Pages

হাইওয়ে প্রেম!



ঢাকা: কলেজের সবচেয়ে বখাটে ছেলেটিও এই পর্যন্ত তিন তিনটা প্রেম করে ফেললো। আর আমি এতো ভালো ছাত্র হয়েও একটি প্রেমও হলো না এখন পর্যন্ত। তাহলে কি মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদের দাম বেশি? ভালো ছেলেদের কি কোনো দামই নেই? এই প্রশ্নগুলো কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেদের মনেই ঘুরে।


খারাপ ছেলেদের প্রতি মেয়েদের এতো আকর্ষন কেনো? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নটা মনে জাগতে পারে যখন কেউ দেখা যায় যে খারাপ ছেলেরা খুব সহজেই মেয়েদের পটিয়ে ফেলছে। আর মেয়েরাও খারাপ ছেলেদের প্রতি তীব্র আকর্ষণ বোধ করছে। কিন্তু এর কারণ কি? ভালো ছেলেদের বদলে খারাপ ছেলেদের প্রতি এমন আকর্ষণ কি অস্বাভাবিক নয়? জেনে নিন কারন গুলো।


চ্যালেঞ্জ নেয়া


মেয়েরা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে। আর একটা খারাপ ছেলের সাথে সম্পর্ক করাকে তাঁরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেয়। চ্যালেঞ্জটা হলো একটা খারাপ ছেলেকে ধীরে ধীরে ভালো করে তোলা। কিন্তু এই কঠিন চ্যালেঞ্জে বেশিরভাগ মেয়েকেই হেরে যেতে হয়। কারণ খুব কম ক্ষেত্রেই একটা খারাপ ছেলে ভালো পথে ফিরে আসতে পারে।


সবচাইতে মজার ব্যাপার হলো একটা ছেলেকে খারাপ পথ থেকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনার পর সেই মেয়েটিই ঐ ছেলের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলে। কারণ যেসব স্বভাবের কারণে মেয়েটির কাছে ঐ ছেলেটিকে ভালো লেগেছিলো, সেই স্বভাবগুলো আর ছেলেটির মধ্যে খুঁজে পায় না। ফলে ছেলেটির প্রতি মেয়েটির আগ্রহ কমে যায়।


আত্মবিশ্বাস


মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদেরকে পছন্দ করে। আর খারাপ ছেলেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের কোনো কমতি থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাঁরা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয় অথবা আত্মবিশ্বাসী না হলেও অভিনয় করে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েরাই এধরণের ছেলেদের প্রতি বেশি আকর্ষণবোধ করে। এবং এই আকর্ষণের কারণে মেয়েরা একটা ভুল সম্পর্কের দিকে এগিয়ে যায়।


 পৌরুষ্য


খারাপ ছেলে বললে আপনার চোখে সবার প্রথমে কি ভেসে উঠে? কালো সানগ্লাস, মোটর সাইকেল, মুখে সিগারেট আর ট্যাটু? এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্যই বেশিরভাগ নারীর কাছেই খারাপ ছেলেদেরকে বেশি পুরুষত্বের অধিকারী মনে হয়। ফলে এ ধরণের ছেলেদেরকে তাঁরা সাহসী ভাবে এবং তাদের সংস্পর্শে মেয়েরা নিজেদেরকে বেশি নিরাপদ মনে করে। যদিও প্রকৃতপক্ষে খারাপ ছেলেদের সংস্পর্শ কখনোই নিরাপদ হতে পারে না।


রহস্য


মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদেরকে রহস্যময় লাগে। একটা খারাপ ছেলে কি করছে, তার জীবনযাত্রা কেমন, কোথায় যাচ্ছে এসব নিয়ে বেশিরভাগ মেয়েই বেশ উৎসাহী থাকে। আর এই রহস্য উৎঘাটনের নেশার বশেই ভুল পথে পা বাড়ায় মেয়েরা।


