের পদ্ধতিতে পশ্চিমাদের যে অনুসরণ-অনুকরণ চলছে তা সরাসরি জাহেলি আদর্শের অনুসরণ।

এই অন্ধকার থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য আল্লাহ তাআলা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রেরণ করেছেন এবং তাঁর সূত্রে আমাদেরকে শরীয়ত, সুন্নত, উসওয়ায়ে হাসানাহ এবং মীযান ও হিকমত দান করেছেন।

হায়! আমাদের কালিমা পাঠকারী ভাইয়েরা যদি এই সত্য উপলব্ধি করতেন! তারা যদি বুঝতেন যে, আল্লাহর কুরআন ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর ঈমান আনার অর্থই হল, বিদআত, নফসানিয়াত ও জাহিলিয়াতের অনুসরণের পরিবর্তে আল্লাহ তাআলার নাযিলকৃত শরীয়ত মোতাবেক এবং তাঁর রাসূলের সুন্নাহ ও উসওয়ায়ে হাসানা অনুযায়ী জীবন যাপন করা, যাতে রয়েছে আকীদা-ইবাদত থেকে নিয়ে দুআ ও যিকির পর্যন্ত, লেনদেন ও সামাজিকতা থেকে নিয়ে আচার-আচরণ পর্যন্ত, জন্মের আগ থেকে নিয়ে কবরে সমাহিত হওয়া পর্যন্ত, ব্যক্তি থেকে নিয়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায় পর্যন্ত, জাহের থেকে বাতেন
পর্যন্ত, হালাল ও হারাম থেকে নিয়ে আদব ও শৃঙ্খলা পর্যন্ত-সকল বিষয়ের বিধান ও নির্দেশনা।

জান্নাত তাঁর মায়ের পদতলে রয়েছে।

Picture
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মায়ের খেদমতে নিয়োজিত থাক। কারণ জান্নাত তাঁর পদতলে রয়েছে।

{সুনানে নাসাঈ, হাদীস : ৩১০৪; মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ১৫৫৩৮}

তিনি আরো ইরশাদ করেছেন, আল্লাহর সন্তুষ্টি রয়েছে পিতার সন্তুষ্টিতে। আর আল্লাহর অসন্তুষ্টি পিতার অসস্ত্তষ্টিতে।

{জামে তিরমিযী, হাদীস : ১৮৯৯; সহীহ ইবনে হিববান, হাদীস : ৪২৯}

* তবে ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ নীতি হচ্ছে, আল্লাহর অবাধ্যতায় কোনো মাখলুকের আনুগত্য নয়-সব সময় প্রযোজ্য। এই মূলনীতির দিকে সর্বদা লক্ষ্য রাখা জরুরি। আর এই মূলনীতির প্রতি লক্ষ্য রেখে উত্তম ব্যবহারও সম্ভব। সুতরাং উত্তম ব্যবহারের ছুঁতায় আল্লাহর অবাধ্য হওয়ার সুযোগ নেই।

শ্রেষ্ট দিন হল জুমুআর দিন

Picture
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বলেছেনঃ সূর্য উদিত হয় এমন সকল দিনের মধ্যে শ্রেষ্ট দিন হল জুমুআর দিন।

{তিরমিযী-৪৮৮}

হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেনঃ জান্নাতে এমন বালাখানা, প্রাসাদ রয়েছে যে, এর ভেতর থেকে বাহির এবং বাহির থেকে ভিতর দেখা যাবে। তখন এক বেদুঈন উঠে দাঁড়িয়ে বললেনঃ 'হে আল্লাহর রাসূল! এটি কার জন্য?' তিনি [রাসূল সাঃ] বললেনঃ এটি হবে ঐ ব্যক্তির জন্য যে ভাল কথা বলে, লোকদের খাদ্য খাওয়ায়, সবসময় সিয়াম পালন করে, এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন আল্লাহর জন্যই রাতে উঠে নামাজ [তাহাজ্জুদ] আদায় করে।

{তিরমিযী-২৫২৯}

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

Picture
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ তাআলা রাতে তাঁর রহমতের হাত প্রসারিত করেন (বান্দার তাওবা কবুল করার জন্য উন্মুক্ত থাকেন) যাতে দিনের অপরাধী তওবা করে (কৃতকর্মের ব্যাপারে অনুতপ্ত হয় এবং আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করে) এবং আল্লাহ তাআলা দিনে তাঁর রহমতের হাত প্রসারিত করেন যাতে রাতের অপরাধী তওবা করে। যত দিন না সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হয় (কেয়ামতের আগ পর্যন্ত এ সুযোগ অবধারিত)।

{সহীহ মুসলিম ২/৩৫৮}

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেনঃ

Picture
হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেনঃ জান্নাতে এমন বালাখানা, প্রাসাদ রয়েছে যে, এর ভেতর থেকে বাহির এবং বাহির থেকে ভিতর দেখা যাবে। তখন এক বেদুঈন উঠে দাঁড়িয়ে বললেনঃ 'হে আল্লাহর রাসূল! এটি কার জন্য?' তিনি [রাসূল সাঃ] বললেনঃ এটি হবে ঐ ব্যক্তির জন্য যে ভাল কথা বলে, লোকদের খাদ্য খাওয়ায়, সবসময় সিয়াম পালন করে, এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন আল্লাহর জন্যই রাতে উঠে নামাজ [তাহাজ্জুদ] আদায় করে।

{তিরমিযী-২৫২৯}

হযরত ফাতেমা (রাঃ) এর বাড়ি । । ।

Picture
জান্নাতের মহিলাদের সর্দার হযরত ফাতেমা (রাঃ) এর ১৪০০ বছর পূর্বের বাড়ী, যাহা মদিনাতে অবস্থিত। একজন মুসলমান হিসেবে নিজেকে খুব ভাগ্যবান মনে করছি এই ছবি দেখতে পেরেছি বলে এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পেরেছি বলে (সুবাহানআল্লাহ)।

হালাল-হারাম

Picture
আল্লাহ তাআলা রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে যেসব দায়িত্ব দিয়ে প্রেরণ করেছেন তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হচ্ছে হালাল-হারামের বিষয়। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন-

