Pages

লাইভ গান শুনুন
প্রেমের গান


বিরহের গান


আধ্যাত্মিক গান

Share this:
Twitter
Faceb

বিরহের কাহিনী

                                                            ওরা এখনো বৃষ্টির মত ঝরে                                                             রফিক স্যার ।                    
>এখন প্রায় প্রতি রাতেই কান্না পায়,
তুমি শুনলে মনে করবে তোমায় পাইনি বলে।
আসলে তা নয়।
আমার এখন কান্না পায়,
তুমি সুখে নেই, এই কথা ভেবে।
আগে যখন চোখ বন্ধ করে তোমায় ভাবতাম!
তখন দেখতাম তুমি সুখের রানী
তবে এখন চোখ বন্ধ করলে দেখি….
তোমার চোখে জল।
থাক ওসব কথা।
তবে, তুমি যখন আমার জীবনে ছিলে……
কথায় কথায় তোমার ভুল ধরতাম, বকুনি দিতাম, বিরক্ত হতাম।
তবে সত্যি বলতে কি-
আমাকে কেউ এখন আর বিরক্ত করে না।
আমি এখন খুব শান্ত হয়ে গেছি।
তোমার কথা মতো, বাবা-মা’র কথা শুনি।
তোমার শুধু একটি কথা রাখতে পারলামনা।
আসলে আমি রাখতে চাই,
তবে চোখ দুটো রাখতে পারেনা।
ওরা এখনো বৃষ্টির মতো ঝরতে থাকে
   
রফিক স্যার । - জীবনের অর্থ কি ? তুমি ছাড়া ।                                                                       

প্রেমের টানে মরণ

                                                          মুছে ফেলো চোখের জল                                                                রফিক স্যার ।                                         বলবো আজ তোমায় কিছু কথা…
সেতো নয় কোনো গল্প
একটি ছেলের জীবন গাঁথা
সবই যে সত্য…….

ছিলো না তার কোনো স্বপ্ন
ছিলো না বুকে ভালোবাসা…
হাটতো নিজের মনে একাকী
ছিলো না কেউ হাটটা ধরার….

তারপর হঠাৎ জোছনায় ঘেরা
কোনো এক সাগর পাড়ে…..
দেখা পেল সে ভালোবাসার
নিঃসঙ্গ একটি মেয়ের
আলোয় আলোকিত……হয়ে গেলো তার চারিপাশ!
নতুন স্বপ্ন…… নিয়ে শুরু হল পথচলা তার…

তারপর কেটে যায় দিনগুলো
তাদের নতুন জীবন
ছিলো না মনে তার কোনো কষ্ট
নিয়ে রঙ্গিন স্বপ্ন

কিন্তু হঠাৎ আঁধার এলো
ছেলেটার রঙ্গিন জীবনে
চলে গেলো মেয়েটা তাঁকে ফেলে
একাকী রেখে আঁধারে
আঁধার, শুধুই আঁধার……হয়ে গেলো তার চারিপাশ
স্বপ্ন বেঁচে থাকার……ভেঙ্গে হয় সব একাকার

তারপর একদিন অশ্রুভেজা চোখে
ফিরে যায় সে সেই সাগরে
পাশে নেই ফেরারী চোখের সেই মেয়ে
পাগলা হাওয়ার জোছনাতে…

হঠাৎ সাগর বলে ওঠে
মুছে ফেলো চোখের জল
তুমিতো থাকবে না আর একাকী
আসবে ফিরে সুখ আবার

আলোয় আলোকে হবে তোমার চারিপাশ
তাকিয়ে দেখো……দেখো ঐ আকাশ…..!
 রফিক স্যার ।
Source : (ভালবাসি তাই ভালবেসে যাই)                                        

প্রেমের কাহিনী

                                                                    মিথ্যে সুখী                                                                              রফিক স্যার ।                                      এখন আমি সবকিছু সহজভাবে মেনে নিতে শিখেছি,

শিখেছি নিজের কষ্ট আড়াল করে অন্যের
মুখে হাসি ফুটাতে,

তাইতো আজ আমি এক মিথ্যের
রাজ্যে মিথ্যে সুখী মানুষ।নাইবা পারলাম বুঝাতে তোমাকে আমার ভালোবাসার
পরিমাণ
নাইবা পারলাম তোমাকে আমার
করে রাখতে সারাজীবন,তারপর ও আমি হবো সুখী যদি তুমি -


আমার মিথ্যের সুখে তুমি সুখী হও!

একটাই তো পৃথিবী, একটাই জীবন:

আমি না হয় হলাম তোমার কাছে এক মিথ্যেঅপরাধী,

কি বা আসে যায় বলো, তোমাকে সুখী করার অপরাধে-

যদি আমার শাস্তি হয়! মেনে নেবো সব
শাস্তি নীরবে হাসিমুখে।   

প্রেম করার জন্য যা করবেন

                                     প্রেম করার জন্য যা করবেন                                                                                                                                         রফিক স্যার
১.দৈহিক সৌন্দর্যের বিষয়ে সচেতন হোন:একজোড়া মানবমানবী সর্বপ্রথম আকৃষ্ট হয় দৈহিক সৌন্দর্যে। দৈহিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েই প্রেমিকের হৃদয়ে প্রেমের বীজ অঙ্কুরিত হয়। অতএব প্রেমে সাফল্য চাইলে কিংবা বর্তমান প্রেম কে ধরে রাখতে চাইলে চেহারা সুরতের দিকে
একটু নজর দেয়া লাগবে।

২.পোশাক আশাকে বৈচিএ্য বজায় রাখুন: প্রেম করতে চাইলে টাকা পয়সা তো একটু করচ করাই লাগবে। এখানে শর্টকাট কোনো রাস্তা নেই। কম দামে ফুটপাত থেকে কাপড় কিনে প্রেমিকার চোখ ধাঁধাঁ লাগাবেন? সে আশা বৃথা। আপনি কোনদিন কোন শার্ট টি পরেছেন বা কোন রং এর শার্ট পরেছেন এটা আপনার চেয়ে আপনার প্রেমিকা ভালো বোলতে পারবে আসলে পোশাক আশাক দ্বারা একগজন পুরুষের রোমান্টিকতা প্রকাশ পাই জা বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করে

৩.গোপনিয়তা বজায় রাখুন: আপনাদের সম্পর্কের কথা গোপন রাখুন। এতে আপনাদেরি মঙ্গল আসবে।


৪.দুই নৌকায় পা দিবেন না:প্রেম প্রেম খেলা করার মানসিকতা অনেক তরুণ তরুণীর থাকে। এছাড়া অনেকে একাধিক সঙ্গির সাথে সম্পর্ক বগায় রাখার চেষ্টা করে। ফলে এদের মধ্যে প্রকৃত ভালোবাসার সুখ খুব কম থাকে। একধিক প্রেম চালিয়ে যাওয়াকে অনেকে খুব বাহাদুরী কাজ বলে মনে করে থাকে। কিন্তু তাদের মনে রাখা উচিত আসলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করটেছে। কারণ সত্য বেশিদিন গোপন থাকেনা।

৫.প্রশংসা করুন: মানুসের মন আর্কষণ করার জন্য তা প্রশংসা করার গুরুত্ব আপরিসীম। এর মাধ্যমে মৌমাছির মতো আপনার চারপাশের মানুসকে আপনার দিকে আকৃষ্ট করতে পারেন।                                

লাভ সল্যুশনের ব্লগ

                               ভালবাসার ব্যাপারে কখন হাল ছাড়বেন না                                                         রফিক স্যার।                                              হাঁস যখন পানিতে ভাসে দেখতে খুব সুন্দর লাগে, কিন্তু এটা বিরামহীন ভাবে তার পা নাড়িয়ে সাঁতার কেটে যাচ্ছে… এটা কেউ খেয়াল করে না… আমরা মানুষের বাহ্যিক দিক দেখে বিচার করতে চাই সে ভালো কি খারাপ… এটা অনেক বড় ভুল… ভালবাসা দেখানোর জিনিস নয়… ভালবাসা মনে লুকানো থাকে, আর আপনাকেই তা খুজে নিতে হবে… গাছে আগে কলি আসে, তারপর কলি ফুটে ফুল হয়… পারবেন নির্দিষ্ট সময়ের আগে কলি কে ফুলে পরিণত করতে? পারবেন না… আমি তাকে ভালবাসি বললাম, সে ফিরিয়ে দিলো… সব শেষ হয়ে গেল?? অপেক্ষা করেন কলি ঠিক সময়েই ফুটবে… বিমান মাটিতে নিরাপদ… কিন্তু এটাকে কি মাটিতে রাখার জন্য করা হয়েছে? জীবনে কিছু পেতে হলে ঝুকি নিতেই হবে… যদি আপনি ঝুকি না নেন, ঝুকি আপনাকে নিয়ে নেবে… cindrella এর গল্প মনে আছে?? মিষ্টি কুমড়া গাড়িতে পরিণত হয়?? জীর্ণ ময়লা পোশাক সুন্দর হয়ে যায়?? আবার রাত ১২ টার পর সব আগের মত হয়ে যায়?? কেন এমন করা হয়েছিল?? এরকম না হলেও তো পারতো?? রুপকথার গল্পই তো ছিল?? তবে কেন এমন হল?? এটা এই জন্যই করা হয়েছে, আমাদের বোঝানো হয়েছে স্বপ্নের ও সীমাবদ্ধতা আছে… জেসমিন কেন আলাদিনের প্রেমে পড়েছিল?? আমাদের বোঝাতে হৃদয় যা চায়, তা চায় ই… তা ভালো কি খারাপ কোন বিষয় ই না… hey, why u r crying?? get up !! মুছে ফেলুন চোখের পানি… যেটা নিজেকে পাবার যোগ্য বলে মনে করেন… সেটার জন্য যুদ্ধ করেন, অন্য কাউকে নিতে দেবেন না… its ur dream, u r the only owner of it… just focus on it n start moving…. n grab ur dreams… ভালবাসা কেউ এসে দিয়ে যাবে না… আপনাকেই জিতে নিতে হবে… শেষ কথা এটাই বলবো… Goal post এ goal keeper থাকবেই তার মানে এই না আপনি goal দিতে পারবেন না..