সম্পর্কে আধিপত্য


যে সব মেয়েরা পুরুষের উপর বেশি নির্ভরশীল থাকতে পছন্দ করে তাঁরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর আধিপত্যও পছন্দ করে। একটু বখাটে ধরণের বদমেজাজি ছেলেরা সঙ্গীর উপর জোর করে আধিপত্য দেখায়। তারা চায় তার স্ত্রী কিংবা বান্ধবী সব কিছু তার কথা মতই করুন এবং তার অনুমতি নিয়ে চলুক।


কথাবার্তা


বেশিরভাগ খারাপ ছেলেরাই মেয়েদের পটিয়ে অভ্যস্ত। কিভাবে মেয়েদের সাথে কথা বলতে এগিয়ে যেতে হবে, কিভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে কিংবা প্রশংসা করতে হবে এগুলো তাঁরা বেশ ভালো করেই জানে। এসব ক্ষেত্রে তাদের কোনো জড়তা কাজ করে না। ফলে তাঁরা সহজেই মেয়েদেরকে পটিয়ে ফেলার ক্ষমতা অর্জন করে।


ভালো ছেলেরা একটু লাজুক প্রকৃতির হয়। ফলে একটা মেয়ের সাথে নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে পরিচিত হতে কিংবা সখ্যতা গড়ে তুলতে বেশ সময় লেগে যায় তাদের। আর এই সুযোগের ব্যবহার করে খারাপ ছেলেরা। ফলে তাঁরা বেশ সহজেই মেয়ে পটিয়ে ফেলতে পারে।
- See more at: http://www.bengalinews24.com/varities-hot-sexual-tips-news-veryhot-masala-binodon-attractive-news-adult-news-content-special/2013/09/25/21080#sthash.tRxnpNo6.dpuf
ঢাকা: কলেজের সবচেয়ে বখাটে ছেলেটিও এই পর্যন্ত তিন তিনটা প্রেম করে ফেললো। আর আমি এতো ভালো ছাত্র হয়েও একটি প্রেমও হলো না এখন পর্যন্ত। তাহলে কি মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদের দাম বেশি? ভালো ছেলেদের কি কোনো দামই নেই? এই প্রশ্নগুলো কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ছেলেদের মনেই ঘুরে।


খারাপ ছেলেদের প্রতি মেয়েদের এতো আকর্ষন কেনো? স্বাভাবিক ভাবেই এই প্রশ্নটা মনে জাগতে পারে যখন কেউ দেখা যায় যে খারাপ ছেলেরা খুব সহজেই মেয়েদের পটিয়ে ফেলছে। আর মেয়েরাও খারাপ ছেলেদের প্রতি তীব্র আকর্ষণ বোধ করছে। কিন্তু এর কারণ কি? ভালো ছেলেদের বদলে খারাপ ছেলেদের প্রতি এমন আকর্ষণ কি অস্বাভাবিক নয়? জেনে নিন কারন গুলো।


চ্যালেঞ্জ নেয়া


মেয়েরা চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করে। আর একটা খারাপ ছেলের সাথে সম্পর্ক করাকে তাঁরা একটা চ্যালেঞ্জ হিসেবে নেয়। চ্যালেঞ্জটা হলো একটা খারাপ ছেলেকে ধীরে ধীরে ভালো করে তোলা। কিন্তু এই কঠিন চ্যালেঞ্জে বেশিরভাগ মেয়েকেই হেরে যেতে হয়। কারণ খুব কম ক্ষেত্রেই একটা খারাপ ছেলে ভালো পথে ফিরে আসতে পারে।


সবচাইতে মজার ব্যাপার হলো একটা ছেলেকে খারাপ পথ থেকে ভালো পথে ফিরিয়ে আনার পর সেই মেয়েটিই ঐ ছেলের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং সম্পর্ক ভেঙ্গে ফেলে। কারণ যেসব স্বভাবের কারণে মেয়েটির কাছে ঐ ছেলেটিকে ভালো লেগেছিলো, সেই স্বভাবগুলো আর ছেলেটির মধ্যে খুঁজে পায় না। ফলে ছেলেটির প্রতি মেয়েটির আগ্রহ কমে যায়।