যে তাদের জন্য পবিত্র বস্ত্ত হালাল করে এবং অপবিত্র বস্ত্ত হারাম করে।
{সূরা আরাফ : ১৫৭}

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তাআলার নির্দেশে হালাল ও হারামের সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন এবং জীবনভর নিজেও সে বিধান মেনে চলেছেন। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেছেন-

হে রাসূলগণ! তোমরা পবিত্র বস্ত্ত থেকে আহার কর এবং সৎ কর্ম কর। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আমি সবিশেষ অবহিত। {সূরা মুমিনুন : ৫১}

নিজের কথা ও কাজের মাধ্যমে উম্মতকে কুরআনের এই বিধান মোতাবেক চলার তাকিদ করে গেছেন-

হে মুমিনগণ! তোমাদেরকে আমি যেসব পবিত্র বস্ত্ত দিয়েছি তা হতে আহার কর এবং আল্লাহর শোকরগোযারী কর যদি তোমরা শুধু তাঁরই ইবাদত কর।
{সূরা বাকারা : ১৭২}

উম্মতের উদ্দেশে ইরশাদ করেছেন-

লোকসকল! আললাহ তাআলা পবিত্র, তিনি কেবল পবিত্র বস্ত্তই গ্রহণ করেন। আর আল্লাহ তাআলা মুমিনদেরকে ঐ আদেশ দিয়েছেন, যা তিনি রাসূলদেরকে দিয়েছেন (অর্থাৎ হালাল ও পবিত্র জীবিকা গ্রহণ কর এবং নেক আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার কৃতজ্ঞতা করতে থাক)। এরপর তিনি উপরোক্ত আয়াত দুটি তিলাওয়াত করে শোনালেন এবং বললেন, এক ব্যক্তি দীর্ঘদিন সফরে রয়েছে, ধুলিমলিনবেশে আসমানের দিকে হাত উঠিয়ে আল্লাহকে ডাকছে-ইয়া রব, ইয়া রব! (সফরের হালতে, বিশেষত এ ধরনের অসহায় অবস্থায় দুআ কবুল হয়ে থাকে।) কিন্তু এই ব্যক্তির তো পানাহার হারাম, জীবিকা হারাম। তো কীভাবে তার দুআ কবুল হতে পারে!

{সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১০১৫; জামে তিরমিযী, হাদীস : ২৯৮৯}

অন্তত এটুকু করি যে, সুদ, ঘুষ, জুয়া, চুরি-ডাকাতি-প্রতারণা প্রভৃতি উপায়ে অর্জিত সম্পদ থেকে নিজেকে এবং নিজের জীবিকাকে পবিত্র রাখুন। মনে রাখবেন, হকদারকে হক থেকে বঞ্চিত রাখা, ভাইবোনকে মীরাছ থেকে বঞ্চিত রাখা এবং অন্যান্য হকদারের হক আদায় না করা, এতীমের হক আত্মসাৎ করা, মজদুরের মজুরি আদায় না করা বা মজুরি আদায়ে টালবাহানা করা সবই গছব ও আত্মসাতের বিভিন্ন প্রকার।

“যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট।”

এক ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে দেখলেন একটি দশ
বৎসরের ছেলে একান্ত একাগ্রতার সাথে সালাত আদায় করছে, যদিও তখন কোনো ফরজ সালাতের ওয়াক্ত ছিলো না !

তিনি ছেলেটির সালাত শেষ না হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করলেন। সালাত শেষে তিনি ছেলেটির
কাছে গিয়ে সালাম দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন , "কার
সন্তান তুমি?" ছেলেটি মাথা নত করে দাঁড়িয়ে রইলো এবং তার গাল বেয়ে অশ্রু বিন্দু গড়িয়ে পড়তে লাগলো ।

সে মাথা তুলে জবাব দিলো,"আমি এক অনাথ, আমার বাবা-মা কেউই নেই।"

অনাথ ছেলেটির প্রতি ভদ্রলোকের খুবই করুণা হলো,
তিনি তাঁকে প্রশ্ন করলেন,"তুমি কি আমার ছেলে হবে?"
ছেলেটি জবাব দিলো - "আমি ক্ষুধার্ত হলে আপনি আমাকে আহার করাবেন?"
-"হ্যা" ।
"আমি বিবস্ত্র হলে আমাকে পোশাক দেবেন ?"
-"হ্যাঁ " ।
" আমি অসুস্থ হলে আমাকে সুস্থ করবেন ?"
-জবাবে তিনি বলেন -" আমি তো তা করতে পারবো না, বাবা ।"
"আমি মৃত্যু বরণ করলে আবার জীবিত করতে পারবেন?"
-ভদ্রলোক বললেন, "আমি তো তা করতে অক্ষম।"

ছেলেটি তখন বললো - "তবে আমাকে ক্ষমা করুন !
যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, যিনি আমাকে নেক পথ
প্রদর্শন করেছেন এবং তিনিই এক আল্লাহ্ যিনি আহার/ পান করিয়েছেন । আমি রোগাক্রান্ত হলে তিনি আরোগ্য দান করেছেন । তিনিই এক আল্লাহ্ যিনি বিচার দিবসে আমাকে ইন-শা-আল্লাহ্ ক্ষমা করবেন।"

ভদ্রলোক হতবাক হয়ে গেলেন । তিনি তাঁর পথে ফিরে যেতে যেতে বললেন -"আর আল্লাহর উপর ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।"

[সূরা আল মায়েদাহ-২৩]

“যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট।”

[সূরা আত্ব-ত্বালাক্ব -০৩]