সুন্দর হবার কিছু টিপস:

                                                          ছেলে এবং মেয়ে সবার জন্য                              আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু সৌন্দর্য্য টিপস। শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন। কাজেই পড়ুন > কাজে লাগান > জানিয়ে দিন পৃথিবীকে আপনিও পারে সব জয় করতে।


টিপস:- ১

যতটা পারে রোদ থেকে বাঁচুন। ছাতা এবং সানগ্লাস ব্যবহার করুন।যখনই বাহিরে যাবেন সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।

টিপস:-২

যখনই সুইমিং পুল, সমুদ্রের ধারে বা বরফ পড়ে এমন জায়গায় যাবেন, তখনই সান স্ক্রিন লাগাবেন। কারণ জল বা বরফে সূর্যরশ্মি বেশি প্রফলিত হয়।

টিপস:- ৩

তিল বেটে নিন অথবা গুড়ো করে নিন। এতে সামান্য জল মিশিয়ে ছেঁকে নিন। একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।

টিপস:- ৪

ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য দই লাগান মুখে। মিনিট কুড়ি রাখুন। তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।

টিপস:- ৫

নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেললেও ত্বক ফর্সা হয়।

টিপস:- ৬

যদি আপনার অয়েলি স্কিন হয় তা হলে ত্বক আরো উজ্জল ও আরো ফর্সা করার জন্য নিন্মলিখিত পদ্ধতি অনুকরণ করুনঃ

লেবুর রস আর ডিমের ডিমের সাদা অংশ সম পরিমাণে মেশান। তা মুখে লাগিয়ে রাখুন কুড়ি মিনিট এবং পরে ধুয়ে ফেলুন।

টিপস:- ৭

সারা গায়ের রং উজ্জল করতে বেসন, দই আর সামান্য হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। স্নানের সময় সাবানের বদলে এটি ব্যবহার করুন নিয়মিত।

টিপস:- ৮

অনেক সময় হাত, পা, হাঁটু, কনুই কালো হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে আধ কাপ পেঁপের শাঁস, এক-চামচ তরমুজের রস, এক-চামচ লেবুর রস, আধখানা ডিমের সাদা অংশ, এক-চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। যেখানে প্রয়োজন এই মিশ্রণটি লাগান। শুকোতে দিন, তারপর ধুয়ে ফেলুন।

টিপস:- ৯

যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, দু চা-চামচ কাঁচা দুধ, দু চা-চামচ আলুর রস ঠান্ডা করে এটি ব্যবহার করুন ক্লেনজার হিসেবে।

টিপস:- ১০

শুষ্ক ত্বকের ক্ষেত্রে চন্দন, মালাই আর সামান্য হলুদ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ত্বক আরো উজ্জল এবং আরো ফর্সা হবে।

টিপস:- ১১

এক চিমটে জাফরান, কাঁচা দুধে মিশিয়ে মুখে লাগান প্রত্যেকদিন। পনেরো দিন ধরে।

টিপস:- ১২

যাঁদের ত্বক তৈলাক্ত তাঁরা মুগের ডাল গুড়ো করে সামান্য জলে মিশিয়ে প্রত্যেক সপ্তাহে একদিন করে মুখ স্ক্রাব করুন। কারণ ত্বকের উপরে মরা কোষের পরত জমে মুখের ত্বক কালো দেখায়।

টিপস:- ১৩

তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীরা আরেকভাবে ফর্সা হতে পারেন। এক চা-চামচ কমলালেবুর শুকনো খোসা গুড়ো, এক চা-চামচ মেথি গুড়ো, ও কমলালেবুর রস দিয়ে মেখে নিন। এই মিশ্রণ মুখে ও গলায় লাগান। পরে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

টিপস:- ১৪

আধ টুকরো পাকা কলা নিন। ভাল ভাবে চটকে নিয়ে এতে কয়েক ফোঁটা শসার রস মেশান। এরপর মুখে লাগান প্রায় আধা ঘন্টার মত। ঠান্তা জলে ধুয়ে ফেলুন।

টিপস:- ১৫

যাঁদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা এক চা-চামচ লাল মুসূর ডাল গুড়ো রাতভর দুধে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর মুখে ও গলায় মাখুন। বিশ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন।

টিপস:- ১৬

মেওয়া আর দুধ একসঙ্গে বেটে নিন। রোজ দু মিনিট করে এই মিশ্রণ মুখে ও গায়ে মাসাজ করুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন শীতল জলে।

টিপস:- ১৭

সারা গায়ের ত্বক উজ্জল করতে বেসন ও খাঁটি সরষের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে স্নানের আগে সারা গায়ে মেখে নিন। মাখানো আবস্থায় আধ ঘন্টা রেখে স্নান করে ফেলুন।

টিপস:- ১৮

মধু আর কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো। মধু যখন আপনার ত্বক উজ্জল করবে, লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুন ত্বককে করবে আরও ফর্সা।

টিপস:- ১৯

লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক ফর্সা লোকেরও ঠোঁটের রং কালচে। কিন্তু সে জন্য কিছুমাত্র নিরাশ হবেন না। কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস, মধু ও মাসাজ ক্রীম মিশিয়ে দিনে দু’বার ঠোঁটে মাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাবেন। তবে ব্যবহারটা নিয়মিত ও নিষ্ঠার সাথে করতে হবে। এভাবে চোখের নিচের কালিও অপসারিত হবে।

টিপস:- ২০

হাতের কনুই, হাটু, পায়ের পাতার ত্বক কালো হলে খুব খারাপ দেখায়। কালো ছোপ পড়ে, চামড়া শক্ত হয়ে যায়। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে দু-চমচ লবন, দু-চামচ চিনি আর এক চামচ খাবার সোডা একটা কাঁচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিন। প্রতিদিন পাতিলেবুর রস ও শসার রস বোতল থেকে অথবা মিশ্রণটি বের করে মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এবার কালো হয়ে যাওয়া অংশে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট। এরপর ভাল করে জল দিয়ে ধুয়ে সামান্য ক্রিম দিয়ে মাসাজ করে নিন।

বিয়ের কনে দেখতে যাওয়ার ১টি অতি দরকারি টিপস

বিবাহযোগ্য ভাইয়েরা আমার এবং আপুরা যারা ভাইয়ের জন্য ভালো মেয়ে খুজছেন এবং আন্টিরা যারা ছেলের জন্য ভালো একটি পুত্রবধু খুজছেন, তাদের জন্য অতি দরকারী ১ টি টিপস।

সাধারনত মা-রা তাদের ছেলের জন্য লক্ষী টাইপ মেয়ে পছন্দ করে। মেয়েকে দেখতে যেয়ে তারা আগেকার নিয়মে মেয়েকে নানা প্রশ্ন করে। এটা আসলে মেয়েটার জন্য চরম বিরক্তিকর।
আপনারা কিন্তু মেয়েকে কোন প্রশ্ন না করেও বুঝতে পারেন, মেয়ে কিরকম।
আপনারা যখন মেয়েকে দেখবেন, তখন বলবেন, বাহ মা, তোমার মোবাইল সেটটা তো খুব সুন্দর। একটু দেখি। সেটটি পাওয়ার পর স্পীড ডায়ালের ১-৫ পর্যন্ত কল করুন এবং অপর প্রান্তের সম্বোধন শুনুন। আমার বিশ্বাস এর ভিতরে আপনি "জান, এই অসময়ে কল দিলা, বউ আজ যে অনেক আগেই রাত হলো" এরকম টাইপ কথা শুনতে পাবেন।

এখন আপনার ইচ্ছা, আপনি কার সাথে আপনার ছেলের বিয়ে দিবেন।

প্লীজ, মেয়ের মা-কে এই কথা বলতে যাবেন না। প্রেম-ভালোবাসা তো আমরাও করি।

প্রেম সহায়ক টিপস

ভালবাসা কি? ….

লক্ষিটি...............

যখন ভালবাসা তোমার কাছে অজানা,

তখন তুমি বুঝবে না সুখ কি..!

যখন তুমি কাউকে ভালবাসবে,

তখন বুঝবে ব্যাথা কি..!!

যখন তুমি ভালবাসা হারিয়ে ফেলবে,

তখন তুমি বুঝবে জীবন কি…!!!
ট্যাগসমূহ :যখন তুমি ভালবাসা হারিয়ে ফেলবে, যখন ভালবাসা তোমার কাছে অজানা

রোমান্টিকতায় মেতে ওঠার ৬০ টিপস

                                           রোমান্টিকতায় মেতে ওঠার ৬০ টিপস - বাঁধ ভাঙার আওয়াজ                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                        আজকের ব্যস্ত এ জীবনে সময়ের টানাপড়েনে দু'দন্ড- অবসর মেলা ভার। আর এ কারণেই দম্পতি কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকা জুটিরা যখনই অবসর পান একসঙ্গে সময় কাটানোটাই তাদের কাছে মুখ্য হয়ে দাড়ায়। কিন্তু রোমান্টিকতায় ভরপুর সময় কাটানোর উপায় কি? একঘেয়ে হয়ে গেছে নিত্যকার কাজকর্ম? ভিন্ন কিছুর জন্য আকুলি-বিকুলি করছে মন কিন্তু আইডিয়া আসছে না কি করবেন?

বছর জুড়ে রোমান্টিক সময় কাটানোর জন্য নিচের ৬০টি আইডিয়া দেয়া হলো। সময় ও সঙ্গতি অনুযায়ী এগুলোর যে কোনোটি থেকে বেছে নিন অথবা তৈরি করুন নতুন কোনো আইডিয়া আপনাদের দুজনের জন্য।

আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে...