আত্মবিশ্বাস


মেয়েরা আত্মবিশ্বাসী ছেলেদেরকে পছন্দ করে। আর খারাপ ছেলেদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের কোনো কমতি থাকে না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তাঁরা অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী হয় অথবা আত্মবিশ্বাসী না হলেও অভিনয় করে। তাই স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েরাই এধরণের ছেলেদের প্রতি বেশি আকর্ষণবোধ করে। এবং এই আকর্ষণের কারণে মেয়েরা একটা ভুল সম্পর্কের দিকে এগিয়ে যায়।


 পৌরুষ্য


খারাপ ছেলে বললে আপনার চোখে সবার প্রথমে কি ভেসে উঠে? কালো সানগ্লাস, মোটর সাইকেল, মুখে সিগারেট আর ট্যাটু? এই বৈশিষ্ট্যগুলোর জন্যই বেশিরভাগ নারীর কাছেই খারাপ ছেলেদেরকে বেশি পুরুষত্বের অধিকারী মনে হয়। ফলে এ ধরণের ছেলেদেরকে তাঁরা সাহসী ভাবে এবং তাদের সংস্পর্শে মেয়েরা নিজেদেরকে বেশি নিরাপদ মনে করে। যদিও প্রকৃতপক্ষে খারাপ ছেলেদের সংস্পর্শ কখনোই নিরাপদ হতে পারে না।


রহস্য


মেয়েদের কাছে খারাপ ছেলেদেরকে রহস্যময় লাগে। একটা খারাপ ছেলে কি করছে, তার জীবনযাত্রা কেমন, কোথায় যাচ্ছে এসব নিয়ে বেশিরভাগ মেয়েই বেশ উৎসাহী থাকে। আর এই রহস্য উৎঘাটনের নেশার বশেই ভুল পথে পা বাড়ায় মেয়েরা।


সম্পর্কে আধিপত্য


যে সব মেয়েরা পুরুষের উপর বেশি নির্ভরশীল থাকতে পছন্দ করে তাঁরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে সঙ্গীর আধিপত্যও পছন্দ করে। একটু বখাটে ধরণের বদমেজাজি ছেলেরা সঙ্গীর উপর জোর করে আধিপত্য দেখায়। তারা চায় তার স্ত্রী কিংবা বান্ধবী সব কিছু তার কথা মতই করুন এবং তার অনুমতি নিয়ে চলুক।


কথাবার্তা


বেশিরভাগ খারাপ ছেলেরাই মেয়েদের পটিয়ে অভ্যস্ত। কিভাবে মেয়েদের সাথে কথা বলতে এগিয়ে যেতে হবে, কিভাবে প্রেমের প্রস্তাব দিতে হবে কিংবা প্রশংসা করতে হবে এগুলো তাঁরা বেশ ভালো করেই জানে। এসব ক্ষেত্রে তাদের কোনো জড়তা কাজ করে না। ফলে তাঁরা সহজেই মেয়েদেরকে পটিয়ে ফেলার ক্ষমতা অর্জন করে।


ভালো ছেলেরা একটু লাজুক প্রকৃতির হয়। ফলে একটা মেয়ের সাথে নিজে থেকে এগিয়ে গিয়ে পরিচিত হতে কিংবা সখ্যতা গড়ে তুলতে বেশ সময় লেগে যায় তাদের। আর এই সুযোগের ব্যবহার করে খারাপ ছেলেরা। ফলে তাঁরা বেশ সহজেই মেয়ে পটিয়ে ফেলতে পারে।
- See more at: http://www.bengalinews24.com/varities-hot-sexual-tips-news-veryhot-masala-binodon-attractive-news-adult-news-content-special/2013/09/25/21080#sthash.tRxnpNo6.dpuf
হাইওয়ে প্রেম!