কুর'আন হল সেই গ্রন্থ যেটা পড়া হয় সবচে বেশি এবং বোঝা হয় সেই অনুপাতে সবচে কম।

♦ একটি বিষ্ময়কর তথ্য! ♦


► কুরআনেঃ-

♦ পুরুষ শব্দটা এসেছে ২৪ বার, নারী শব্দটা এসেছে ২৪ বার
♦ আদেশ শব্দটা এসেছে ১০০০ বার, নিষেধ শব্দটা এসেছে ১০০০ বার
♦ হালাল শব্দটা এসেছে ২৫০ বার, হারাম শব্দটা এসেছে ২৫০ বার
♦ জান্নাত শব্দটা এসেছে ১০০০ বার, জাহান্নাম শব্দটা এসেছে ১০০০ বার
♦ দুনিয়া শব্দটা এসেছে ১১৫ বার, আখিরাত শব্দটা এসেছে ১১৫ বার
♦ ফেরেশতা শব্দটা এসেছে ৮৮ বার, শয়তান শব্দটা এসেছে ৮৮ বার
♦ জীবন শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার, মৃত্যু শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার
♦ উপকার শব্দটা এসেছে ৫০ বার, ক্ষতিকর শব্দটা এসেছে ৫০ বার
♦ মানুষ শব্দটা এসেছে ৩৬৮ বার, রাসূল শব্দটা এসেছে ৩৬৮ বার
♦ যাকাত শব্দটা এসেছে ৩২ বার, বরকত শব্দটা এসেছে ৩২ বার
♦ জিহ্বা শব্দটা এসেছে ২৫ বার, উত্তম বাক্য শব্দটা এসেছে ২৫ বার
♦ মাস শব্দটা এসেছে ১২ বার, দিন শব্দটা এসেছে ৩৬৫ বার

► অতএব, এটা নির্দিধায় বলা যায় যে, মহাগ্রন্থ আল কুরআন কোন মানুষের বানানো নয় বরং এটা মহান স্রষ্টা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে আমাদের জন্য এক বিশেষ নেয়ামত। মুক্তির পথ।
---------------------------------- সুবহানাল্লাহ!

" কবর "

Picture
কবর প্রতিদিন ৭ বার করে ডেকে বলে,
হে কবরের পথযাত্রী একটু দারাও,
শুনে যাও,

আমি সঙ্গীসাথী হীন গৃহ।
আমার কাছে আসার আগে কোরআন তেলোয়াত দ্বারা এই নির্জনতার সাথী তৈরি করে এসো।

আমি অন্ধকার কুঠির।
তাহাজ্জুদ এর নামাজ দ্বারা আমাকে আলোকিত করার বেবস্থা করে এসো।

আমি কঠিন মাটির ঘর।
নেক আমল দ্বারা নরম বিছানা বানায় নিয়া এসো ।

আমি সাপ বিচ্ছুর আবাস স্থল।
দান খয়রাতের বিষ পাথর সঙ্গে আনিও।

আমি বড় সংকীর্ণ স্থান ।
নেক আমল দ্বারা আমাকে প্রসস্থ করে এসো।

আমি মুনকার নকিরের প্রশ্নের স্থান।
উত্তর তৈরি করে এসো।

হে কবরের পথ যাত্রী ঃ

কেউই বলতে পারবে না মানুষের মৃত্যু কখন আসবে।তাই আসুন এই মুহূর্ত থেকে অল্প অল্প
করে মৃত্যুর কথা ভাবি।এবং পরকালের প্রস্তুতি গ্রহন করে দেই।
অতীত জীবনের যত ধরনের গুনাহ আছে ,তার কথা স্মরণ করি এবং খালেস দিলে তওবা করি।
নামাজ পরার অভ্যাস করি, নামাজের মধ্যে সকল সমস্যার সমাধান এটা আল্লাহাপাকের ওয়াদা।
শয়তান আমাকে আপনাকে সুদ, ঘুষ, চুরি, রাহাজানি, মিথ্যা, গীবত, মানুষকে ঠকানো, ওজনে
কম দেওয়া,মদ খাওয়া, মানুষের হক নষ্ট করার মতো পাপে লিপ্ত করতে পারে,তাই শয়তানের
বিরুদ্ধে সর্বদা সজাগ থাকতে হবে।

একটি সুন্দর ফুটফুটে বাচ্চা না বুঝে আগুনে হাত দিতে চাইলে তাকে নিশ্চই আপনি বাচাতে
চাইবেন। একই ভাবে আমি আপনি আমাদের পরিবার, বন্ধু, বান্ধব, আত্মীয়স্বজন, পারা প্রতিবেশী
আল্লাহাকে ভুলে ক্রমশই জাহান্নামের আগুনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে - আমি আপনি কেন ঐ
ফুটফুটে বাচ্চার মতো সকলকে বাচাতে চাইব না বা চেষ্টা করব না?????

একবার এক ইমানদার রমণীকে জিজ্ঞাসা ক্রা হলঃ তোমার  সৌন্দযের জন্য তুমি কি কি বস্ত ব্যবহার কর ?

সে উত্তরে বললঃ ঠোঁটের সৌন্দর্যের জন্য সততা ব্যবহার করি, আওয়াজের সৌন্দর্যের জন্য কোরআন তিলাওয়াত, চোখের সৌন্দর্যের জন্য করুণা ও স্নেহ, হাতের সৌন্দর্যের জন্য দয়া-দাক্ষিণ্য, অস্তিত্বের সৌন্দর্যের জন্য দৃঢ়তা এবং হৃদয়ের সৌন্দর্য বিধানে ইখলাস তথা সব কাজ আল্লাহর জন্য করার অভিপ্রায়।

মুসাইলামা বিশ্বাসঘাতকতা করে হাবীব (রা) কে এমন নিষ্ঠুরতার সাথে হত্যা করে যা শুনলে ...লোম শিউরে উঠে।

Picture
বিখ্যাত মহিলা সাহাবী হযরত উম্মে উমারা (রা) এর সন্তান হাবীব ইবনে যায়েদ (রা)। রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁকে দূত হিসেবে পাঠান ভণ্ড নবী মুসাইলামাতুল কাযযাব এর নিকট......

মুসাইলামা বিশ্বাসঘাতকতা করে হাবীব (রা) কে এমন নিষ্ঠুরতার সাথে হত্যা করে যা শুনলে ...লোম শিউরে উঠে।

ঘটনাটি ছিলে এরকম, মুসাইলামা প্রথমেই হাবীব (রা)কে বন্দী করে জিজ্ঞাসা করে-

-তুমি কি সাক্ষ্য দাও যে, মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল?
-হ্যাঁ।
-তুমি কি সাক্ষ্য দাও যে আমি আল্লাহর রাসূল?
-আমি শুনতে পাচ্ছি না, কী বলছ?