১. ড্রয়িং রুম, বুক শেলফ, ওয়ার্ডরোব কিংবা গারাজ সাফসুতরো করতে পারেন। এসব কাজ করা কোনো ব্যাপার নয় যদি দুজন একসঙ্গে করা যায়।

২. এক্সারসাইজ করতে পারেন। চলে যান কোনো সুইমিং কাবে সাতার কাটতে কিংবা স্রেফ বৃষ্টিতে হাটাহাটি করেও উপভোগ করতে পারেন সময়।

৩. ম্যারাথন মুভি দেখতে বসে যান। আশপাশের ভিডিও শপ থেকে একগাদা মুভি আনুন, সেই সঙ্গে খাবার-দাবার। সারাটা দিন মুভি ক্রিটিক হিসেবেই কাটিয়ে দিন।

৪. কোনো একটা আর্ট গ্যালারি ঘুরে আসুন। আপনার এলাকায় বা এর আশপাশে হচ্ছে এমন কোনো একজিবিশন ঘুরে দেখুন দুজন।

৫. সময়কে পিছিয়ে নিন, ঘুরে আসুন মিউজিয়ামে। অনেক প্রত্নতাত্তিক জায়গা আছে যেগুলো কেবল দর্শনীয় হিসেবেই খ্যাত নয় বরং সেখানে ঘুরে কিছু শেখাও সম্ভব।

৬. দুজনের স্মৃতি শক্তির উন্নতি ঘটাতে পারেন। অনলাইনে মেমোরি টেস্টের বিভিন্ন প্রোগ্রাম থাকে। দিন জুড়ে দুজন দুজনার মনে রাখার ক্ষমতা যাচাই করতে পারেন।

৭. নিজেদের আবিষ্কার করুন। বইয়ের দোকান কিংবা ইন্টারনেটে আজকাল অনেক ধরনের পারসোনাল প্রোফাইল টুলস পাওয়া যায় যেগুলো আপনাদের ব্যক্তিত্যের ধরন, আপনাদের আইকিউ অথবা আপনাদের রিলেশনশিপ স্টাইল খুজে পেতে সাহায্য করবে।

৮. কিছু তৈরি করতে পারেন। হতে পারে একটা টি-টেবিল, কোনো শেলফ, পটারি ডিশ, ফাওয়ার ভাস, চেহারার ভাস্কর্য, ক্যান্ডল ইত্যাদি। ক্রাফট শপে গেলে এ ধরনের শত শত আইডিয়া পাবেন।

৯. ফুটবল বা ক্রিকেট খেলা দেখে আসতে পারেন, যদিও খেলাধুলা খুব একটা ধাতে সয় না আপনার তবু পরিবেশের একটা প্রভাব তো আছে। যাওয়ার আগে পত্রিকার পাতায় ফিকশ্চার লিস্ট দেখে নিন।

১০. সন্ধ্যাটা নিজেদের ব্যাপক পছন্দের আইটেম দিয়ে সাজান। টিভি প্রোগ্রামের তালিকায় চোখ বুলিয়ে নিন আর বিনোদনে ভরপুর একটা রাত তৈরি করুন।



মেঘের কোলে রোদ হেসেছে ...?

১১. দুজন মিলে হাটতে বেরুতে পারেন যে কোনো জায়গায়।

১২. হাইকিংয়ে বের হতে পারেন। হাইকিং হলো পায়ে হেটে দীর্ঘ পথ ভ্রমণ। আশপাশে কোনো পাহাড়ি পথ থাকলে দুজনে হাটা ধরুন, দেখুন কান্ত হয়ে কে আগে বসে পড়ে।

১৩. অভ্যাস থাকলে সাইকেল রাইডিংয়েও বেরিয়ে পড়তে পারেন দুজনে। হাটার মতো সাইকেলও এনার্জিটিক ও চমৎকার। হাটা বা সাইকেল দুই ক্ষেত্রেই মানসিক চাঙ্গা ভাবের সঙ্গে সঙ্গে আপনার স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে।

১৪. বোট ভাড়া করতে পারেন। নৌকা বাইতে বাইতে নদী বা লেকের এলোমেলো হাওয়ায় চুল উড়িয়ে একটা রোমান্টিক নৌকা ভ্রমণ সেরে ফেলতে পারেন।

১৫. পার্কে ঘুরে আসুন। দোলনায় দোল খেয়ে সময় কাটাতে পারেন বা খেলতে পারেন টেনিস।

১৬. রিকশা করে ঘুরতে অনেকেরই পছন্দ। লম্বা খোলা রাস্তায় ঘণ্টা চুক্তিতে রিকশা ভাড়া করে বেরিয়ে পড়–ন আজানার উদ্দেশে।

১৭. গ্রামের বাড়িতে বেড়িয়ে আসুন। আপনার নিজের মায়ার বাধনে বাধা নিড়ে ফিরে কিছুটা প্রেরণা নিয়ে আসুন নিজের মধ্যে।

১৮. নিজেদের পশুসুলভ প্রবৃত্তিকে মেনে নিয়েই ঘুরে আসুন চিড়িয়াখানা বা কোনো বড় ফার্ম হাউসে। পার্কের এদিক ওদিক ঘোরার সময় রিলাক্স থাকুন। আর মাকড়শা কিংবা সাপকে যদি আপনি অছন্দ করেন তবে বানরের খাচার কাছে গিয়েও কাটাতে পারেন সময়।

১৯. পিকনিকের কথা ভুলবেন না। ওপরের আইডিয়াগুলোকে আরো আনন্দদায়ক করে তুলতে সঙ্গে মজার মজার খাবার নিতে ভুলবেন না কিন্তু।



সপ্তাহ শেষ, কি করা যায়?

২০. নিজের শহর থেকে বের হয়ে ঘুরে আসতে পারেন আশপাশের কোনো শহর বা গ্রামাঞ্চল।

২১. বেড়িয়ে আসতে পারেন আত্মীয় বা বন্ধু-বান্ধবের বাসায়। ভিন্ন অঞ্চলের মানুষজনদের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। তারা যদি রাতে আপনাদের থাকার ব্যবস্থা না করতে পারে সে ক্ষেত্রে নিজেদের থাকা আর সকালের ব্রেকফাস্টের ব্যবস্থা নিজেরাই করুন।

২২. কোনো হেলথ কাবে নিজেদের পুরো সময়টা ব্যয় করতে পারেন।

২৩. আপনাদের বাসার যে কোনো একটি রুম বেছে নিয়ে সেটিকে ঢেলে সাজাতে পারেন।

২৪. পুরো বাসাটাকে একেবারে ঝেড়েপুছে ফেলুন কিংবা বাগানটিকে নতুন কোনো শেপ দিতে পারেন।



বাচ্চারা এখন বিছানায়... তো?

২৫. খেলাধুলা করতে পারেন, হতে পারে সেটা ক্যারম, কমপিউটার গেমস, কার্ডের গেমস বা কোন দুষ্টুমি খেলা...

২৬. মাথা খাটানোর কাজে সময় কাটাতে পারেন, জিগস পাজল, ক্রস ওয়ার্ড বা কুইজ বুক। আপনাদের আইকিউর ধারটা কার কেমন সেটা পরখ করে দেখুন।

২৭. নিজেদের মধ্যে কিছুটা বাড়তি প্রশ্রয় দিতে পারেন, আপনার পার্টনারকে হালকা মাসাজ, ম্যানিকিউর বা প্যাডিকিউর দিন। আমাদের সবারই কিছু সময় বাড়তি প্রশ্রয়ের দরকার হয়।

২৮. আপনাদের রুচির সঙ্গে ম্যাচ করে কোনো ফিল্ম ভাড়া করে আনতে পারেন, হতে পারে সেটা কমেডি, কান্নাকাটি, রোমান্টিক বা হরর মুভি।

২৯. তারা গুনতে থাকুন। বাগানে বা ছাদে শুয়ে পড়–ন, দেখুন নক্ষত্র রাজিকে চিনতে পারেন কি না।

৩০. ইচ্ছামতো খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

৩১. দুজনে মিলে রোমান্টিক একটা ডিনার উপভোগ করতে পারেন, মোমবাতিগুলো জ্বালান, হালকা মিউজিক ছেড়ে দিন, দামি ক্রোকারিজ বের করে ফেলুন। হাজার হোক সময়টাকে ভোগ করার একটা অজুহাত চাচ্ছেন আপনারা।

৩২. বাগানে বা ছাদে বসেই পিকনিক সারতে পারেন।

৩৩. সোফা বা ইজি চেয়ারগুলোকে টেনে বাইরে আনুন। দুই কাপ হট চকোলেট নিয়ে আরাম করে সময় কাটান দুজনে।

৩৪. দুজনে মিলে একই বই বা গল্প পড়–ন, এরপর বইটি সম্পর্কে দুজনের নোট তুলনা করতে পারেন।

৩৫. পুরনো ফটো অ্যালবামগুলো নিয়ে বসুন। রাতটা উপভোগ করতে পারেন নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হয়ে। বা এর সঙ্গে নিজেদের আরো সম্পৃক্ত হতে চাইলে আপনাদের পোরট্রেইটগুলোকেই বেছে নেন না কেন?

৩৬. দুজন মিলে নতুন কোনো রেসিপি তৈরির চেষ্টা করতে পারেন। জিভের গোড়ায় থাই, ইনডিয়ান, চায়নিজ যেটাই চান তার একটা স্বাদ দেয়ার চেষ্টা করতে পারেন।

৩৭. দুজনে মিলে ল্যাঙ্গুয়েজ প্র্যাকটিস করতে পারেন। বাংলা, ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ যে কোনো ভাষাই হতে পারে সেটা।

৩৮. ইন্টারনেটে শপিং করতে পারেন। আর এটা দিয়ে দুজনেই কিন্তু পারেন দুজনকে সারপ্রাইজ দিতে। অনলাইনে জিনিসটা কিনুন তারপর অপেক্ষা করুন সেটা পৌছানোর জন্য।

৩৯. দুজন মিলে একটা কবিতা বা গল্প লিখতে পারেন, নিজেদের মধ্যে সুরের মুর্ছনা অনুভব করলে লিখে ফেলতে পারেন একটা গানও।



বিকেলটা বাইরে কাটাতে চাইছেন?

৪০. থিয়েটারে চলে যান।

৪১. কিছুক্ষণ এক্সারসাইজ করুন। যেতে পারেন জিমে কিংবা সুইমিংপুলে সাতার কাটতে অথবা ব্যাডমিন্টন বা স্কোয়াশ খেলতে পারেন।

৪২. আজকাল আশপাশে অনেক বোলিং কাব হয়েছে। যোগ দিতে পারেন আপনাদের কাছাকাছি কোনো বোলিং কাবে।

৪৩. শহরের কোথাও কনসার্ট হচ্ছে কি? কিংবা গজলের আসর? ভিন্নধারা কিছু উপভোগ করতে বেরিয়ে পড়ুন দুজনে।

৪৪. আলসেমিতে ভরা একটা ডিনার সারতে পারেন। এটা হতে পারে কম দামি ও আনন্দদায়ক কিংবা গাম্ভীর্যপূর্ণ পরিবেশে। বাধাহীন কথোপকথনের এ সুযোগ উপভোগ করুন।

৪৫. চলে যান সিনেমা হলে। পেছনের সারির সিট দখল করে সাম্প্রতিক কোনো ব্লক বাস্টার মুভি উপভোগ করুন। দেখুন আপনার এলাকায় কি মুভি চলছে।




হাতে সময় মাত্র এক ঘণ্টা?

