Pages

ভালবাসা নিয়ে বেঁচে থেকো

একটা ছেলে প্রতিদিন রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকত আর এক নজরে তাকিয়ে থেকে একটা মেয়েকে দেখতো। কিন্তু মেয়েটা তাকে পাত্তা দিত না । একবছর পরে মেয়েটা হঠাত্‍ ছেলেটার দিকে একবার তাকিয়ে তাকালো আর দেখতে পেল চোখের নিচে একটা কালো দাগ পরে গেছে । আর চেহারায় একটা রোগা রোগা ভাব। ঐদিন রাতে মেয়টার চোখে ঘুম আসলো না সারারাতশুধু এই ভেবেছিল যে ছেলেটা আমাকে এত ভালবাসে যে চেহারায় রোগা ভাব ধরে গেছেতবুও আমায় ভূলতে পারছে না বারে বারে প্রতিদিন ছুটে আসছে?
এ কি আমি সত্যি দেখছি নাকি কল্পনা? যদি সত্যি হয় তবে কি করব এখন আমি? যে আমাকে এত ভালবাসে তাকে কি করে কষ্ট দেবআমি? তারপর মেয়টা রাতের ঘুম হারাম করে ছেলেটাকে ভালবাসতেলাগলো । পরদিন মেয়েটা যখন বুকভরা ভালবাসা নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে তখন ছেলেটার দিকে দূর থেকে তাকাতে লাগল যখন ছেলেটা মেয়টার চোখের দিকে তাকালো তখন মেয়েটা মিস্টি একটা হাসি দিয়ে বুঝিয়ে দিল আমিতোমায় ভালবাসি।
কিন্তু ছেলেটা একটুও হাসলো না বরং ছেলেটার চোখ থেকে ঝর্নার মতো পানি ঝড়তে লাগলো
তখন মেয়েটা ভাবল এ হয়তো সুখেরকান্না তাই আবার চোখের ইশারায় বুঝিয়ে দিল তোমাকে আমি আর কাঁদতে দেব না।
পরদিন মেয়েটা রাস্তা দিয়ে আসছে আর দূরথেকে উঁকি দিয়ে ছেলেটাকে দেখার চেষ্টা করছে কিন্তু দেখতে পেল না । তখন মেয়েটার খুব রাগ হলো । এভাবে আরো একদিন কেটে গেল মেয়েটা অনেক কষ্ট পেতেলাগল। ৩য় দিন মেয়েটা রাস্তা দিয়ে আসছেআর সেই যায়গায় তাকিয়ে আছে ছেলেটি আগেরমতো তার অপেক্ষায় আছে কি না দেখতে। কিন্তু দেখতে পেল না । তখন মেয়েটা সেইযায়গায় গিয়ে দাড়ালো যেখানে দাড়িয়ে ছেলেটাতাকে দেখতো। তখন একাকিত্ব মেয়েটার চোখে এক বিন্দু অশ্রু এনে দিল। গাল বেয়ে এক ফোটা চোখের পানি টপ করে নিচে পড়লো তখন মেয়েটা নিচের দিকে তাকিয়ে দেখল তার একফোটা অশ্রুভেজা একটা কাগজ আর তাতে যেন কিছু লেখা আছে।
তখন মেয়েটা চিঠিটা উঠিয়ে পড়তে লাগল
.
.
.
.
.
আমি তোমার ঠোটের হাসি দেখে বুঝে গেছি তুমি আমায় ভালবেসে ফেলেছো। আমি তোমার চোখের ইশারায় বুঝে গেছি তুমি আর আমায় কাঁদতে দেবে না।
সেদিনের কান্নাটা অনেক সুখেরছিল যে তুমি আমায় একমুহুর্তের জন্যে হলেও মন উজার করে ভালবেসেছো। আবার এই ভেবে কেঁদেছি যে আমি তোমায় হাতের কাছে পেয়েও ছুঁতে পারলাম না।
কিন্তু যে আমাকে এত ভালবাসে যে আমার চোখের কান্না মুছে দিয়েছে তাকে ২ দিনের জন্য কিভাবে সারা জীবন কষ্ট দেবো? তাই আর ২ দিনের জন্যে আর আমার প্রতি তোমার আবেগ বাড়াতে আসিনি। কারন তুমি আমাকে যত ভালবাসবে তত কাঁদবে তাইচেয়েছি তোমার কান্নাটা কমাতে
জানি সব শুনে প্রশ্ন করবে কেনএত কথা বলছি?
তুমিই বলো তুমি কি কাঁদতে না যদি শুনতে আমার ক্যান্সার হয়েছে?
তুমি কি কাঁদতে না যদি আমায় ভালবাসার ২ দিন পরে তোমাকে ফেলে এই দুনিয়া ছেড়েচলে যেতাম?
সত্যি তুমি অনেক দেরি করে ফেলেছ । ডাক্তার বলেছে তুমিই নাকি আমায় আগলে ধরে রাখতে পারতে কোথাও যেতে দিতে না। যদি আমায় প্রথমে ভালবাসতে।
সত্যি তুমি অনেক দেরি করে ফেলেছ। কষ্টপেও না হয়তো এপারে আমরা এক হতে পারিনি। আমার ভালবাসা নিয়ে বেঁচে থেকো তবে নিশ্চই ওপারে দিয়ে আবার আমরাএক হতে পারব। ভাল থেকো ।
ইতি
তোমার আলো