মুসাইলামা তার ডান হাত কেটে দিল......

এভাবেই সে বারবার একই প্রশ্ন করতে থাকল আর হাবীব (রা) একই উত্তর দিতে থাকলেন। প্রত্যেকবার উত্তরের পর পাষণ্ড তাঁর এক একটি অঙ্গ কেটে ফেলছিল। দুই হাত দুই পা কেটে ফেলার পরও তাঁর অবিচলতা দেখে মিথ্যুক মুসাইলামা তাঁর জিহ্বা কেটে আবার জিজ্ঞাসা করল- তুমি কি আমাকে আল্লাহর রাসূল বলে বিশ্বাস কর? হাবীব ইবনে যায়েদ (রা) দৃঢ়তার সাথে মাথা নেড়ে অস্বীকার করলেন ভণ্ড নবীর নবুওয়াতের দাবীকে। 'পাষাণ গলে যাবে, এমন একটি কঠিন যন্ত্রণা সহ্য করেও অটল, অনড় ঈমান নিয়ে অবশেষে তিনি প্রান ত্যাগ করলেন। ইন্না...লিল্লা...হি ওয়া ইন্না...ইলাইহি রা..জিউ..ন।

****
তাঁর মার কাছে তার সন্তানের মৃত্যুর ভয়াবহ খবর পৌঁছানো হলো। তিনি সব শুনে কিছু বললেন না। বললেন সামান্য একটু কথা-
" এমন এক ভূমিকার জন্যই আমি তাকে গড়েছিলাম, আমি আল্লাহর ফয়সালায় তুষ্ট, আমি প্রতিদান চাই তাঁর কাছেই। শৈশবে সে 'আকাবার রাতে' শপথ নিয়েছিল প্রিয়নবিজীর হাতে। অনেক বড় হয়ে আজ সে সেই অঙ্গীকারের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন ঘটিয়েছে।"............

{ সুওয়ারুম মিন হায়াতিস সাহাবিয়্যাত}

**কিছু হাসি কিছু কথা**

নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ

নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ
তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট
ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ
খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে
কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার
শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ
বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে :P

<>.......বন্ধুর টা খাচ্ছি.........<>

এক চেইন স্মকার কে একদিন ২ টা সিগারেট
একসাথে জ্বালাতে দেখে এক
ব্যাক্তি জিজ্ঞাসা করলো , ” ভাই, শেষ
খাওয়া খাচ্ছেন নাকি? ”
লোকটি উত্তর দিল, আমার বন্ধু মারা জাওয়ার
আগে আমাকে বলে গিয়েছে ,’ দোস্ত, যখনি বিড়ি খাবি,
আম্র নাম করেও একটা খাবি”
এই জন্যেই ২ টা খাচ্ছি।
এর কিছু দিন পর একদিন তাকে ১ টি সিগারেট
খেতে দেখে লোকটি আবার জিজ্ঞাসা করলো ,
কি ভাই? বন্ধুর কথা ভুলে গেলেন নাকি?
লোকটির উত্তর,
ভাই, আমি সিগারেট খাওয়া ছেরে দিয়েছি । এখন শুধু
বন্ধুর টা খাচ্ছি।।:-P :-D

মানুষ পরিবর্তনশীল

Picture
©শিক্ষকঃ  এটার
প্রমাণ
কে দিতে পারবে?

... ছাত্রঃ আমি পারব
স্যার?
শিক্ষকঃ বল।
>
>
>
>
>
>
ছাত্রঃ আমাদের পাড়ার
একজন যখন আমাদের
সাথে আড্ডা দিত তখন
তাকে বড় ভাই
বলে ডাকতাম। তারপর
তিনি যখন আমাদের
বাসায়
টিউশনি করতে এলেন
তখন তাকে স্যার
বলে ডাকতাম। এরপর
তিনি আমার
বোনকে বিয়ে করলেন,
এখন তিনি দুলাভাই__ ;P

জাপান আর বাংলাদেশ

Picture
জাপানী আর বাংলাদেশি ২টা সাবান কারখানার ঘটনা (কৌতুক)

জাপানী কারখানা! পুরো কারখানাই অটোমেটিক। কোন মানুষ নেই, সব মেশিন...। একদিক দিয়ে সাবানের উপাদান দেওয়া হয়, আর আরেক দিক দিয়ে একদম প্যাকেট হয়ে সাবান বের হয়ে আসে।

কিন্তু একবার হলো কি, একটা সাবানের প্যাকেট বের হলো যেটায় কোন সাবান ছিল না। সেই প্যাকেট যেই না ক্রেতার হাতে গেলো, ক্রেতা অভিযোগ করলেন কোম্পানীতে। ব্যাস, আর যায় কোথায়? কোম্পানীর মালিকদ...ের মাথায় হাত! জাপানীরা ভাবে, "এরকম ভুল হলো কিভাবে??!! এরকম তো আর করা যাবে না। দেখো দেখো কি করা যায়..."

তো, সব কোম্পানীর মালিকরা একজোট হয়ে ৬ মিলিয়ন ডলার খরচ করে একটা মেশিন বসাল যা সাবানের প্যাকেট এক্সরে করে ওজন নিয়ে গন্ধ শুকে আগে থেকে নিশ্চিত হবে প্যাকেটে সবান আছে কিনা, তারপর সেটা রিলিজ দিবে।

একই সমস্যা ঘটল এবার এক বাংলাদেশি কারখানায়! কিন্তু বাংলাদেশি মালিকটি ছিলেন আবার খুব বুদ্ধিমান। তিনি ভাবলেন, ৬ মিলিয়ন ডলার খরচ করে ঐ মেশিন বসানো শুধু শুধু। তিনি করলেন কি, তার কারখানার যেদিক দিয়ে সাবান ভর্তি প্যাকেট বের হয়ে আসে সেখানে একটা ফ্যান লাগিয়ে দিলেন। ব্যাস আর কি... যে সাবানের প্যাকেটে সাবান থাকে না সেটা ফ্যানের বাতাসে উড়ে যায়... :)
--------------
বাংলাদেশিদের মেধা, বুদ্ধিই দুনিয়ার সর্বশ্রেষ্ঠ...