৪৬. কথার বদলে বালিশ দিয়েই একটা ফাইট হয়ে যাক। আরো ভালোবাসার জন্য কাতর হয়ে পড়েছে মন? নিজেদের মধ্যে খানিকটা ভালোবাসার স্পর্শ হলে মন্দ কি?

৪৭. সাবানের ফেনায় ভরপুর একটা গোসল সেরে ফেলুন।

৪৮. সকালের নাশতা হোক আর যা-ই হোক, বিছানাতেই সেটা সেরে ফেলুন।

৪৯. হাতে যখন সময় কম, তাহলে প্ল্যান করে ফেলুন, পুরো বিকালটা যখন পাবেন নিজেদের হাতের মুঠোয় কি করবেন।

৫০. আপনাদের পারিবারিক বংশতালিকা নিয়ে গবেষণা শুরু করতে পারেন, এরপর ঘণ্টা খানেক সময় হাতে পেলেই তাতে নতুন করে কিছু আইটেম যোগ করুন।

৫১. একটা কেক বা এমন কিছু তৈরি করুন যা দুজন মিলে একসঙ্গে খেতে ভালো লাগবে।

৫২. কোন ফিটনেস ভিডিও চালিয়ে দিয়ে দুজনে অ্যারোবিকস, পাইলেটস বা যোগব্যায়াম প্র্যাকটিস করতে পারেন।

৫৩. অনলাইন কুইজ সেরে ফেলতে পারেন এক ঘণ্টায়।



রোমান্টিকতার কিছু ধরণ :

৫৪. বলুন, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আই লাভ ইউ।

৫৫. একবার আলিঙ্গনে বাধুন নিজেদের।

৫৬. ভালোবাসার একটা নোট ছেড়ে যেতে পারেন ব্রিফকেসের ওপর বা টিভি স্ক্রিনে। কিংবা রেডিওতে লাভসং রিকোয়েস্ট করতে পারেন।

৫৭. একটি চুমো দিতে পারেন বা ভয়ঙ্কর রকমের প্রণয়-চাপল্যও প্রকাশ করতে পারেন।

৫৮. ফুল দিন।

৫৯. যোগাযোগ রাখুন। যখন দুজনে আলাদা আছেন মেসেজ, ই-মেইল কিংবা ফোনে তার খবর নিন।

৬০. লিপস্টিক দিয়ে আয়না বা অন্ধকারে ভেসে থাকে এমন চক দিয়ে দেয়ালে লিখতে পারেন 'আই লাভ ইউ'।

ভ্যালেন্টাইনস ডে উপলক্ষে অন্যরকম মজার টিপস

প্রিয় ভাইগণ:
মেয়ে পটানোতে যারা আন এক্সপার্ট তাদের কোন টেনশন করার দরকার নাই ।এসে গেছে যুগান্তকারী ভার্চুয়াল লাভগুরুর মেয়ে পটানোর ডিজিটাল তরিকা।এই ডিজিটাল তরিকায় লাভগুরু বিজ্ঞানী নিউটনের ৩য় সূত্রের বিয়াপক প্রয়োগ করেছেন।

তরিকা গুলো হচ্ছেঃ

তরিকা ১.
প্রথমে যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুন।যখন মেয়েটি আপনার দিকে তাকাবে তখন মেয়েটিকে ইশারা করুন যে ওর গালে কিছু একটা আছে।যখন মেয়েটি তার গাল স্পর্শ করতে যাবে ঠিক তখনই ইশারায় আবার বলুন এই গালে না ঐ গালে।এটা এক অভিনব প্রক্রিয়া।যা নাই ভরসা বাবার তরিকায় পুইলা স্থান নিয়েছে।
নিশ্চিত থাকেন মেয়েটি ওর গাল স্পর্শ করুকবা না করুকআপনার গালে ঠিকই পাঁচ আংগুল স্পর্শ করবে ।

তরিকা ২.
মেয়েটির সাথে ঐ টপিক নিয়ে কথা বলুন যা মেয়েটি পছন্দ করে ।এতে করে আপনার সাথে বহুক্ষণ টাইম পাস করবে ।

সাবধান এমন কোন টপিক নিয়া কথা বলবেন না,যেটাই আবার আপনি বোবা হয়ে থাকেন ।তাহলে কিন্তু শ্রোতা হয়ে শুনতেই হবে । 

তরিকা ৩.
মেয়েদের সাথে ওদের সম্পর্কে বেশী কথা বলুন।এতে করে মেয়েরা ভাববে যে আপনি ওর প্রতি দূর্বল।

এক্ষেত্রে আবার অনেকে ইন-ডাইরেক্টলি প্রপোজ করে বসে।ভুলেও এই কাজ করবেন না ।

তরিকা ৪.
যদি মেয়েদের পটাতে চান তাহলে মেয়েটির পাশে যাওয়ার চেষ্টা করুন,মেয়েটিকে পিছু নিন।দেখুন কই যায়।তাকে লক্ষ্য করতে থাকুন।কিছুদিন করার পর আর করবেন না।দেখবেন মেয়েটি আপনাকে মিস করছে।

সাবধানে পিছু নিবেন।যদি ধরা পরেন তাহলে কিন্তু জামিন নাই ।

তরিকা ৫.
মেয়েরা দলবদ্ব থাকলে পটাতে নাকি সুবিধা হয়।সুতরাং যে মেয়েটিকে পটাতে চান তাকে এট্রাক্ট করার মত কিছু করার চেষ্টা করুন ।

এমন কিছু করিয়েন না যাতে পাড়ার বড় ভাইদের কাছ থেকে দাবড়ানি খাওয়া লাগে ।

তরিকা ৬.
সবসময় মেয়েদের চোখে চোখ রেখে কথা বলবেন।এদিক ওদিক তাকিয়ে কথা বললে তারা মনে করে,তার সাথে আপনার কথা বলার তেমন কোন আগ্রহ নেই।

এমন ভাবে তাকাইয়েন না যেন জীবনেও মেয়ে মানুষ দেখেন নাই।  

তরিকা ৭.
যখনই কোন মেয়ের সাথে দেখা করবেন যত কষ্টই হোক এক গাল হাসি দিবেন ।  

৩২ টা দাঁত বাহির করে হাসবেন না।ও দাঁত মেজে তারপর হাসি দিয়েন।

তরিকা ৮.
সদা সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন।

সাহায্য করতে গিয়া আবার যেন আপনারই কোন কারও সাহায্য না নেয়া লাগে।

তরিকা ৯.
মেয়েরা বার্থ ডে,ভালবাসা দিবস এসব প্রেম বিষয়ক বিশেষ দিন গুলোর ব্যাপারে অতি মাত্রায় সিরিয়াস।তাই তাদের বার্থ ডে মনে রাখবেন।আর আন-কমন কিছু গিফট দেয়ার চেষ্টা করবেন।যদি না পারেন একটা লাল গোলাপ নিয়া রোমিও স্টাইলে উইশ করবেন ।

নিজের নাম ভুলে যান অসুবিধা নাই তবু ও বার্থে ডে ভুইলেন না।দরকার পরলে মোবাইলে রিমাইন্ডার দিয়ে রাখবেন।


তরিকা ১০.
কোন সময় রাগ করবেন না।মনে রাখবেন রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন ।

মেয়েরা অনেক সময়ই আপনাকে টেস্ট করতে চাইবে।তাই রাগবেন না।মাথা ঠান্ডা রাখিবেন।

এই হল লাভগুরুর ডিজিটাল তরিকা।বাস্তব জীবনে ধরা না খাইতে চাইলে প্রয়োগ কইরেন।মেয়ে পটানোর সময় লাভগুরুর দোয়া অবশ্যই আপনাদের পাশে বিরাজমান থাকবে ।তবে মেয়ে পটানো আর খাল কেটে কুমির আনা সমান কথা ।

হ্যাপি পটানিং:

বিঃদ্রঃ ইহা একটি রম্য পোস্ট মাত্র।আপনি তরিকা প্রয়োগে ব্যর্থ হলে লেখক দায়ী নহে!!!

যারা আমার আরেকটি নতুন পোস্ট পড়েননি তারা এখান থেকে পড়তে পারেন
একা একা লাগে ভ্যালেন্টাইনস ডে তে ? গার্লফ্রেন্ড নেই ? তাহলে দেখুন তো এই টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারেন কিনা !

ইতিহাস মনে রেখো আমার কবিতা

ইতিহাস, তুমি লিখে রাখো
আজ আমি শুধু আমি
উপহার দিলাম তোমায়, উপহার দিলাম
পৃথিবীর সব মানুষকে।

আমি দিতে জানি
আমি নিতে জানি না
আমি বলতে জানি
আমি শুনতে জানি না।
আমি বিধাতা নই, আমি
সৃষ্টির সেরা মানুষ পৃথিবীর।

ভালবাসা দিলাম
মন, হৃদয়, দেহ
স্বপ্ন দিলাম, কান্না দিলাম
হাসি দিলাম, ঘটনা দিলাম
ঋতৃ বৈচিত্র দিলাম
জন্ম দিলাম মৃত্য দিলাম।

সম্পর্ক গড়া দিলাম
সম্পর্ক ভাঙগা দিলাম।

মাতৃত্ব দিলাম, বিধবা দিলাম
পিতা হইবার আনন্দ দিলাম,
প্রেমিক প্রেমিকার মনে নতুন
বাসনা দিলাম, সহবাস দিলাম
কোটি কোটি মানব আর মানবীর
দ্বারা।

রাত শেষ প্রহর বাদ দিলাম
নতুন সকাল নতুন সূর্য,
নতুন মুখ, নতুন সুখ
নতুন অভিঞ্জতা দিলাম নব
বিবাহিতদের।

কুয়াশা, ভোর, শুকনো পাতা
রক্ত, চোখের পানি সবি সবি
দিলাম তোমাদের।

কিন্তু আমার ভালবাসা দিলাম
আমার মনের মানুষকে।
সারা জীবন তার, আর আমার

বন্ধুরা তোমারা সব নিয়েছো
সবকিছু দিলাম ১২/১২/১২ তে
বিনিময়ে আমাকে দোয়া দিয়ো
ভালবাসা দিয়ো।