Apni jodi kauke ekbarer jonno holeo valobeshe thaken tahole একবার ঘুরে আসুন এই পেজ থেকে । ভাল না লাগলে Like দিয়েন না । তবে ভাল লাগলে Like plz । 


https://m.facebook.com/BhalobasiTomay143?refid=5

কোন প্রকার বিঞ্জাপন ছাড়াই সম্পুর্ন নতুন একটা পেজ ।একটা ছেলে প্রতিদিন রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকত আর এক নজরে তাকিয়ে থেকে একটা মেয়েকে দেখতো। কিন্তু মেয়েটা তাকে পাত্তা দিত না । একবছর পরে মেয়েটা হঠাত্‍ ছেলেটার দিকে একবার তাকিয়ে তাকালো আর দেখতে পেল চোখের নিচে একটা কালো দাগ পরে গেছে । আর চেহারায় একটা রোগা রোগা ভাব। ঐদিন রাতে মেয়টার চোখে ঘুম আসলো না সারারাতশুধু এই ভেবেছিল যে ছেলেটা আমাকে এত ভালবাসে যে চেহারায় রোগা ভাব ধরে গেছেতবুও আমায় ভূলতে পারছে না বারে বারে প্রতিদিন ছুটে আসছে?
এ কি আমি সত্যি দেখছি নাকি কল্পনা? যদি সত্যি হয় তবে কি করব এখন আমি? যে আমাকে এত ভালবাসে তাকে কি করে কষ্ট দেবআমি? তারপর মেয়টা রাতের ঘুম হারাম করে ছেলেটাকে ভালবাসতেলাগলো । পরদিন মেয়েটা যখন বুকভরা ভালবাসা নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে তখন ছেলেটার দিকে দূর থেকে তাকাতে লাগল যখন ছেলেটা মেয়টার চোখের দিকে তাকালো তখন মেয়েটা মিস্টি একটা হাসি দিয়ে বুঝিয়ে দিল আমিতোমায় ভালবাসি।
কিন্তু ছেলেটা একটুও হাসলো না বরং ছেলেটার চোখ থেকে ঝর্নার মতো পানি ঝড়তে লাগলো
তখন মেয়েটা ভাবল এ হয়তো সুখেরকান্না তাই আবার চোখের ইশারায় বুঝিয়ে দিল তোমাকে আমি আর কাঁদতে দেব না।
পরদিন মেয়েটা রাস্তা দিয়ে আসছে আর দূরথেকে উঁকি দিয়ে ছেলেটাকে দেখার চেষ্টা করছে কিন্তু দেখতে পেল না । তখন মেয়েটার খুব রাগ হলো । এভাবে আরো একদিন কেটে গেল মেয়েটা অনেক কষ্ট পেতেলাগল। ৩য় দিন মেয়েটা রাস্তা দিয়ে আসছেআর সেই যায়গায় তাকিয়ে আছে ছেলেটি আগেরমতো তার অপেক্ষায় আছে কি না দেখতে। কিন্তু দেখতে পেল না । তখন মেয়েটা সেইযায়গায় গিয়ে দাড়ালো যেখানে দাড়িয়ে ছেলেটাতাকে দেখতো। তখন একাকিত্ব মেয়েটার চোখে এক বিন্দু অশ্রু এনে দিল। গাল বেয়ে এক ফোটা চোখের পানি টপ করে নিচে পড়লো তখন মেয়েটা নিচের দিকে তাকিয়ে দেখল তার একফোটা অশ্রুভেজা একটা কাগজ আর তাতে যেন কিছু লেখা আছে।
তখন মেয়েটা চিঠিটা উঠিয়ে পড়তে লাগল.
আমি তোমার ঠোটের হাসি দেখে বুঝে গেছি তুমি আমায় ভালবেসে ফেলেছো। আমি তোমার চোখের ইশারায় বুঝে গেছি তুমি আর আমায় কাঁদতে দেবে না।
সেদিনের কান্নাটা অনেক সুখেরছিল যে তুমি আমায় একমুহুর্তের জন্যে হলেও মন উজার করে ভালবেসেছো। আবার এই ভেবে কেঁদেছি যে আমি তোমায় হাতের কাছে পেয়েও ছুঁতে পারলাম না।
কিন্তু যে আমাকে এত ভালবাসে যে আমার চোখের কান্না মুছে দিয়েছে তাকে ২ দিনের জন্য কিভাবে সারা জীবন কষ্ট দেবো? তাই আর ২ দিনের জন্যে আর আমার প্রতি তোমার আবেগ বাড়াতে আসিনি। কারন তুমি আমাকে যত ভালবাসবে তত কাঁদবে তাইচেয়েছি তোমার কান্নাটা কমাতে
জানি সব শুনে প্রশ্ন করবে কেনএত কথা বলছি?
তুমিই বলো তুমি কি কাঁদতে না যদি শুনতে আমার ক্যান্সার হয়েছে?
তুমি কি কাঁদতে না যদি আমায় ভালবাসার ২ দিন পরে তোমাকে ফেলে এই দুনিয়া ছেড়েচলে যেতাম?
সত্যি তুমি অনেক দেরি করে ফেলেছ । ডাক্তার বলেছে তুমিই নাকি আমায় আগলে ধরে রাখতে পারতে কোথাও যেতে দিতে না। যদি আমায় প্রথমে ভালবাসতে।
সত্যি তুমি অনেক দেরি করে ফেলেছ। কষ্টপেও না হয়তো এপারে আমরা এক হতে পারিনি। আমার ভালবাসা নিয়ে বেঁচে থেকো তবে নিশ্চই ওপারে দিয়ে আবার আমরাএক হতে পারব। ভাল থেকো ।
ইতি
তোমার আলো

Apni jodi kauke ekbarer jonno holeo valobeshe thaken tahole একবার ঘুরে আসুন এই পেজ থেকে । ভাল না লাগলে Like দিয়েন না । তবে ভাল লাগলে Like plz ।



No comments:

Post a Comment

আপনার মন্তব্য দিন