এক যুবক বাড়ি ভাড়া খুঁজছে।

বাড়িওয়ালাঃ কাকে চাই?
–বাড়ি ভাড়া হবে?
–আপনি কি বিবাহিত?
–না।
–তাহলে যান। ব্যাচেলরদের কাছে আমি বাড়ি ভাড়া দেই না।
মালিক মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিলেন। যুবক আবার দরজায় নক করল।
–আবার কী চাই?
–শুনুন, ব্যাচেলররা যদি এতই খারাপ তাহলে ব্যাচেলরদের কাছে মেয়ে বিয়ে দিবেন না যেন।

Kiss

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে ১০০ Kiss পাঠালাম।
ইতি তোমার স্বামী (অমুক)তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্বর দিল এভাবে,
প্রিয় সুইট হার্ট,
তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১/ দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।
২/ বিদ্য...ুত্ত বিল ওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।
৩/ বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।
৪/ সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই ……… (সেন্সর)
৫/ আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।
আমার জন্য কোন চিন্তা করোনা। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss। আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো।
কি মন একটু ভাল হইছে? তাহলে একবার ঘুরে আসুন

কাস্টমার ফিডব্যাক

ম্যানেজমেন্ট এর ছাত্র টোকাইমামা ক্লাসরূম এর পাশের করিডোরে একটা মেয়েকে জড়িয়ে ধরল

মেয়ে অবাক হয়ে বলল এটা কি হল???!!!

টোকাই মামা : ‘ ডাইরেক্ট মার্কেটিং জানু’

মেয়ে ঠাশ করে টোকাই মামার গালে এক চর বসিয়ে দিলো!!

টোকাই মামা : এটা কি হল??

মেয়ে : ‘ কাস্টমার ফিডব্যাক” !!!!

সাইকেল

বাবা-ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে--
বাবা: পরীক্ষায় এবার তুমি পাস-ফেল যাই করো না কেন, তোমাকে একটা সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: বাবা, তুমি খুব ভালো। তা কোন সাইকেল কিনে দেবে তুমি?
... বাবা: পাস করলে কলেজে যাওয়ার জন্য নতুন রেঞ্জার সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: আর যদি ফেল করি?
বাবা: তাহলে ভাঙাচোরা একটি সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: কেন?
বাবা: বাজারে ঘুরে ঘুরে যাতে তুমি দুধ বিক্রি করতে পারো।

এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে ।

এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে । অপূব সুন্দরী কিন্তু তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে । সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা বলার । যেমন টুমি কোঠায়? সেজন্য পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে । তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় যেন কো কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন - আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।

পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন - টবু টো টুলে টেল দিইনি। দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই যে বললি যে ? তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
মজা পাইলে লাইক মাইরা বুজাইয়া দেনঃপি

কমিশনার সাহেব

কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার |
: তিন মাস পরে আসেন, উনি নারীঘটিত কেসে ছয় মাসের জেলে আছেন ||
মজা পাইলে লাইক মাইরা বুজাইয়া দেনঃ

তিন বন্ধু

এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে রাগতভাবে বলছে,''আর একটা ফালতু কথা বলবি,থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো।"
সেটা শুনে তাদের আরেকটা বন্ধু বলে উঠল, "দুস্তো,আগে জানতাম,মানুষের দাত থাকে খুব বেশি হলে ৩২ টা,আর তুই কিনা তাকে বলছিস,"থাপ্পড় দিয়ে তোর ৬৪ দাতঁ ফেলে দেবো???"
তখন ১ম বন্ধু ৩য় জনকে বলল,"আমি আগেই জানতাম তুই মাঝখানে এসে নাক গলাবি,তাই তোরটা সহ হিসাব করে বলেছি।"

বতমান যুগের শিশু!!!

Picture
অনেক মা-বাবাকেই বলতে শোনা যায়, আমার ছেলে বা মেয়েটা পড়াশোনায় একদম মনোযোগী নয়। বই নিয়ে বসতেই চায় না। এর পেছনে অনেক কারণ রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বেশিক্ষণ টিভি দেখা, কম্পিউটারে বা টিভিতে গেমস...্ খেলা। কিছুদিন আগেও শিশুদের মুটিয়ে যাওয়া বা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে অতিরিক্ত টিভি দেখা বা ভিডিও গেমস্ খেলাকে দায়ী করা হলেও এর সাথে যোগ হয়েছে আরো একটি নতুন গবেষণার ফলাফল। যেসব শিশু প্রতিদিন দু’ ঘন্টা বা তার চেয়ে বেশি সময় ধরে টিভি দেখেছে বা ভিডিও গেমস্ খেলেছে তারা অন্যদের তুলনায় শ্রেণী কে উল্লেখযোগ্য হারে কম মনোযোগী।

বিজ্ঞানীরা মনে করেন টিভি বা ভিডিও গেমসের ছবিগুলো খুব দ্রুতগতিতে ও অতিমাত্রায় পরিবর্তিত হয়। ফলে তা বাড়ন্ত শিশুদের মস্তিষ্কে এক ধরনের প্রভাব ফেলে। এতে শিশুরা চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে যায় এবং পড়াশোনায় মনোযোগ হারিয়ে ফেলে। এ ধরনের শিশুদের কেউ কোনো কিছুতে মনোযোগ দিতে বললে তারা সেটা অতোটা গুরুত্ব সহকারে নেয় না। পর মুহূর্তেই ভুলে যায়। ফলে তারা শুধু পড়াশোনা নয়, সবেেত্রই অমনোযোগী হয় উঠে। আর এই অমনোযোগিতা তাদের ঠেলে দেয় কাসের পেছনের সারিতে।