ইতিহাস তুমি সব লিখে রেখো
তোমার বুখে ১২/১২/১২ শুভেচ্ছাসহ

শীতে ত্বকের যত্নে মনোযোগী হন

শরতের শেষেই এবার শীতের আমেজ চলে এসেছে। সেই সাথে শুরু হয়ে গেছে ত্বকের নানা সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু করতে পারেন ত্বকের বাড়তি যত্ন। শীতের শুষ্কতায় ত্বককে মসৃন ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল করতে নীচের বিষয়গুলো ফলো করতে পারেন।



ত্বককে ময়শ্চারাইজ করুন:

শীতে ত্বকের যত্নে প্রথমেই একটি ভালো ময়শ্চারাইজার বেছে নিন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সম্বৃদ্ধ ময়শ্চারাইজার কিনে ব্যাবহার করতে পারেন।তাতে করে ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতা বজায় থাকবে। তকের ধরণ অনুযয়ী ব্যাবহারের কমবেশী হতে পারে।যতবার তবক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ প্রানবন্ত ও সাস্থোজ্জ্বল থাকবে।



সানস্ক্রিন ব্যবহার:



শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজনীতা নেই এমন ভাবনাটা মোটেই ঠিক নয়। শীতকালেও বাইরে বের হবার ৩০ ‍মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহারের প্রয়োজন রয়েছে। কারন শীতেও সূর্যের প্রখরতা অনেক সময় আপনার ত্বকের উজ্জলতা কেড়ে নিতে পারে।



আদ্রতা বজায় রাখুন:

শীতকালে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে মাঝে মাঝেই মুখে পানির ঝাপটা দিন।আলতো করে নরম সুতি কাপর দিয়ে মুখ মুছে নিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।ত্বক একেবাওে শুস্ক হতে দিতে না চাইলে উইন্টার গার্ড জেল ব্যাবহার করতে পারেন।ত্বকের ম্যাসাজ খবই গুরুত্ব বহন করে।

অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন:

গোসলের সময় আরাম অনূভব হলেও অতি গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ, অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, ফলিক ত্বককে আদ্র রাখতে সহায়তা করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোটা বাদাম তেল দিয়ে নিতে পারেন। ত্বককে আদ্র এবং মসৃন করতে এপ্রকৃয়ার জুড়ি নেই।

ভেজা ত্বকে পরিচর্যা করুন:

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা ‍অবস্থায় ময়শ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকবে।ভেজা ত্বকে লোশন ব্যাবহারে বেশী সময় পর্যন্ত আদ্রতা বজায় থাকে। ত্বকে ফাটল রোধে সহায়তা করে।



ঠোঁটের পরিচর্যা:

আমরা অনেকেই জ্বিভ দিয়ে ঠোট ভিজিয়ে রাখাকে বাল মনে কওে থাকি। কখনোই ‍জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিৎ নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সাথে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনোই ফেটে যাবে না। লিপ জেল ব্যাবহার করা যেতে পারে। তবে অলিভ ওয়েল ও মধু মিশ্রন সর্বোতকৃষ্ট ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধক।



মেকআপ করার সময়:

মেকআপ করার সময় লিকুইড ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ক্ষতিকর। শীতে ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন।



চুলের যত্ন:

শীতকালে কখনোই ভেজা চুলে বের হওয়া উচিৎ নয়। এতে করে চুলের আদ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায় এবং ঝরে যায়।সাস্থোজ্জল চুলের জন্য গোসলের পর চুল ছেড়ে রাখতে হবে, শুকনো চুলে তেল ব্যাবহার করুন। সাবান স্যাম্পু ব্যাবহার কমিয়ে দিন। প্রতিবার স্যাম্পুর সাথে কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন। দিনে দুবার চুল আচরে নিন।
হ্যাট পরুন:

চুল এবং মাথার তালুর আদ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।কারন টাইট হ্যাট চুল ভাঙতে পারে।

হাত ও পায়ের যত্ন:



 হাত এবং পায়ের আদ্রতা ধরে রাখতে যতবার প্রয়োজন ততবার লোশন বা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন।দিনে কমপক্ষে ৪-৫ বার হাত পা ভালোভাবে ভিজিয়ে মুছে ফেলুন। প্রতিবার ধোয়ার পর লোশন ম্যাসাজ করা উত্তম।( (রফিক স্যার))
প্রিয় ভাইগণ মেয়ে পটানোতে যারা আন এক্সপার্ট তাদের কোন টেনশন করার দরকার নাই ।এসে গেছে যুগান্তকারী ভার্চুয়াল লাভগুরুর মেয়ে পটানোর ডিজিটাল তরিকা।এই ডিজিটাল তরিকায় লাভগুরু বিজ্ঞানী নিউটনের ৩য় সূত্রের বিয়াপক প্রয়োগ করেছেন।

তরিকা গুলো হচ্ছেঃ

তরিকা ১. প্রথমে যে মেয়েটিকে পছন্দ করেন তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকুন।যখন মেয়েটি আপনার দিকে তাকাবে তখন মেয়েটিকে ইশারা করুন যে ওর গালে কিছু একটা আছে।যখন মেয়েটি তার গাল স্পর্শ করতে যাবে ঠিক তখনই ইশারায় আবার বলুন এই গালে না ঐ গালে।এটা এক অভিনব প্রক্রিয়া।যা নাই ভরসা বাবার তরিকায় পুইলা স্থান নিয়েছে।

নিশ্চিত থাকেন মেয়েটি ওর গাল স্পর্শ করুক বা না করুক আপনার গালে ঠিকই পাঁচ আংগুল স্পর্শ করবে ।

তরিকা ২. মেয়েটির সাথে ঐ টপিক নিয়ে কথা বলুন যা মেয়েটি পছন্দ করে ।এতে করে আপনার সাথে বহুক্ষণ টাইম পাস করবে ।

সাবধান এমন কোন টপিক নিয়া কথা বলবেন না,যেটাই আবার আপনি বোবা হয়ে থাকেন ।তাহলে কিন্তু শ্রোতা হয়ে শুনতেই হবে । :-S

তরিকা ৩. মেয়েদের সাথে ওদের সম্পর্কে বেশী কথা বলুন।এতে করে মেয়েরা ভাববে যে আপনি ওর প্রতি দূর্বল।

এক্ষেত্রে আবার অনেকে ইন-ডাইরেক্টলি প্রপোজ করে বসে।ভুলেও এই কাজ করবেন না ।

তরিকা ৪. যদি মেয়েদের পটাতে চান তাহলে মেয়েটির পাশে যাওয়ার চেষ্টা করুন,মেয়েটিকে পিছু নিন।দেখুন কই যায়।তাকে লক্ষ্য করতে থাকুন।কিছুদিন করার পর আর করবেন না।দেখবেন মেয়েটি আপনাকে মিস করছে।

সাবধানে পিছু নিবেন।যদি ধরা পরেন তাহলে কিন্তু জামিন নাই ।

তরিকা ৫. মেয়েরা দলবদ্ব থাকলে পটাতে নাকি সুবিধা হয়।সুতরাং যে মেয়েটিকে পটাতে চান তাকে এট্রাক্ট করার মত কিছু করার চেষ্টা করুন ।

এমন কিছু করিয়েন না যাতে পাড়ার বড় ভাইদের কাছ থেকে দাবড়ানি খাওয়া লাগে ।

তরিকা ৬. সবসময় মেয়েদের চোখে চোখ রেখে কথা বলবেন।এদিক ওদিক তাকিয়ে কথা বললে তারা মনে করে,তার সাথে আপনার কথা বলার তেমন কোন আগ্রহ নেই।

এমন ভাবে তাকাইয়েন না যেন জীবনেও মেয়ে মানুষ দেখেন নাই। :-O

তরিকা ৭. যখনই কোন মেয়ের সাথে দেখা করবেন যত কষ্টই হোক এক গাল হাসি দিবেন ।

৩২ টা দাঁত বাহির করে হাসবেন না।ও দাঁত মেজে তারপর হাসি দিয়েন।

তরিকা ৮. সদা সাহায্য করার জন্য প্রস্তুত থাকবেন।

সাহায্য করতে গিয়া আবার যেন আপনারই কোন কারও সাহায্য না নেয়া লাগে।

তরিকা ৯. মেয়েরা বার্থ ডে,ভালবাসা দিবস এসব প্রেম বিষয়ক বিশেষ দিন গুলোর ব্যাপারে অতি মাত্রায় সিরিয়াস।তাই তাদের বার্থ ডে মনে রাখবেন।আর আন-কমন কিছু গিফট দেয়ার চেষ্টা করবেন।যদি না পারেন একটা লাল গোলাপ নিয়া রোমিও স্টাইলে উইশ করবেন ।

নিজের নাম ভুলে যান অসুবিধা নাই তবু ও বার্থে ডে ভুইলেন না।দরকার পরলে মোবাইলে রিমাইন্ডার দিয়ে রাখবেন।

তরিকা ১০. কোন সময় রাগ করবেন না।মনে রাখবেন রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন ।

মেয়েরা অনেক সময়ই আপনাকে টেস্ট করতে চাইবে।তাই রাগবেন না।মাথা ঠান্ডা রাখিবেন।

এই হল লাভগুরুর ডিজিটাল তরিকা।বাস্তব জীবনে ধরা না খাইতে চাইলে প্রয়োগ কইরেন।মেয়ে পটানোর সময় লাভগুরুর দোয়া অবশ্যই আপনাদের পাশে বিরাজমান থাকবে ।তবে মেয়ে পটানো আর খাল কেটে কুমির আনা সমান কথা ।

হ্যাপি পটানিং

বিঃদ্রঃ ইহা একটি রম্য পোস্ট মাত্র।আপনি তরিকা প্রয়োগে ব্যর্থ হলে লেখক দায়ী নহে!!!

যারা আমার আরেকটি নতুন পোস্ট পড়েননি তারা এখান থেকে পড়তে পারেন
একা একা লাগে ভ্যালেন্টাইনস ডে তে ? গার্লফ্রেন্ড নেই ? তাহলে দেখুন তো এই টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারেন কিনা !

ভ্যালেন্টাইনস ডে তে মেয়ে পটাতে চান?