জেন-এক্সের হার্টথ্রব আলিয়া ভাটকে নিয়ে কাশ্মীরের আরু ভ্যালিতে শ্যুট করে এলেন ইমতিয়াজ আলি৷ প্রেম, প্রকৃতি, আলিয়া কেমন একাত্ম হল, শুনাচ্ছেন সৌম্যদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়

‘হিমাচলের কাজার পথে কেমন এলোমেলো ঘুরে বেড়িয়েছে সেই মেয়ে, কখনও পা মেলে পথের পাশে ধাবায় বসে খেয়েছে আবার কখনও টান হয়ে শুয়ে পড়েছে কাশ্মীরের জনহীন কোনও জনপদের সরণিতে…৷’ বক্তার নাম ইমতিয়াজ আলি৷ আর যে মেয়ের কথা তিনি বলেছেন তিনি আলিয়া ভাট৷ নতুন ছবি ‘হাইওয়ে ডায়েরিজ’-এর শ্যুটিংয়ের ফাঁকে ফাঁকে আলিয়া কেমন একাত্ম হয়ে গিয়েছেন তা বর্ণনা করতে গিয়েই এ সব কথার উল্লেখ৷

কি নিয়ে ছবি? কেন প্রেম! কখনও হিমালয় ঘেরা সিমলা (যব উই মেট), কখনও বা বরফ মোড়া কাশ্মীর (রকস্টার)… বার বার এ সব জায়গায় প্রেমকে খুঁজেছেন ইমতিয়াজ আলি৷ তাঁর সে খোঁজ শেষ হয়ে যায়নি৷ এখনও তা চলছে সমান উদ্যোগে৷ নতুন ছবিতেও আরও একবার সেই খোঁজে বেরোলেন৷ এ বার বেছে নিয়েছেন কাশ্মীরের আরু ভ্যালি, যা কিনা ভারতের উচ্চতম উপত্যকা৷ সেখানে একসঙ্গে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে প্রেমের নতুন সংজ্ঞা, নতুন অর্থ খুঁজে পায় এক যুগল৷ ৯৯ শতাংশ বলিউডি ছবির মতোই৷ কিন্ত্ত স্থান, কাল, পাত্রের সূক্ষ্ম মোচড়ে কোথায় যেন আলাদাও৷ তা নিয়েই পর্দায় লেখা হচ্ছে ‘হাইওয়ে ডায়েরিজ’৷
কেন বার বার প্রেম নিয়ে এমন অনুসন্ধান? ইমতিয়াজ বললেন, ‘আজ পর্যন্ত আমি প্রেম ব্যাপারটা পুরোপুরি বুঝেই উঠতে পারিনি৷ আমার তো মনে হয় প্রেমের সত্যিকারের সংজ্ঞা কারোরই জানা নেই৷ যদি জানা থাকতো তাহলে ‘মহাব্বত হ্যায় কেয়া চিজ হাম নেহি জানতে’ কিংবা ‘কেয়া ইয়েহি পেয়ার হ্যায়’ এর মতো গানগুলো তৈরি হতো না, আর আমরাও দশকের পর দশক ধরে এই গানগুলো শুনতাম না৷’
ইমতিয়াজ জানিয়েছেন ছাত্রাবস্থায় বলিউডের প্রেমের ছবিগুলো দেখেই প্রেমের ব্যাপারে একটা ধোঁয়াশা তৈরি হয়৷ স্পষ্ট ধারণা তৈরি করতে অক্ষম হন৷ তাঁর তো মনে হয় প্রেমের স্পষ্ট ধারণাটা এখনও অধিকাংশ বিবাহিত অথবা অবিবাহিত যুগলের কাছেই যথেষ্ট স্পষ্ট নয়৷ ইমতিয়াজ বলেন, ‘যখন ছাত্র ছিলাম, তখন অনেক সিনেমা দেখতাম৷ তাতে ছেলে-মেয়ের প্রেমে পড়ার গল্প থাকতো৷ আর তাদের মিলিত হওয়ার পথে নানা বাধার কথা থাকতো৷ কখনও সে বাধা বাবা-মায়েদের তরফে, কখনও বা আর্থ-সামাজিক কারণে, আবার কখনও বা সামাজিক নিয়ম-কানুনই বাধা হয়ে দাঁড়াতো৷ সে সব বাধা কাটিয়ে কেমন করে ছেলে-মেয়ে দুটোর মিলন সম্ভব হল, তাই-ই থাকতো ছবিতে৷’ ইমতিয়াজ মনে করছেন এখন ছবির গল্প অনেক বেশি নাগরিক হয়ে উঠেছে৷ এখন প্রেমের পথে বাধা নয়, প্রেমের সম্পর্কের আভ্যন্তরীণ টানাপোড়েনগুলো এখন অনেক বেশি করে উঠে আসছে ছবিতে৷