আগের গবেষণা পর্যালোচনা করলে আরো দেখা যায়, শিশুরা বেশি মাত্রায় টিভি দেখলে বা ভিডিও গেমস্ খেললে বেশির ভাগ সময়ই শুয়ে-বসে কাটায়। ফলে তাদের শরীরে ধীরে ধীরে মেদ জমতে থাকে এবং এক পর্যায়ে তারা মুটিয়ে যায়। শরীরে মেদ বাড়লে রক্তনালীগুলো সঙ্কুচিত হয়ে যায় এবং শরীরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের রক্তনালিতে খাদ্য কনা পৌঁছাতে পারে না। ফলে সেসব অঙ্গ অপুষ্টির শিকার হয়। এতে দেখা যায় স্বাভাবিক ওজনের শিশুর তুলনায় মুটিয়ে যাওয়া শিশুরা কম বুদ্ধিমান হয় এবং কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে বা কোনো কিছু মনে করতে তারা তুলনামূলকভাবে বেশি সময় নেয়। এভাবেই তারা সব কিছুতেই ধীরে ধীরে পিছিয়ে পড়তে থাকে। চালচলনেও তারা অপোকৃত ধীর গতি সম্পন্ন হয়ে থাকে।

তাই উপরোক্ত বিষয়গুলো থেকে দেখা যাচ্ছে শিশুদের অতি মাত্রায় টিভি দেখা বা ভিডিও গেমস খেলার ফলাফল মোটেই আশাব্যঞ্জক নয়। এ ব্যাপারে মা-বাবাদেরও রয়েছে বিরাট ভূমিকা। বিজ্ঞানীদের মতে, মা-বাবা বেশি মাত্রায় টিভি দেখলে এর প্রভাবও বাচ্চাদের উপর পড়ে। মা-বাবা একটা নিয়ম করে দিতে পারেন যাতে তারা প্রতিদিন দু’ ঘন্টার বেশি এগুলোতে সময় ব্যয় না করে। পাশাপাশি অতিরিক্ত টিভি দেখা ও ভিডিও গেমস্ খেলার ক্ষতিকারক দিকগুলো নিয়ে শিশুদের সঙ্গে আলোচনা করতে পারেন এবং তাদের বুঝিয়ে বলতে পারেন। এছাড়া যে সময় শিশুরা বেশি মাত্রায় টিভি দেখে ও ভিডিও গেমস্ খেলে থাকে ওই সময় তাদের অন্যান্য খেলাধুলার প্রতি উৎসাহিত করা যেতে পারে। এতে যেমন তারা অমনোযোগী হওয়া থেকে মুক্ত থাকবে তেমনি মুটিয়ে যাওয়া বা বুদ্ধির বিকাশ কমে যাওয়া থেকেও নিজেদের রক্ষা করতে পারবে সহজেই। এ ব্যাপারে সব মা-বাবারই সচেতন হওয়া দরকার!!!

Picture
হযরত আবু যর (রা) বলেন, একবার আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর খেদমতে উপস্থিত হলাম। এরপর তিনি দীর্ঘ হাদিস বর্ণনা করলেন!শেষ পর্যায়ে আমি আরয করলাম- ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাকে কিছু উপদেশ দিন। তিনি বললেনঃ আমি তোমাকে খোদা-ভীতির উপদেশ দিচ্ছি। কেননা এটা তোমার যাবতীয় কাজকে অধিক সৌন্দর্যমণ্ডিত করবে। আমি বললাম, আরও অধিক কিছু বলুন। তিনি বললেনঃ কোরাআন তেলাওয়াত ও মহাপরাক্রমশালী আল্লাহ্‌ তা'আলা...র যিকিরকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও। এটা তোমার ঊর্ধ্ব আকাশে স্মরণযোগ্য এবং পৃথিবীতে তোমার জন্য আলো হবে। আমি পুনরায় বললাম, আরও বেশী কিছু বলুন! তিনি বললেনঃ নীরবতা দীর্ঘ কর। কেননা এটা শয়তানকে দূরে সরিয়ে দিবে এবং দীনী কাজে তোমার সহায়ক হবে। আমি আরয করলাম, আরও বেশী কিছু বলুন! তিনি বললেনঃ অধিক হাসা থেকে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ কর। কেননা এটা অন্তরকে মেরে ফেলে এবং চেহারার জ্যোতি বিদূরিত করে দেয়। আমি আরয করলাম, আরো বেশী কিছু বলুন! তিনি বললেনঃ ন্যায় কথা বল! যদিও তা (কারো কাছে) তিক্ত হয়। আরয করলাম, আরো বেশী কিছু বলুন! তিনি বললেনঃ আল্লাহর রাস্তায় কাজ করতে কোনো নিন্দুকের নিন্দাকে ভয় করো না। আরয করলাম, আরো বেশী কিছু বলুন! তিনি বললেনঃ তোমার মধ্যে যে দোষ-ত্রুটি তুমি জান , তা যেন তোমাকে অন্য লোকের দোষ-ত্রুটি বর্ণনা থেকে তোমাকে বিরত রাখে।

{ বায়হাকী, মিশকাতঃ ৪১৫}

কেন নামাজ আদায় করা ফরজ।

Picture
কেন নামাজ আদায় করা ফরজ।

[ লেখাটি একটু বড় বিধায় ধৈর্য সহকারে পড়ুন ;
আপনার মূল্যবান সময় অপচয় হবেনা কথা দিলাম ]

মহান আল্লাহপাক মানুষ ও জ্বীন জাতিকে সৃষ্টি করেছেন শুধুমাত্র তার ইবাদাত করার জন্য।
একাবিংশ শতাব্দীর এই যুগে যখন বিজ্ঞান তার উৎকর্ষতার সর্বশ্রেষ্ঠ সময় অতিবাহিত করছে মানুষের মনে আজ এই প্রশ্ন আসতেই পারে কেন মাহান রাব্বুল আলামিন মানুষের জন্য নামায ফরজ করে দিল এবং কেন নামায আদায়ের ব্যাপারে এত বেশি তাগিদ দিলেন?