একা একা লাগে ভ্যালেন্টাইনস ডে তে ?মেয়ে পটাতে চান?তাহলে দেখুন তো এই টিপস গুলো কাজে লাগাতে পারেন কিনা ! 18- ও ইভটিজারদের প্রবেশ নিষেধ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১ |
(রফিক স্যার)


এই পোষ্টের এক মাত্র উদ্দেশ্য সেই সব তরুণদের সাহায্য করা যারা বিশেষ বিশেষ দিনে একা থাকে,মনের মধ্যে হতাশা নিয়ে বলে আমারে কেউ পাত্তা দেয় না,আমার সাথে কারো হবে না ইত্যাদি ইত্যাদি।তাছাড়া ও এটা রিলেশনশিপে আছে তাদের কেউ হেল্প করবে তাদের ভালবাসাকে আরও মজবুত করতে। এই লেখটা পুরোটাই লেখা হয়েছে বাস্তব অভিজ্ঞতা হতে,আশে পাশের কেস অ্যানালাইসিস করে,ইন্টারনেট ঘেঁটে ঘুটে।তবে এই লেখার বদ ফায়দা কেউ উঠবেন না প্লিজ(অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও ইভটিজারা)।

করণীয় বিষয়াদি:

প্রথমে বলে রাখি, আপনার বুঝতে হবে আপনি যাকে পছন্দ করেন মনে মনে সে কেমন মন মানসিকতার।কারণ প্রত্যেকটি মানুষই পৃথিবীতে এক ও অনন্য,কারো সাথে কারো মিল নেই।আর তাই আপনার পছন্দের মানুষ টি কেমন তা বুঝতে পারা অনেক বড় একটি ব্যাপার।যদিও কথার কথা মেয়েদের মন নাকি ঈশ্বর ও বুঝতে পারেন না।ঈশ্বর বুঝুক আর না বুঝুক আপনাকে বুঝতে হবেই,এই বুঝাকে একটু সহজ করতে,একটা গোপন কথা বলি,যে কোন মেয়েই হোক না কেন(হোক সে ডিজুস মেয়ে আর হোক সে সাদাসিধে বাঙ্গালি মেয়ে)সব মেয়েই চায় একটা আশ্রয়।আশ্রয় মানে,তাকে আপনি কি ভাবে নিচ্ছেন…হোক সেটা বন্ধু হিসেবে,হোক সেটা কলিগ হিসেবে,হোক সেটা লাইফ পার্টনার হিসেবে।আর সেই টাকে পুঁজি করে আপনই আপনার ভালোবাসার বীজ বুনবেন।

হুমমম,টাকায় সবই হয়,সবাই বলে।টাকা হলে নাকি কানা ও বিশ্ব-সুন্দরী পায়।পেতে পারে,আপনার হয়তো তেমন নেই,তাতে কি একটু কৌশলী হোন এ ব্যাপারে।কৌশলী মানে চাপাবাজি না কিন্তু,এর মানে নিজেকে আপনি স্মার্ট ভাবে প্রজেক্ট করুন আপনার ভালোলাগার মানুষের সামনে।স্মার্ট মানে আপনার কথাবলা,বাচনভঙ্গি,চোখের দৃষ্টি,হাতের মুভমেন্ট,পোশাক পরিচ্ছেদ ইত্যাদি।এখানে কথা হল,আপনি কথা বললে একটু স্পষ্ট করে কথা বলবেন,দৃষ্টি যেন ভালো থাকে।সর্বোপরি নিজেকে কখনো পরিবর্তন করবেন না,কারণ ভালোবাসাতে পরিবর্তনটা আমি নিজে পছন্দ করি না।যা করবেন তা হল নিজেকে পরিশীলিত ও মার্জিত করা।ইয়ো ইয়ো টাইপের ছোকরা দের হয়তো ভালো লাগতে পারে খানিক সময়ের জন্য,কিন্তু দীর্ঘ সময়ের জন্য উপরোক্ত বিষয় প্রাধান্য।

সম্মান করতে শিখুন মানুষকে এবং ঐ মানুষটাকেও যাকে আপনি ভালোবাসেন।কারণ প্রায়ই আমরা বলে উঠি সব মেয়েই এক,সুতরাং অসম্মান করে কখনো কিছু বলবেন না।
খেয়াল রাখবেন কথা বলার সময় কখনোই আপনি হাত-পা ছুঁড়ে কথা যেন না বলেন,মুখ ও শরীর থেকে যেন বাজে গন্ধ না আসে,নাকে হাত দিবেন না,তোতলাবেন না,কথার রিপিটেশন করবেন না,মিথ্যে তথ্য কিংবা চাপা মারবেন এই বলে যে আমার এই-ঐ আছে,জোরাজুরি করবেন না,রিক্সায় উঠিয়ে দিলে নিজে হুট উঠিয়ে দিবেন –যাদের গাড়ি আছে তারা দরজা খুলে দিবেন ইত্যাদি।

ভালোবাসার মানুষটির কোন বিষয়ে আগ্রহ সেটি বুঝার চেষ্টা করুন,তার আগ্রহের বিষয়কে প্রাধান্য দিন।নিজের ব্যক্তি দর্শন কে ভালোবাসার মানুষের আগ্রহের বিষয়ের সাথে কেন্দ্রীভূত করে ঐ বিষয়ে জানার পরিধি বাড়ান।

মেয়েদের বান্ধবীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা ভূমিকা পালন করে,সব সময় এটা সম্ভব হয় না,যদি সম্ভব হয় তাদের কে আপনি ইমপ্রেস করে আপনার এডভোকেট বানিয়ে ফেলবেন,এর জন্য আহামরি কিছু করতে হবেনা শুধু যেই জায়গায়ই পরিচয় হোক না কেন,আইসক্রিম,কিংবা ফুচকা,ক্ষেত্র বিশেষ এ প্রাণ এর আচার,জাল কিছু খাওয়াতে পারেন।একটা কথা এখানে ওদের প্রতি আপনার চোখের দৃষ্টি যেন স্বাভাবিক ও মার্জিত থাকে।


কয়েকটি একস্যাপসনাল বিষয়াদি:

১.কিছু বদ রাগী অথবা জেদি,অথবা দেমাগি মেয়ে আছে এদের সাথে এদের অহংকার ভেঙ্গে দেওয়ার চেষ্টা করেন যুক্তি তর্ক দিয়ে মার্জিত উপায়ে।

২.আপনার সেন্স অব হিউমারের প্রয়োগ করবেন কথা বলার সময়,তাছাড়াও হাস্যরস্তাক কিছু জিনিস ও যোগ করতে পারেন।

৩.ইনডায়ক্টলি বোঝার চেষ্টা করবেন আপনার সম্পর্কে সে কি ভাবে।

৪.অবার নিজেকে হেল্প করার নামে একেবারেই সহজলভ্য করে ফেলবেন না তার কাছে।সহজলভ্য হলে আপনাকে বলদের মত ইউজই করবে শুধু।

৫.মোটরসাইকেল চালাতে পারলে ভালো,যদিও আমি পারি না।যদি না পারেন তাহলে রিক্সায় করে বেরোতে পারেন।

৬.রিলেশন হওয়ার পর কখনই তড়িঘড়ি করে সেক্সুয়াল ইন্ডিকেশনে যাবেন না,চেষ্টা করবেন তার মনোভাব বুঝতে,জোরজবরদস্তি করবেন না।

৭.দুইবার যদি ইন্টারেস্ট করে ব্যর্থ হন,তাহলে তৃতীয়বার চেষ্টা করে বিরক্ত করবেন না।

৮.ভালোবাসার মানুষটিকে পঁচাবেন না অন্য কারো সামনে।

৯.ফানি হতে গিয়ে নিজেকে জোকার বানাবেন না।

১০.যেই বিষয়ে আপনার জ্ঞান বা ধারনা নেই তা নিয়ে কখনো তর্কে যাবেন না।

সবশেষে বলব হাজারো উপায় হয়তো আছে কাউকে আপনার দিকে নিয়ে আসার এগুলো হচ্ছে শুধু কিছু বেসিক অ্যাপ্রোচ।এ ম্যানর গুলো হয়তো আমরা সবাই জানি কিন্তু মানি না।সুতরাং আপনার কথা বলা,আচরণ,দৃষ্টি,বিশ্বাস আপনাকে আলাদা করতে পারে আরেকজনের কাছে।যদি আপনার ভালোবাসার মানুষের কাছে অপশন ও থাকে তাহলে আপনার পজিটিভ অ্যপ্রোচ আপনাকে জয়ী করে দিতে পারে সহজেই।কারণ,সব মেয়েই চায় ডিফারেন্ট কোন কিছু।আর ভালবাসা হওয়ার পর,তাকে আগের মতই ট্রিট করবেন,সম্মান দিবেন,ভালোবাসার রূপ বদলাবেন যেন ভালোবাসা পুরনো ও একঘেয়ে না হয়ে যায় কখনো,আর একটা স্বপ্ন বুনে দেওয়ার চেষ্টা করবেন,যেই স্বপ্ন কে সাথী করে আপনার সাথে থাকবে সর্বদা আপনার ভালোবাসার মানুষটি।
শরতের শেষেই এবার শীতের আমেজ চলে এসেছে। সেই সাথে শুরু হয়ে গেছে ত্বকের নানা সমস্যা। তাই এখন থেকেই শুরু করতে পারেন ত্বকের বাড়তি যত্ন। শীতের শুষ্কতায় ত্বককে মসৃন ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল করতে নীচের বিষয়গুলো ফলো করতে পারেন।



ত্বককে ময়শ্চারাইজ করুন:

শীতে ত্বকের যত্নে প্রথমেই একটি ভালো ময়শ্চারাইজার বেছে নিন। বাজার থেকে বাদাম তেল বা এভাকাডো সম্বৃদ্ধ ময়শ্চারাইজার কিনে ব্যাবহার করতে পারেন।তাতে করে ত্বকের স্বাভাবিক আদ্রতা বজায় থাকবে। তকের ধরণ অনুযয়ী ব্যাবহারের কমবেশী হতে পারে।যতবার তবক শুষ্ক মনে হবে ততবার ব্যবহার করলে ত্বক সতেজ প্রানবন্ত ও সাস্থোজ্জ্বল থাকবে।



সানস্ক্রিন ব্যবহার:



শীতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজনীতা নেই এমন ভাবনাটা মোটেই ঠিক নয়। শীতকালেও বাইরে বের হবার ৩০ ‍মিনিট আগে এসপিএফ ১৫-৩০ সম্পন্ন সানস্ক্রিন ব্যবহারের প্রয়োজন রয়েছে। কারন শীতেও সূর্যের প্রখরতা অনেক সময় আপনার ত্বকের উজ্জলতা কেড়ে নিতে পারে।