ইমতিয়াজ বলেন, ‘বিশেষ করে শহরে বেশিরভাগ বাবা-মা’ই তাঁদের ছেলে-মেয়েরা নিজেদের পছন্দে বিয়ে করতে চাইলে সায় দিয়ে দিচ্ছেন৷ অর্থাত্‍ প্রেমের পথে বাধা আর রইলো না৷ কিন্ত্ত সেখানেই তো ব্যাপারটা শেষ হয়ে যাচ্ছে না৷ অন্য অনেক কিছু নিয়ে সমস্যা তৈরি হচ্ছে৷ হয়তো মেয়েটা রাতে ঘুমানোর সময় জোর নাক ডাকে৷ এই কারণেই ছেলেটার মনে হল নাঃ সম্পর্কটা একেবারেই ঠিকঠাক যাচ্ছে না৷ ছেলেটা অন্য কোনও মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হল৷ কিন্ত্ত পরে মনে হল এ মোটেই ভালো মেয়ে নয়, আগের মেয়েটা নাক ডাকলেও তার মনটা ছিলো ভালো৷ তখন আবার তার কাছে ফিরতে চাইলো৷ এইভাবেই সম্পর্কের মানে বদলে বদলে যেতে থাকে৷’ অর্থাত্‍ ইমতিয়াজ যা বলতে চাইছেন তা হল, প্রেম সম্পর্কে ধারণাটা বার বার বদলে বদলে গিয়েছে এবং আরও বদলাবে৷

বোঝা গেল৷ কিন্ত্ত, ‘হাইওয়ে ডায়েরিজ’ ছবিটাতেও কি সেই দুটো ছেলে-মেয়ের বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ার গল্প? ইমতিয়াজ হেসে বললেন, ‘হ্যাঁ আমার ছবিতে বার বার ছেলেমেয়েদের পালিয়ে যাওয়ার কথা থাকে৷ আমি নিজে পালিয়ে যেতে ভালোবাসি তো, তাই পালিয়ে যাওয়া ছেলে-মেয়েদেরও পছন্দ করি৷’ ‘হাইওয়ে ডায়েরিজ’-এ হরিয়ানার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল, রাজস্থানের মরুভূমি থেকে শুরু করে কাশ্মীরের তুষার মোড়া এলাকায় শ্যুট করা হয়েছে এই ছবি৷ আর নায়ক রণদীপ হুদার সঙ্গে নায়িকা আলিয়া ভাটের বয়সের তফাত্‍ প্রায় ২০ বছর৷ তা এমন ছবির জন্য মুম্বইয়ের জুহু এলাকার মেয়ে আলিয়াকে কেন বাছা হল? ইমতিয়াজ বলেন, ‘আলিয়া নিজে এর আগে কখনও এমন আশ্চর্য সব জায়গায় যায়নি৷ একদিন সকালে তো আমি দেখলাম ও কাশ্মীরের গ্রামবাসীদের সঙ্গে এক্কেবারে আন্তরিকভাবে গপ্পো জুড়ে দিয়েছে৷ ওই সব গ্রামবাসীরা প্রায় সকলেই মেষপালক৷ তাদের সঙ্গে ও ভীষণ মিশে গেল৷ আমি ওকে বোঝালাম ওদের সঙ্গে আমাদের মিল কোথায়৷ এই মেষপালকেরাও দিনের শেষে নিজেদের গ্রামে ফিরে যাবে ঠিক যেমন আমরা শ্যুটিং শেষে ফিরবো মুম্বই৷’


No comments:

Post a Comment

আপনার মন্তব্য দিন