গভীর ভাবে বিশ্লেষন করলে এই প্রশ্নের উত্তরে ৪টি বিভাগ আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়।
তা হলঃ
১. আধ্যাত্মিক বিভাগ,
২. রাজনৈতিক বিভাগ,
৩. সামাজিক বিভাগ এবং
৪. বৈজ্ঞানিক বিভাগ।

১. আধ্যাত্মিক বিভাগঃ
পৃথিবীর সব কর্মকান্ড থেকে নিজেকে আড়াল করে মানুষ যখন নামাযে দন্ডয়মান হয়ে যায় তখন আল্লাহর সাথে মানুষের আত্মিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। যা আধ্যাত্মিক বিভাগ হিসাবে উল্লেখ করা হয়।

২. রাজনৈতিক বিভাগঃ
রাজনৈতিক বিভাগে বলা হয় যখন মুয়াজ্জিনের আহ্বানে মানব সকল নামাযের জন্য একত্রিত হয় তখন তাদের মধ্যে থেকে
একজনকে ইমাম নির্বাচিত করা হয়। কিছু সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে নামায কায়েমের মধ্যে নিহিত রয়েছে প্রকৃত আধুনিক গণতন্ত্র।

৩. সামাজিক বিভাগঃ
নামায আদায়ের জন্য যখন সবাই ইমামের পিছনে সারিবদ্ধ হয় তখন কে ধনী, কে গরীব, কে কাল, কে ফর্সা ইত্যাদির বিচার করা হয়না বরং সমগ্র মানব জাতীকে একটি প্লাটফর্মে দাড় করিয়ে সুন্দর শান্তিপূর্ণ এক নতুন সমাজ নির্মানে নামায সহায়তা করে।

৪. বৈজ্ঞানিক বিভাগ
বৈজ্ঞানিক বিভাগ নিয়ে সংক্ষিপ্ত পরিসরে আলোচনা করা সম্ভাব নয়।
শুধু মাত্র একটি বিষয় নিয়ে বলার চেষ্টা করব।
মহান রাব্বুল আলামীন বলেন সুন্দর আকৃতি প্রদান করতে মানব দেহ কে এমন ভাবে গড়েছেন যে এর গঠন যেমন বিচিত্র তেমনই এর বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের কাজ করার ধরন বিচিত্র।

মানব দেহে ২০৬খান হাড় আছে আর ৩৬০ জোড়া সন্ধি আছে যেগুলো নিয়মিত নড়াচড়া করা অপরিহার্য।
মানব দেহ এমনভাবে তৈরী যেখানে আমাদের মুখম্ডল ও মস্তিস্ক হৃদপিন্ডের উপর অবস্থান করে।
যদি না ইচ্ছাকৃত কেহ মাথানত না করে।
হৃদপিন্ড মানুষের দেহের বাম পাশে অবস্থান করে।
যার কাজ হলো সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক প্রেসার তৈরী করে সমগ্র দেহে রক্ত সঞ্চালন করে।
হৃদপিন্ড যখন রক্ত ছেড়ে দেয় তখন নিউটনের মহাকর্ষন সুত্রানুসারে অভিকর্ষ বলের প্রভাবে অর্থাৎ পৃথিবীর আকর্ষনে হৃদপিন্ডের অবস্থান থেকে মানব দেহের নিচের দিনে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া সুন্দর ভাবে সম্পন্ন হয়।
আর হৃদপিন্ডের অবস্থান হতে উপরের দিকে অর্থাৎ মুখমন্ডলে ও মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চলন করতে হৃদপিন্ডটিকে অভিকর্ষ বলে বিরুদ্ধে কাজ করতে হয়।
ফলে উদ্ধাঙ্গ পর্যাপ্ত পরিমান রক্ত পায়না।
মানবদেহের সবচাইতে গুরুপ্তপূর্ণ স্নায়ুতন্ত্র যা মানবদেহের সমস্ত কর্মকান্ডের সমন্বয় সাধন করে।
স্নায়ুতন্ত্র গঠনের একক হলো নিউরণ।
খুলি গহ্বরস্থিত কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের প্রধান অংশকে মস্তিস্ক বলে।
মহান আল্লাহ্ মানব জাতিকে উন্নত মস্তিস্ক প্রদান করেছেন যার সাহায্যে নিজস্ব বুদ্ধি বিবেচনার মাধ্যমে দৈনন্দিন কর্মকান্ড পরিচালনা করতে পারে।
বিধান মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখা অপরিহার্য।
নামাযই মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখার উৎকৃষ্ট পন্থা।
নামাযরত অবস্থায় মানুষ যখন রুকুতে যায় তখন মেরুদন্ডের ৩৩ টি কশেরুকা সক্রিয় হয় এবং হাতে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে ফলে মানব দেহ অটুট থাকে।
মানুষ যখন জমিনে তার কপাল স্পর্শ করে একমাত্র মহান আল্লাহর প্রতি আত্নসমর্পণ করে তখন তাকে সিজদা বলে।
আর ঠিক তখনই হৃদপিন্ডটি মুখমম্ডল এবং মস্তিস্কের উপরে চলে যায় ফলে অভিকর্ষ বলে প্রভাবে অতি সহযেই মস্তিস্ক প্রয়োজনীয় রক্ত পায় এবং মস্তিস্কের অতি সুক্ষ কৌশিক জালিকায় রক্ত প্রবাহিত হয় তখন নিউরনগুলে সঠিকভাবে কাজ করে।
মস্তিস্ক সক্রিয় থাকায় উন্নত চিন্তা করার মত অবস্থা তৈরি হয়।
সুতরাং নামাযের মধ্যে শারীরিক কল্যাণ যেমন নিহিত ঠিক তেমনি পরকালীন মুক্তি অবশ্যম্ভাবী।

••• এবার ছবিটিতে লক্ষ্য করুন •••
শরীর ভালো লাগছে না, কাপড় ঠিক নে

ব্যুফেতে গিয়া কেমনে জাইত্যা পেটের ভিতরে ঠুসাইবার চান

Picture
ভোজন রসিকরা সর্বদা "খাওয়ার আগে মাইরের পিছে" নীতিতে পূর্নাঙ্গ ভাবে বিশ্বাসী....যারা এই নীতিতে বিশ্বাসী তাদের জন্য একজন ভোজন যোদ্ধার গবেষনার আলোকে ব্যুফেতে গিয়া কেমনে জাইত্যা পেটের ভিতরে ঠুসাইবার চান তা নিয়া ১২ টি পয়েন্ট উল্লেখ করা হইল।