আদ্রতা বজায় রাখুন:

শীতকালে ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে মাঝে মাঝেই মুখে পানির ঝাপটা দিন।আলতো করে নরম সুতি কাপর দিয়ে মুখ মুছে নিন। সহজে ত্বক শুষ্ক হবে না।ত্বক একেবাওে শুস্ক হতে দিতে না চাইলে উইন্টার গার্ড জেল ব্যাবহার করতে পারেন।ত্বকের ম্যাসাজ খবই গুরুত্ব বহন করে।



অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন:

গোসলের সময় আরাম অনূভব হলেও অতি গরম পানি দিয়ে মুখ, মাথা ধোয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ, অতিরিক্ত গরম পানি মুখের ত্বকের ফলিকলগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, ফলিক ত্বককে আদ্র রাখতে সহায়তা করে। গোসলের সময় পানিতে কয়েক ফোটা বাদাম তেল দিয়ে নিতে পারেন। ত্বককে আদ্র এবং মসৃন করতে এপ্রকৃয়ার জুড়ি নেই।



ভেজা ত্বকে পরিচর্যা করুন:

গোসলের পর এবং প্রতিবার মুখ ধোয়ার পর ভেজা ‍অবস্থায় ময়শ্চারাইজার বা লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকবে।ভেজা ত্বকে লোশন ব্যাবহারে বেশী সময় পর্যন্ত আদ্রতা বজায় থাকে। ত্বকে ফাটল রোধে সহায়তা করে।



ঠোঁটের পরিচর্যা:

আমরা অনেকেই জ্বিভ দিয়ে ঠোট ভিজিয়ে রাখাকে বাল মনে কওে থাকি। কখনোই ‍জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিৎ নয়। কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মধুর সাথে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগালে ঠোঁট কখনোই ফেটে যাবে না। লিপ জেল ব্যাবহার করা যেতে পারে। তবে অলিভ ওয়েল ও মধু মিশ্রন সর্বোতকৃষ্ট ঠোঁট ফাটা প্রতিরোধক।



মেকআপ করার সময়:

মেকআপ করার সময় লিকুইড ফাউন্ডেশন ব্যবহার করা ক্ষতিকর। শীতে ক্রিম ফাউন্ডেশন ব্যবহার করুন।



চুলের যত্ন:

শীতকালে কখনোই ভেজা চুলে বের হওয়া উচিৎ নয়। এতে করে চুলের আদ্রতা নষ্ট হয় এবং চুল ভেঙে যায় এবং ঝরে যায়।সাস্থোজ্জল চুলের জন্য গোসলের পর চুল ছেড়ে রাখতে হবে, শুকনো চুলে তেল ব্যাবহার করুন। সাবান স্যাম্পু ব্যাবহার কমিয়ে দিন। প্রতিবার স্যাম্পুর সাথে কন্ডিশনার ব্যাবহার করুন। দিনে দুবার চুল আচরে নিন।

হ্যাট পরুন:

চুল এবং মাথার তালুর আদ্রতা ধরে রাখতে হ্যাট পরুন। তবে হ্যাটটি যাতে বেশি টাইট না হয় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।কারন টাইট হ্যাট চুল ভাঙতে পারে।



হাত ও পায়ের যত্ন:



হাত এবং পায়ের আদ্রতা ধরে রাখতে যতবার প্রয়োজন ততবার লোশন বা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন।দিনে কমপক্ষে ৪-৫ বার হাত পা ভালোভাবে ভিজিয়ে মুছে ফেলুন। প্রতিবার ধোয়ার পর লোশন ম্যাসাজ করা উত্তম।

শীতে ছেলেদের ত্বকের যত্ন

সময়টা শীত। বনে বনে পাতা ঝরার উত্সব। পাতা ঝরে গেলে গাছকে যেমন নিষ্প্রাণ লাগে, তেমনি ত্বকের ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। শুষ্ক আবহাওয়া ও ধুলাবালুতে চলার ফলে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও মলিন। তাই এ সময়টিতে ছেলেদের ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। হলিফ্যামিলি হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আফজালুল করিম জানালেন, শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় চামড়া শুকিয়ে খসখসে হয়ে যায়। এর ফলে ত্বক ফেটে যাওয়া থেকে শুরু করে ত্বকে চুলকানিও হতে পারে। তবে কিছু সতর্কতা জানা থাকলে এসব আর হবে না। প্রথমত, শীতকালে ময়েশ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বকে খসখসে ভাব কমে আসবে। গোসলের পর ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে ও গোসলের পর নিয়মিত ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হবে। ফলে আর চুলকানিও হবে না এবং ত্বকও ফাটবে না। ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার সময় এসব লোশন মেখে বের হতে হবে। এতে ত্বকে সূর্যের তাপ লাগবে না। ত্বক বাইরের ধুলাবালু থেকেও রক্ষা পাবে। কোনো অবস্থায়ই শীতকালে বেশিক্ষণ রোদে থাকা উচিত নয়। এতে ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে অনেকের ঠোঁটও ফাটে। এই বাড়তি যন্ত্রণা এড়াতে ভালো মানের লিপজেল ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত। এতে ঠোঁট ফাটবে না।                                                                                                                                                                                            শীতকালে ছেলেদের ত্বকের যত্ন নিয়ে কথা বললেন পারসোনা হেয়ার অ্যাডামসের রূপসজ্জাশিল্পী দেলওয়ার হোসেন। তিনি বলেন, শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ছেলেদের ত্বককে স্বাভাবিক ও সজীব রাখতে হলে মালটা ও কমলার রস মুখে মাখা যেতে পারে। এরপর কিছুক্ষণ রেখে ১০-১৫ মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। কিছুদিন নিয়মিত এটি করলে ত্বকের সজীবতা ফিরে আসবে। আর ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই-জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া গোসলের পর ও রাতে ঘুমানোর আগে কুসুম-কুসুম গরম পানির ভাপ নিলে ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বক ভালো থাকবে। এ ছাড়া এ সময় ত্বকের ফেসিয়াল করালে ত্বক সজীব থাকবে। অনেক সময় হাতে বা কনুইয়ে খসখসে ভাব হয়। এটি দূর করতে পানি আর গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশিয়ে হাতে বা খসখসে স্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে।
তবে নিয়মিত যত্ন না করলে কিন্তু শীতে ত্বক ভালো রাখা সম্ভব নয়। তাই প্রতিদিনই একটু সময় করে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।
সময়টা শীত। বনে বনে পাতা ঝরার উত্সব। পাতা ঝরে গেলে গাছকে যেমন নিষ্প্রাণ লাগে, তেমনি ত্বকের ক্ষেত্রেও একই কথা বলা যায়। শুষ্ক আবহাওয়া ও ধুলাবালুতে চলার ফলে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও মলিন। তাই এ সময়টিতে ছেলেদের ত্বকের বাড়তি যত্ন নিতে হবে। হলিফ্যামিলি হাসপাতালের চর্মরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আফজালুল করিম জানালেন, শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় চামড়া শুকিয়ে খসখসে হয়ে যায়। এর ফলে ত্বক ফেটে যাওয়া থেকে শুরু করে ত্বকে চুলকানিও হতে পারে। তবে কিছু সতর্কতা জানা থাকলে এসব আর হবে না। প্রথমত, শীতকালে ময়েশ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করতে হবে। এতে ত্বকে খসখসে ভাব কমে আসবে। গোসলের পর ত্বকে ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করতে হবে। রাতে ঘুমানোর আগে ও গোসলের পর নিয়মিত ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হবে। ফলে আর চুলকানিও হবে না এবং ত্বকও ফাটবে না। ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার সময় এসব লোশন মেখে বের হতে হবে। এতে ত্বকে সূর্যের তাপ লাগবে না। ত্বক বাইরের ধুলাবালু থেকেও রক্ষা পাবে। কোনো অবস্থায়ই শীতকালে বেশিক্ষণ রোদে থাকা উচিত নয়। এতে ত্বক কালো হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া শীতকালে অনেকের ঠোঁটও ফাটে। এই বাড়তি যন্ত্রণা এড়াতে ভালো মানের লিপজেল ব্যবহার করতে হবে নিয়মিত। এতে ঠোঁট ফাটবে না। শীতকালে ছেলেদের ত্বকের যত্ন নিয়ে কথা বললেন পারসোনা হেয়ার অ্যাডামসের রূপসজ্জাশিল্পী দেলওয়ার হোসেন। তিনি বলেন, শীতের শুষ্ক আবহাওয়ায় ছেলেদের ত্বককে স্বাভাবিক ও সজীব রাখতে হলে মালটা ও কমলার রস মুখে মাখা যেতে পারে। এরপর কিছুক্ষণ রেখে ১০-১৫ মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। কিছুদিন নিয়মিত এটি করলে ত্বকের সজীবতা ফিরে আসবে। আর ক্রিম ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই-জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া গোসলের পর ও রাতে ঘুমানোর আগে কুসুম-কুসুম গরম পানির ভাপ নিলে ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বক ভালো থাকবে। এ ছাড়া এ সময় ত্বকের ফেসিয়াল করালে ত্বক সজীব থাকবে। অনেক সময় হাতে বা কনুইয়ে খসখসে ভাব হয়। এটি দূর করতে পানি আর গ্লিসারিন একসঙ্গে মিশিয়ে হাতে বা খসখসে স্থানে ব্যবহার করা যেতে পারে।
তবে নিয়মিত যত্ন না করলে কিন্তু শীতে ত্বক ভালো রাখা সম্ভব নয়। তাই প্রতিদিনই একটু সময় করে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।

হাজার বছরের প্রেমের কবিতা

বই এর নাম হাজার বছরের প্রেমের কবিতা। বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন দেশের কবিতার একটা ছোট আকারের সঙ্কলন। গতকাল পাইকগাছায়  আর একটা বই কেনার সময় চোখে পড়ল, কৌতুহল হওয়ায় কিনলাম। আজকে পড়ার চেষ্টা করতেছিলাম। অনেক কিছুই বুঝতে পারতেছিলাম না। আবার বুঝি বা না বুঝি, কিছু কিছু কবিতা/লাইন ভাল লাগছিল। সেরকম পছন্দের, ভাল লাগার কিছু লাইন ভাবলাম লিখে রাখি আর শেয়ার করি।।
১.
প্রেম, তোর কে করেছে এ নামকরণ
বল্ বল্ কারে তবে কহিব 'মরণ' !