১/ ব্যুফে খাওয়ার সর্বপ্রথম অলংঘনীয় যে নিয়ম সেটি হল সংগী নির্বাচন।
খাদক ভাইদের ক্ষেত্রে একটি সতর্কীকরন হইল গার্লফ্রেন্ড নিয়া জিন্দেগীতে ব্যুফে খাইতে যাবেন না। ইফ যদি আপনার গার্লফ্রেন্ড ভোজন প্রেয়সী না হয়। তানইলে ইট্টু পর পর খালি তেনা পেচাইব। কইব এই তুমি এরকম অসভ্যের মতন খাচ্ছ কেন?, ঐ লোকটা আমাদের দিকে এভাবে তাকায় আছে কেন? আমরা কি বেশি খাচ্ছি নাকি? ইত্যাদি আজাইরা পেচাল পাইরা কনসেন্ট্রেশনের মায়রে বাপ কইরা ছাইরা দিব। বেস্ট অপশন হইল নিজের চেয়ে বড় খাদক কে সংগী হিসেবে নির্বাচন করা। এতে প্রতিযোগিতার আবেশ তৈরি হয় এবং বেশি খাওয়ান যায়।

২/ আগেই কইছি "খাওয়ার আগে মাইরের পিছে", এইটা ভুলা যাইবনা...ঢাকার ব্যুফে রেস্টুরেন্ট গুলির লান্চ বা ডিনারে নির্দিস্ট সময়সীমা থাকে। সাধারনত ২ থেকে ৩ ঘন্টা সময় বেধে দেয়া থাকে। এক্ষেত্রে সময় শুরু হবার আধা ঘন্টা আগে গিয়া জায়গা দখল করতে হইবে। প্রশ্ন উঠিতে পারে আধা ঘন্টা কি করিবেন। এসময় খালি নাকের ব্যবহার করতে হইবে। আপনার নস্ছাদ্র দিয়া চোষ্য চর্ব লেহ্য পেয় এর সুঘ্রাণ আপনার পরিপাক তন্ত্রে গিয়া অবিরাম আঘাত হানিতে থাকিবা যাহা বেশি খাইবার পক্ষে সহায়ক। ব্যফে টাইম শুরু হইবার সাথে সাথে বিসমিল্লাহ বইলা কোদালের মত ঝাপাইয়া পরবেন। তানাইলে আসল আইটেমে এ শর্ট পইরা যাইব নিশ্চিত।

৩/ ব্যুফেতে জিন্দেগীতে স্যুপ খাইবেন না দুইটা কারন
# স্যুপটা জঘণ্য হয়
# স্যুপ আপনার ক্ষিদা অকালে ধংস করবে অত্যন্ত ক্রুর ভাবে

৪/ব্যুফেতে সালাদ ই থাকে ১২-১৫ ধরনের...২/১ টা ছাড়া বাকিগুলার ধার দিয়াও হাটবেন না।

৫/ ভাত, ফ্রাইড রাইস এবং নুডুল বা পাস্তা অত্যন্ত অল্প পরিমানে চেখে দেখবেন।

৬/সালাদের মত মেইন ফুডেও আজাইরা কিছু আইটেম থাকে ঐগুলার দিকে ফিরাও তাকাইবেন না

৭/ এক ফোটাও পানি খাইবেন না

৮/ ভুলেও লজ্জা পাবেন না, মনে রাখবেন লজ্জা পাইছেন তো ধরা খাইছেন।

৯/ এই পয়েন্টটা ৩/৪ নম্বরে আলোচনা করা উচিত আছিলো, যাউক্গা বেপার না। এই পয়েন্ট টা খাওয়ার আগে অবশ্যই এপ্লাই করতে হইবেক সেটা হইলো খাওয়া শুরু কইরবার আগে অবশ্যই একবার পুরা আয়োজন ঘুরিয়া দেখিতে হইবে কারন দেখা গেল আজাইরা আইটেম পেটের মধ্যে ঢুকাইয়া জায়গা মাইরা দিতাছেন পরে মজার জিনিষের জায়গা নাই

১০ পোষাক নির্বাচন: আপনার সবচেয়ে ঢিলেঢালা প্যান্টটা বের করে পরে ফেলুন। তার উপর ছেড়ে দিন টি-শার্ট। ভুলেও ইন করবেন না আর বেল্টরে ব্যবহার এই ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বর্জণীয়।

১১/ ভুলেও ওয়েটারদের সাথে আই কন্ট্যাক্ট না করা। অনেক ওয়েটার আছে আপনার পারফরমেন্স দেখে আগলি লুক দিতে পারে। সেটা দেখলে আবার আপনার উদ্যম কমে যেতে পারে।


১২/ লাস্ট বাট নট দ্যা লিস্ট যেহেতু সবার আগে গেছেন সেহেতু আপনার হাতে পুরা টাইম ই আছে। তাই পুরা সময় যত্ন সহকারে ব্যয় করিবেন খাওয়া পিছনে। যখনি দেখবেন যে টান্কি পুরা ফুল তখন ৫/১০ মিনিট কাল ব্যাপী জিরাইয়া লইবেন আর চিন্তা করিবেন যে শালা ৮০০ টাকা দিলাম আর কিছুই তো খাইলাম না...দেখবেন যে টাকার আফসুসে পেটের ভিতরে মিনিমাম হাফ লিটার জায়গা খালি হইয়া গেছে

পরীক্ষায় T20 FORMAT প্রণয়ন ঃ

Picture • পরীক্ষার সময় ১ ঘন্টা এবংmark ৫০

• প্রত্যেক ২০ মিনিট পর বিরতি (Strategic Time-out)
... ...
• প্রত্যেক uncommon প্রশ্ন answer এর
জন্য free hit mark.

• প্রথম ৩০ মিনিট powerplay। এসময় কোন
শিক্ষক পরীক্ষার হলে থাকবে না ।

• কোন ছাত্রকে নকলের কারণে বহিষ্কার
করা হলে সে এই decision এর বিরুদ্ধে hall
super (third umpire) এর নিকট appeal
করতে পারবে (DRS) ।

• কোন ছাত্র যদি সময়ের আগে খাতা জমা দেয়
তাহলে তার জন্য বোনাস mark ৫।

• প্রত্যেক room ই cheer girl থাকবে। যখনই
extra paper নেওয়া হবে তারা নাচবে । :পি :পি

**Life is Love**