--- জাপানী; কবি অজ্ঞাত।

২.
আসে তো আসুক রাতি, আসুক বা দিবা,
যায় যদি যাক নিরবধি।
তাহাদের যাতায়াতে আসে যায় কিবা
প্রিয় মোর নাহি আসে যদি।
--- সংস্কৃত, কবি অজ্ঞাত।

৩.
তোমার মুখের আদল পায়নি চাঁদ,
তাই তো বিধাতা গড়বার বাসনায়
মন্ডলী-চাঁদ টুকরো টুকরো করে
যুগযুগান্ত ধরে।
--- সংস্কৃত; রাজহস্তী।

৪.
সব প্রেমে বুঝি বঞ্চনা আছে, - তা না হলে কেন বিরহ আসে?
তা না হলে কেন বিরহ সহিয়া বেঁচে থাকে লোকে
কিসের আশে?
---সংস্কৃত; রাম।

৫.
বিচ্ছেদ নিশ্চিত যদি, তবে
একটু দাঁড়াও আমি দেখি মুখখানি...
--- জুদা হা-লেভিঃ বিদায়; ১১০০ খ্রিষ্টাব্দের হিব্রু জাতীয় মহা কবি।

৬.
ভুলে থাকার চেষ্টা করেছি তবু
এক মুহুর্তে ভুলতে পারি না তাকে।
ঘর ছেড়ে আমি দেখেছি রাস্তা নেই,
জানি না কী ভাবে কোথায় আজ সে থাকে।
-
দেখি, কালো ছায়া গোধুলিকে ঘিরে ধরে;
বিষাদ, বিষাদ, বিষাদে দৃষ্টি ভরে।
--- পাই চু-য়িঃ দুরের মানুষকে; চাইনিজ কবি।

৭.
আলকিত জানালার ধারে
কে বসে একাকী?
ছায়া আর আমি, শুধু আমরা দুজনে।
জ্বলে-জ্বলে দীপ নিভে যায়; অন্ধকার!
ছায়াও ছেড়ে যায় যে আমাকে।
হায় রে!
আমি হতভাগিনী!
--- লি ছিং-চাওঃ একাকী

৮.
ক.
স্রোতের জলে লেখার চেয়ে
একটামাত্র আছে বাতুলতা,-
সেটা কেবল তারি কথাই ভাবা,-
ভাবে না যে জন্মে আমার কথা।

খ.
কী আছে এমন প্রেয়সী, তোমার
প্রণয়ের দিব কী প্রতিদান।
প্রাণের মূল্য কী আছে? নহিলে
হাসিমুখে, সখি, দিতেম প্রাণ।
--- জাপানী; কবি অজ্ঞাত।

৯.
তোমার ছবির ধ্যানে, প্রিয়,
দৃষ্টি আমার পলক-হারা।
তোমার ঘরে যাওয়ার যে-পথ
পা চলে না সে-পথ ছাড়া।

হায়, দুনিয়ায় সবার চোখে
নিদ্রা নামে দিব্য সুখে,
আমার চোখেই নেই কি গো ঘুম,
দগ্ধ হলো নয়ন-তারা
--- হাফিজঃ রুবাইয়াৎ; ফারসী বিখ্যাত কবি।
(রফিক স্যার)
বই এর নাম হাজার বছরের প্রেমের কবিতা। বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন দেশের কবিতার একটা ছোট আকারের সঙ্কলন। গতকাল নীলখেতে আর একটা বই কেনার সময় চোখে পড়ল, কৌতুহল হওয়ায় কিনলাম। আজকে পড়ার চেষ্টা করতেছিলাম। অনেক কিছুই বুঝতে পারতেছিলাম না। আবার বুঝি বা না বুঝি, কিছু কিছু কবিতা/লাইন ভাল লাগছিল। সেরকম পছন্দের, ভাল লাগার কিছু লাইন ভাবলাম লিখে রাখি আর শেয়ার করি।।


১.
প্রেম, তোর কে করেছে এ নামকরণ
বল্ বল্ কারে তবে কহিব 'মরণ' !
--- জাপানী; কবি অজ্ঞাত।

২.
আসে তো আসুক রাতি, আসুক বা দিবা,
যায় যদি যাক নিরবধি।
তাহাদের যাতায়াতে আসে যায় কিবা
প্রিয় মোর নাহি আসে যদি।
--- সংস্কৃত, কবি অজ্ঞাত।

৩.
তোমার মুখের আদল পায়নি চাঁদ,
তাই তো বিধাতা গড়বার বাসনায়
মন্ডলী-চাঁদ টুকরো টুকরো করে
যুগযুগান্ত ধরে।
--- সংস্কৃত; রাজহস্তী।

৪.
সব প্রেমে বুঝি বঞ্চনা আছে, - তা না হলে কেন বিরহ আসে?
তা না হলে কেন বিরহ সহিয়া বেঁচে থাকে লোকে
কিসের আশে?
---সংস্কৃত; রাম।

৫.
বিচ্ছেদ নিশ্চিত যদি, তবে
একটু দাঁড়াও আমি দেখি মুখখানি...
--- জুদা হা-লেভিঃ বিদায়; ১১০০ খ্রিষ্টাব্দের হিব্রু জাতীয় মহা কবি।

৬.
ভুলে থাকার চেষ্টা করেছি তবু
এক মুহুর্তে ভুলতে পারি না তাকে।
ঘর ছেড়ে আমি দেখেছি রাস্তা নেই,
জানি না কী ভাবে কোথায় আজ সে থাকে।
-
দেখি, কালো ছায়া গোধুলিকে ঘিরে ধরে;
বিষাদ, বিষাদ, বিষাদে দৃষ্টি ভরে।
--- পাই চু-য়িঃ দুরের মানুষকে; চাইনিজ কবি।

৭.
আলকিত জানালার ধারে
কে বসে একাকী?
ছায়া আর আমি, শুধু আমরা দুজনে।
জ্বলে-জ্বলে দীপ নিভে যায়; অন্ধকার!
ছায়াও ছেড়ে যায় যে আমাকে।
হায় রে!
আমি হতভাগিনী!
--- লি ছিং-চাওঃ একাকী

৮.
ক.
স্রোতের জলে লেখার চেয়ে
একটামাত্র আছে বাতুলতা,-
সেটা কেবল তারি কথাই ভাবা,-
ভাবে না যে জন্মে আমার কথা।

খ.
কী আছে এমন প্রেয়সী, তোমার
প্রণয়ের দিব কী প্রতিদান।
প্রাণের মূল্য কী আছে? নহিলে
হাসিমুখে, সখি, দিতেম প্রাণ।
--- জাপানী; কবি অজ্ঞাত।

৯.
তোমার ছবির ধ্যানে, প্রিয়,
দৃষ্টি আমার পলক-হারা।
তোমার ঘরে যাওয়ার যে-পথ
পা চলে না সে-পথ ছাড়া।

হায়, দুনিয়ায় সবার চোখে
নিদ্রা নামে দিব্য সুখে,
আমার চোখেই নেই কি গো ঘুম,
দগ্ধ হলো নয়ন-তারা
--- হাফিজঃ রুবাইয়াৎ; ফারসী বিখ্যাত কবি।

বর্ষার প্রেমের কবিতা

আজ অনেক দিন ঝুম বৃষ্টি দেখে মনে পড়লো কবি মহাদেব সাহার সেই বর্ষার প্রেমের কবিতার কথা আর তাই পোষ্ট করলাম। আমার তো খুব প্রিয় একটা কবিতা; জানিনা অন্যদের কেমন লাগবে.............

বৃষ্টির কথা থাক, বিরহের কথা বলি
শুনাই দুজনে বিদ্রাপতির বিষন্ন পদাবলী,
বর্ষার কথা থাক, বকুলের কথা বলি
ঝরা বকুলেই ভরে রাখি এই প্রশস্ত অঞ্জলি।
আকাশের কথা থাক, হৃদয়ের কথা শুনি
যদিও বিরহ তবু মিলনের স্বপ্নজালই বুনি,
অশ্রুর কথা থাক, আবেগের কথা শুনি
সহস্র রাত কেটে যাক দূর আকাশের তারা গুনিব।
গরিমার কথা থাক, বিনয়ের পাঠ ধরি
কলহের কোনো কাজ নেই, কিছু করুণার গান করি।
বিদ্যার কথা থাক, প্রেমের কবিতা পড়ি
চারদিকে এই জলধারা তবু সৃষ্টির দ্বীপ গড়ি।

প্রেমের কবিতা

আমি আর কতোটুকু পারি ?


কতোটুকু দিলে বলো মনে হবে দিয়েছি তোমায়,

আপাতত তাই নাও যতোটুকু তোমাকে মানায়।


ওইটুকু নিয়ে তুমি বড় হও,

বড় হতে হতে কিছু নত হও

নত হতে হতে হবে পৃথক পাহাড়,

মাটি ও মানুষ পাবে, পেয়ে যাবে ধ্রুপদী আকাশ।


আমি আর কতোটুকু পারি ?

 এর বেশি পারেনি মানুষ। (রফিক স্যার)

লাভ টিপস with ভালবাসার গল্প

হাতের লাল গোলাপগুলো এনেছিলাম...
তোমায় দেবো বলে...
একমুঠো ভালবাসা এনেছিলাম তোমায় দেবো বলে..
একটি স্বপ্ন এনেছিলাম..
তোমায় নিয়ে দেখাবো বলে..
একটি নতুন পৃথিবী বানাতে চেয়েছিলাম..
তোমায় নিয়ে থাকব বলে...
একটি নতুন জীবন শুরু করতে ছেয়েছিলাম তোমায় নিয়ে..
শুধু তোমায় ভালবাসি বলে..
কিন্তু তুমি চলে গেল...
হাতের গোলাপগুলো শুকিয়ে গেল....
ঝরে পরছে পাপড়িগুলো...
আমার ভালবাসাগুলো আজ মুঠোর মাঝে রয়ে গেল..
বন্দি হয়ে..
হল না তোমায় দেওয়া..
স্বপ্নগুলো আজ র সত্যি হবে না তুমি নেই বলে..
আর নতুন পৃথিবীর আশা?..
সেত মরীচিকা..
বলত তোমায় ছাড়া বাধবো ঘর কাকে নিয়ে..?♥♥
(রফিক স্যার)

Rafiqsir Alamtala

Rafiqsir Alamtala